ব্রিজটাউন টেস্টে পেস বোলিংয়ে ঝাঁঝ দেখিয়েছে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দুই পেসার জাইডেন সিলস ও সামার জোসেপের আগুনে বোলিংয়ে প্রথম ইনিংসে ৫৬.৫ ওভারে ১৮০ রানে অলআউট হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
ব্যাটিংয়ে নেমে সুবিধা করতে পারেননি ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররাও। ২০ ওভার ব্যাট করে ৫৭ রানে হারিয়েছে টপ অর্ডারের ৪ উইকেট। প্রথম দিনের ১৪ উইকেটই নিয়েছেন দুই দলের পেসাররা।
টস জিতে ব্যাটে নেমে অস্ট্রেলিয়া ২২ রানে হারায় টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে। স্যাম কনসটাস (৩), ক্যামেরুন গ্রিন (৩) ও জস ইংলিশ (৫) ব্যর্থ হয়ে সাজঘরে ফিরে যান। প্রতিরোধ করেন উসমান খাজা ও ট্রাভিস হেড। তারা ৮৯ রান যোগ করেন। খাজা ফিরে যান ১২৮ বলে ৪৭ রান করে। হেড ৭৮ বলে ৫৯ রান করেন।
তারা ফিরতেই অলআউট হয় অস্ট্রেলিয়া। মধ্যে কেবল অধিনায়ক প্যাট কামিন্স ১৮ বলে ২৮ রান যোগ করেন। অজিদের ইনিংস ধসিয়ে দেন দুই ক্যারিবীয় পেসার সিলস ও সামার। এর মধ্যে সিলস তুলে নেন ৫ উইকেট। সামারের ভাগে পড়ে চারটি। অন্য উইকেটটি নেন জাস্টিন গ্রেভস।
ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬ রানে ২ উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দিনের খেলা পাঁচ ওভার থাকতে দলটির আরও দুই ব্যাটার সাজঘরে ফেরেন। এর মধ্যে ২০ রান করা কার্টিস কেটির আউট ছিল দলটির জন্য বড় ধাক্কা। ব্রেন্ডন কিং ২৩ রান করে দিন শেষ করেছেন। তার সঙ্গী অধিনায়ক রোস্টন চেজ।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
৯৩ রানে অলআউট ভারত, ১৫ বছর পর ভারতের মাটিতে দ. আফ্রিকার টেস্ট জয়
টেম্বা বাভুমার সাহস আছে বলতে হবে। কলকাতা টেস্টে জিততে ভারতের তখন দরকার ৪৭ রান। হাতে ৩ উইকেট। খাতা কলমে ৩ উইকেট থাকলেও আসলে উইকেট ছিল ২টি। কারণ চোটের কারণে শুবমান গিল হাসপাতালে। উইকেটে অক্ষর প্যাটেল ও যশপ্রীত বুমরা। মানে অক্ষরের ওপরই সব ভরসা। এমন সময়ে বাভুমা বল তুলে দিলেন কেশব মহারাজের হাতে। বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের সামনে একজন বাঁহাতি স্পিনারকে আনলেন।
অক্ষর এটাকে দেখলেন বড় সুযোগ হিসেবে। প্রথম চার বলে ২ ছক্কা ও ১ চারে নিলেন ১৬ রান। বাভুমার সিদ্ধান্ত নিয়ে তখন ধারাভাষ্যকক্ষে প্রশ্ন। এমন সময়ে ওভারের পঞ্চম বলে মহারাজকে ছক্কা মারতে গিয়ে বাভুমার হাতেই ক্যাচ দেন অক্ষর। ওভারের শেষ বলে মোহাম্মদ সিরাজকেও আউট করে দেন মহারাজ। তাতে ভারতকে ৯৩ রানে গুটিয়ে দেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১২৪ রানের লক্ষ্য দিয়ে তাতে দক্ষিণ আফ্রিকা জিতেছে ৩০ রানে। ১৫ বছর পর ভারতের মাটিতে টেস্ট জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
বিস্তারিত আসছে...