ডাকসুর উদ্যোগে হচ্ছে নিয়মিত মেডিকেল ক্যাম্প
Published: 24th, September 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত মেডিকেল ক্যাম্প কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে প্রতি মাসে একটি করে ‘মেডিকেল সিরিজ ক্যাম্প’ আয়োজন করা হবে।
প্রথম ক্যাম্পটি অনুষ্ঠিত হবে বৃহস্পতিবার জগন্নাথ হল ও শামসুন নাহার হলে। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলা এই ক্যাম্পে মেডিসিন, গাইনোকোলজি ও চর্মরোগ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা শিক্ষার্থীদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করবেন।
চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা বিনা মূল্যে নির্দিষ্ট ডোজের ওষুধও পাবেন। ক্যাম্পটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে সহযোগিতা করছে ইবনে সিনা ট্রাস্ট।
ডাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) এস এম ফরহাদ জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈধ আইডি কার্ডধারী শিক্ষার্থীরাই এ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করতে এই মাসিক মেডিকেল ক্যাম্প অব্যাহতভাবে আয়োজন করা হবে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব শ বব দ য
এছাড়াও পড়ুন:
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘বিশেষ প্রসিকিউটোরিয়াল উপদেষ্টা’ সমাজীর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর ‘হ্যাকড’
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘বিশেষ প্রসিকিউটোরিয়াল উপদেষ্টা’ ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এহসানুল হক সমাজীর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরটি ‘হ্যাকড’ (বেহাত) হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি প্রতিকার চেয়ে রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এহসানুল হক সমাজী একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুজ্জামান।
এসআই মনিরুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘বিশেষ প্রসিকিউটোরিয়াল উপদেষ্টা’ এহসানুল হক সমাজীর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরটি হ্যাকড হয়েছে। হ্যাকিংয়ের ঘটনায় যারা জড়িত, তাদের খুঁজে বের করতে কাজ করছে পুলিশ।
এহসানুল হক সমাজী তাঁর জিডিতে উল্লেখ করেছেন, বুধবার দুপুরে উত্তরা মডেল থানার একজন এসআই পরিচয় দিয়ে তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ফোন দেন। ফোনটি তিনি রিসিভ করার পর এসআই পরিচয়ধারী ব্যক্তি তাঁকে জানান, তাঁর মুঠোফোন থেকে সরকারবিরোধী তথ্য প্রচার হচ্ছে। পরে তিনি একটি লিংক তাঁর মুঠোফোনে পাঠান। পরে একটি কোড পাঠান এসআই পরিচয়ধারী সেই ব্যক্তি। এর কিছুক্ষণ পর জানতে পারেন, তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরটি হ্যাক করা হয়েছে। তাঁর মুঠোফোন থেকে তাঁর বিভিন্ন পরিচিতজনের কাছে টাকা চাওয়া হচ্ছে।
জানতে চাইলে আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর হ্যাকিং করে যাঁরা আমার সম্মানহানি করেছেন, তাঁদেরকে খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হোক।’