রপ্তানিকারকদের জন্য ডলার সংরক্ষণের নিয়ম শিথিল
Published: 10th, August 2025 GMT
বিশেষায়িত অঞ্চলের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বৈদেশিক মুদ্রা (ডলার) সংরক্ষণের নিয়ম আরো সহজ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিশেষায়িত অঞ্চলগুলোর মধ্যে রয়েছে-ইপিজেড, পিইপিজেড, ইকোনমিক জোন ও হাইটেক পার্ক।
রবিবার (১০ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত এক সার্কুলার জারি করে।
সার্কুলারে বলা হয়, এখন থেকে বিশেষায়িত অঞ্চলের টাইপ বি ও টাইপ সি কারখানাগুলো রপ্তানি করে যে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করবে, তা ব্যাক-টু-ব্যাক আমদানি দায় পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত ডলার হিসাবেই রাখতে পারবে।
আরো পড়ুন:
নতুন ডিজাইনের ১০০ টাকার নোট বাজারে আসছে মঙ্গলবার
ব্যাংকের বেনামী ঋণ বন্ধ হয়েছে, আমানতকারীদের আস্থা ফিরছে
এই ডলারের মধ্যে দুটি অংশ থাকবে—একটি অংশ ব্যাক-টু-ব্যাক আমদানির জন্য, আর অপর অংশ স্থানীয়ভাবে উৎপাদনে যে পরিমাণ মূল্য সংযোজন হয়েছে। স্থানীয় মূল্য সংযোজনের অংশ সর্বোচ্চ ৩০ দিন ডলার হিসেবে রাখা যাবে। এই সময়ের মধ্যে যদি টাকা খরচ না হয়, তাহলে অন্য ব্যাংকে পাঠিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আমদানি দায় মেটানো যাবে। ৩০ দিন পর অব্যবহৃত ডলার টাকা হিসেবে রূপান্তর (নগদায়ন) করতে হবে। রপ্তানি আয়ের মোট ২০ শতাংশ (গার্মেন্টস খাতে ২৫ শতাংশ) রূপান্তর করার পর বাকি ডলার রপ্তানিকারকের নিজস্ব বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবে রাখা যাবে।
যেসব রপ্তানিকারক ব্যাক-টু-ব্যাক পদ্ধতি ব্যবহার করেন না, তারাও প্রয়োজনীয় খরচের জন্য ৩০ দিন পর্যন্ত ডলার রাখতে পারবেন। এরপর অব্যবহৃত অংশ একই নিয়মে রূপান্তর করতে হবে।
নতুন নির্দেশনার ফলে রপ্তানিকারকরা সহজে লেনদেন করতে পারবে। ডলার ব্যবস্থাপনাও আরও কার্যকর হবে। পাশাপাশি বিশেষায়িত ও সাধারণ অঞ্চলের রপ্তানিকারকদের মধ্যে সমতা আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ঢাকা/নাজমুল/সাইফ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে