সিলেট শহরের বাদামবাগিচা এলাকায় দুই কিশোর গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জের ধরে ছুরিকাঘাতে শাহ মাহমুদ হাসান তপু (১৭) নামে সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্র নিহত হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিন কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে তপুকে ছুরিকাঘাত করা হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) সকালে তার মৃত্যু হয়। 

নিহত তপু এয়ারপোর্ট থানাধীন ইলাশকান্দি বাদামবাগিচার উদয়ন ৪০/২ আবাসিক এলাকার বাসিন্দা শাহ এনামুল হকের ছেলে। 

পুলিশ জানায়, নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের হয়নি। তবে, আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার মো.

তারেক আহমেদ বলেছেন, কিশোরদের এক গ্রুপের প্রধান মো. জাহিদ হাসান এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তপুকে মারাত্মকভাবে আহত করে। বৃহস্পতিবার রাতেই তপুকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সকাল ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

তিনি জানান, পুলিশ অভিযানে নেমে প্রধান অভিযুক্ত জাহিদসহ তার দুই সহযোগীকে আটক করেছে। আটক অপর দুজন হলো—সিলেট শহরের কোতোয়ালি থানার লোহারপাড়া এলাকার আব্দুল মনিরের ছেলে অনিক মিয়া ও মো. বশিরুল ইসলামের ছেলে জুনেদ আহমদ।

ঢাকা/রাহাত/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সিলেটে ছুরিকাঘাতে স্কুলছাত্র নিহত, ৩ কিশোর আটক

সিলেট শহরের বাদামবাগিচা এলাকায় দুই কিশোর গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জের ধরে ছুরিকাঘাতে শাহ মাহমুদ হাসান তপু (১৭) নামে সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্র নিহত হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিন কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে তপুকে ছুরিকাঘাত করা হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) সকালে তার মৃত্যু হয়। 

নিহত তপু এয়ারপোর্ট থানাধীন ইলাশকান্দি বাদামবাগিচার উদয়ন ৪০/২ আবাসিক এলাকার বাসিন্দা শাহ এনামুল হকের ছেলে। 

পুলিশ জানায়, নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের হয়নি। তবে, আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. তারেক আহমেদ বলেছেন, কিশোরদের এক গ্রুপের প্রধান মো. জাহিদ হাসান এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তপুকে মারাত্মকভাবে আহত করে। বৃহস্পতিবার রাতেই তপুকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সকাল ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

তিনি জানান, পুলিশ অভিযানে নেমে প্রধান অভিযুক্ত জাহিদসহ তার দুই সহযোগীকে আটক করেছে। আটক অপর দুজন হলো—সিলেট শহরের কোতোয়ালি থানার লোহারপাড়া এলাকার আব্দুল মনিরের ছেলে অনিক মিয়া ও মো. বশিরুল ইসলামের ছেলে জুনেদ আহমদ।

ঢাকা/রাহাত/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ