Samakal:
2025-06-26@13:24:15 GMT

আড়াইশ’র আগে অলআউট বাংলাদেশ 

Published: 26th, June 2025 GMT

আড়াইশ’র আগে অলআউট বাংলাদেশ 

কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় দিন সকালেই সাজঘরে ফেরেন এবাদত হোসেন। উপায় নেই দেখে ব্যাট চালিয়ে খেলেছেন তাইজুল ইসলাম। ২২০ রানে প্রথম দিন শেষ হওয়া ইনিংস ২৪৭ রানে নিয়েছেন তিনি। তাইজুল খেলেছেন ৩৩ রানের ইনিংস। সকালে বাংলাদেশের ইনিংসে ৭.৩ ওভার স্থায়ী ছিল।   

দুইশ’র আগে আউট মিরাজ: মুশফিক ও লিটনের বিদায়ের পর নাঈম হাসানকে নিয়ে আশা দিচ্ছিলেন মেহেদী মিরাজ। কিন্তু তিনি ৩১ রান করে ওয়ানডের মতো ব্যাটিং করে আউট হন। সপ্তম ব্যাটার হিসেবে দলের ১৯৭ রানে সাজঘরে ফেরেন। দলের রান দুইশ’ ছাড়িয়ে ব্যক্তিগত ২৫ রানে ফেরেন নাঈম। 

মুশফিক-লিটনের আত্মহনন: কলম্বোয় ৭৬ রানে বাংলাদেশ ৪ উইকেট হারানোর পর মিডল অর্ডারের দুই ব্যাটার মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস দলকে সেরা ভরসাটা দিচ্ছিলেন। ততক্ষণে বল পুরনো হয়েছে, উইকেট সহজ হয়েছে। নির্ভার ব্যাটিংও করছিলেন তারা। কিন্তু ৬৭ রানের জুটি দিয়ে আত্মঘাতী শট খেলে আউট হন লিটন। পরেই সুইপ খেলে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক তারা। তারা যথাক্রমে ৩৪ ও ৩৫ রান করেন। 

লাঞ্চ করে সাদমান-শান্তর ভাত ঘুম: শুরুতে এনামুল বিজয় ও মুমিনুল হক ফিরলেও ওপেনার সাদমান ইসলাম ভালো ব্যাটিং করছিলেন। গল টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি পাওয়া নাজমুল শান্ত ক্রিজে এসে তাকে নিয়ে লাঞ্চে যান। দল তখন দুই উইকেট হারিয়েছে। কিন্তু লাঞ্চের পরই তিন রান করে যোগ করে সাদমান ও শান্ত আউট হন। সাদমান ৪৬ রান করেন। শান্ত করেন ৮। 

বিজয়ের আবার শূন্য: গল টেস্টের উইকেট ছিল নিঁখাদ ব্যাটিং বান্ধব। রান ও সেঞ্চুরির কীর্তির ম্যাচে প্রথম ইনিংসে ডাক মারেন বিজয়। দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যর্থ হন। কলম্বোতেও ১০ বল খেলে শূন্য করে বোল্ড হন তিনি। দু’বার জীবন পেয়েও প্লেড অন হন বাইরের বলে ব্যাট চালিয়ে।  

অভিষিক্ত সোনালের বাজিমাত: শ্রীলঙ্কার হয়ে প্রথম ইনিংসে আসিথা ফার্নান্দো ৩ উইকেট নিয়েছেন। দলে ফেরা বাঁ হাতি পেসার বিশ্ব ফার্নান্দো নিয়েছেন ২ উইকেট। তবে অভিষিক্ত সোনাল দিনুশা বাজিমাত করেছেন। তিনি ৩ উইকেট নেন যার প্রথম দুটি ছিল লিটন ও মুশফিকের। শেষ ব্যাটার তাইজুলকেও ফিরিয়েছেন তিনি। অর্থাৎ দিনের সেরা তিন উইকেটই গেছে তার দখলে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স দম ন র ন কর উইক ট প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

আড়াইশ’র আগে অলআউট বাংলাদেশ 

কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় দিন সকালেই সাজঘরে ফেরেন এবাদত হোসেন। উপায় নেই দেখে ব্যাট চালিয়ে খেলেছেন তাইজুল ইসলাম। ২২০ রানে প্রথম দিন শেষ হওয়া ইনিংস ২৪৭ রানে নিয়েছেন তিনি। তাইজুল খেলেছেন ৩৩ রানের ইনিংস। সকালে বাংলাদেশের ইনিংসে ৭.৩ ওভার স্থায়ী ছিল।   

দুইশ’র আগে আউট মিরাজ: মুশফিক ও লিটনের বিদায়ের পর নাঈম হাসানকে নিয়ে আশা দিচ্ছিলেন মেহেদী মিরাজ। কিন্তু তিনি ৩১ রান করে ওয়ানডের মতো ব্যাটিং করে আউট হন। সপ্তম ব্যাটার হিসেবে দলের ১৯৭ রানে সাজঘরে ফেরেন। দলের রান দুইশ’ ছাড়িয়ে ব্যক্তিগত ২৫ রানে ফেরেন নাঈম। 

মুশফিক-লিটনের আত্মহনন: কলম্বোয় ৭৬ রানে বাংলাদেশ ৪ উইকেট হারানোর পর মিডল অর্ডারের দুই ব্যাটার মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস দলকে সেরা ভরসাটা দিচ্ছিলেন। ততক্ষণে বল পুরনো হয়েছে, উইকেট সহজ হয়েছে। নির্ভার ব্যাটিংও করছিলেন তারা। কিন্তু ৬৭ রানের জুটি দিয়ে আত্মঘাতী শট খেলে আউট হন লিটন। পরেই সুইপ খেলে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক তারা। তারা যথাক্রমে ৩৪ ও ৩৫ রান করেন। 

লাঞ্চ করে সাদমান-শান্তর ভাত ঘুম: শুরুতে এনামুল বিজয় ও মুমিনুল হক ফিরলেও ওপেনার সাদমান ইসলাম ভালো ব্যাটিং করছিলেন। গল টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি পাওয়া নাজমুল শান্ত ক্রিজে এসে তাকে নিয়ে লাঞ্চে যান। দল তখন দুই উইকেট হারিয়েছে। কিন্তু লাঞ্চের পরই তিন রান করে যোগ করে সাদমান ও শান্ত আউট হন। সাদমান ৪৬ রান করেন। শান্ত করেন ৮। 

বিজয়ের আবার শূন্য: গল টেস্টের উইকেট ছিল নিঁখাদ ব্যাটিং বান্ধব। রান ও সেঞ্চুরির কীর্তির ম্যাচে প্রথম ইনিংসে ডাক মারেন বিজয়। দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যর্থ হন। কলম্বোতেও ১০ বল খেলে শূন্য করে বোল্ড হন তিনি। দু’বার জীবন পেয়েও প্লেড অন হন বাইরের বলে ব্যাট চালিয়ে।  

অভিষিক্ত সোনালের বাজিমাত: শ্রীলঙ্কার হয়ে প্রথম ইনিংসে আসিথা ফার্নান্দো ৩ উইকেট নিয়েছেন। দলে ফেরা বাঁ হাতি পেসার বিশ্ব ফার্নান্দো নিয়েছেন ২ উইকেট। তবে অভিষিক্ত সোনাল দিনুশা বাজিমাত করেছেন। তিনি ৩ উইকেট নেন যার প্রথম দুটি ছিল লিটন ও মুশফিকের। শেষ ব্যাটার তাইজুলকেও ফিরিয়েছেন তিনি। অর্থাৎ দিনের সেরা তিন উইকেটই গেছে তার দখলে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সিলস-সামারে পুড়ল অজিরা