‘একটা চাদর হবে’র গায়ক জেনস সুমন মারা গেছেন
Published: 28th, November 2025 GMT
‘একটা চাদর হবে চাদর’খ্যাত জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জেনস সুমন মারা গেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরের দিকে রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। গায়কের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন সংগীত পরিচালক ঈশা খান দূরে।
‘একটা চাদর হবে’—এই একটি গানই তাঁকে দেশের ঘরে ঘরে পরিচিত করে তোলে। ১৯৯৭ সালে তাঁর প্রথম একক অ্যালবাম ‘আশীর্বাদ’ প্রকাশের পর একের পর এক শ্রোতাপ্রিয় অ্যালবাম উপহার দেন তিনি ‘আকাশ কেঁদেছে’, ‘অতিথি’, ‘আশাবাদী’, ‘একটা চাদর হবে’, ‘আয় তোরা আয়’, ‘চেরী’সহ আরও অনেক গান।
২০০২ সালে বিটিভির একটি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে প্রচারের পর সাড়া ফেলে ‘একটা চাদর হবে’ গানটি। রাতারাতি আলোচনায় চলে আসেন গানটির গায়ক জেনস সুমন। তারপর আরও কিছু গান করেছেন। এরপর দীর্ঘ বিরতি।
জেনস সুমনের প্রথম একক অ্যালবাম ‘আশীর্বাদ’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৭ সালে। তারপর একে একে আসে ‘আকাশ কেঁদেছে’, ‘অতিথি’, ‘আশবাদী’, ‘একটা চাদর হবে’, ‘আয় তোরা আয়’, ‘চেরী’ ইত্যাদি।
২০০৮ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর সবশেষ অ্যালবাম ‘মন চলো রূপের নগরে’। এরপর কিছুটা অনিয়মিত হয়ে পড়লেও শ্রোতাদের মনে জায়গা ছিল অটুট।
১৬ বছরের বিরতি ভেঙে ২০২৪ সালে প্রকাশ পায় তাঁর গান ‘আসমান জমিন’। জি-সিরিজের ইউটিউব চ্যানেলে গানটি মুক্তি পায়।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রক শ
এছাড়াও পড়ুন:
টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের গ্রুপে কারা
২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ‘সি’ গ্রুপে খেলবে বাংলাদেশ দল। আগামী ফেব্রুয়ারি-মার্চে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপে বাংলাদেশের গ্রুপসঙ্গী ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নেপাল ও নবাগত ইতালি।
কাল আইসিসি গ্রুপিং ও সূচি চূড়ান্ত করেছে, যেখানে অনুমিতভাবেই ভারত ও পাকিস্তানকে এক গ্রুপে রেখেছে আইসিসি। গ্রুপ ‘এ’–তে ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গী যুক্তরাষ্ট্র, নামিবিয়া ও নেদারল্যান্ডস।
৭ ফেব্রুয়ারি শুরু বিশ্বকাপের প্রথম দিনেই কলকাতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।
আরও পড়ুনটি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত–পাকিস্তান ম্যাচ ১৫ ফেব্রুয়ারি১৩ ঘণ্টা আগেইতালি ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের পরের দুটি ম্যাচও কলকাতায়। গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচটি খেলতে এরপর বাংলাদেশ যাবে মুম্বাইয়ে।
গ্রুপসুপার এইট পর্বে উঠতে হলে গ্রুপে শীর্ষ দুইয়ের মধ্যে থাকতে হবে। সুপার এইটে প্রতিটি দল তিনটি করে ম্যাচ খেলবে।
এরপর শীর্ষ চার দল উঠবে সেমিফাইনালে। ৪ ও ৫ মার্চ সেমিফাইনাল। ৮ মার্চ ফাইনাল। পাকিস্তান ফাইনালে উঠলে কলম্বোতে হবে সেটি। নইলে আহমেদাবাদে হবে ফাইনাল।
গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের ম্যাচ