চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) পোশাক কারখানায় লাগা আগুন ৭ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নেভাতে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি ও নৌবাহিনীর ৪টি ইউনিট। যোগ দিয়েছে সেনাবাহিনীও।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাতে পৌনে ১০টা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। এ ঘটনায় হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এর আগে, বিকেল পৌনে ৩টার দিকে আগুন লাগে।

আরো পড়ুন:

চট্টগ্রামে কারখানার আগুন নেভেনি এখনো, ভবন ধসের শঙ্কা

রূপনগরে কেমিক্যাল গোডাউন থেকে এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় উপ-পরিচালক মো.

জসীম উদ্দিন বলেন, ‘‘কারখানার ষষ্ঠ তলায় আগুনের সূত্রপাত হয়ে সপ্তম ও অষ্টম তলায় ছড়িয়ে পড়েছে। আগুন এখনো নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি।’’

তিনি আরো জানান, আগুনে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ভবন থেকে ২০ থেকে ২৫ জনকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে। কেউ নিখোঁজ আছেন কি না, তা জানা যায়নি।

ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, কারখানার যে ফ্লোরগুলোতে আগুন লেগেছে, সেখানে প্রচুর পরিমাণে দাহ্য বস্তু আছে। ফলে, আগুন নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হচ্ছে।

আগুন লাগা কারখানাটির নাম অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড। এখানে মূলত চিকিৎসার কাজে ব্যবহৃত তোয়ালে ও অ্যাপ্রোন জাতীয় পোশাক তৈরি হয়।

এদিকে, দীর্ঘ সময় ধরে পুড়তে থাকায় আট তলা ভবনটি ধসে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

আরো পড়ুন

চট্টগ্রামে পোশাক কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৬ ইউনিট

চট্টগ্রামে কারখানার আগুন নেভেনি এখনো, ভবন ধসের শঙ্কা

ঢাকা/রেজাউল/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আগ ন আগ ন ন

এছাড়াও পড়ুন:

আগারকারের ওপর শামি কেন ক্ষুব্ধ

ভারতের জার্সিতে মোহাম্মদ শামির অধ্যায় কি শেষ? ৩৫ বছর বয়সী এই পেসার অনেক দিন ধরে জাতীয় দলের বাইরে। অস্ট্রেলিয়া সফরের স্কোয়াডেও তাঁকে রাখেননি ভারতীয় নির্বাচকেরা।

ঠিক কী কারণে শামিকে দলে নেওয়া হচ্ছে না, এর জুতসই ব্যাখ্যা দিতে পারেননি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রধান নির্বাচক অজিত আগারকার। শামি চোটে ভুগছেন কি না, এ নিয়েও ‘কোনো আপডেট নেই’ বলে মন্তব্য করেছেন আগারকার। এরপর আগারকারকে রীতিমতো ধুয়ে দিয়েছেন শামি।

চোট শামিকে লম্বা সময় ভুগিয়েছে। ২০২৩ সালের নভেম্বরে ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনালের পর এক বছরের বেশি সময় ভারতের হয়ে খেলতে পারেননি। বিশ্বকাপের পর অ্যাঙ্কেলের অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন। ভুগেছেন হাঁটুর সমস্যাতেও।

শামি দলে ফিরেছিলেন এ বছরের জানুয়ারিতে, ঘরের মাঠে ইংল্যান্ড সিরিজে। এরপর ভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলেও ছিলেন। সেখানে ৫ ম্যাচে নেন ৯ উইকেট, যা যৌথভাবে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর পর থেকে শামিকে আর বিবেচনা করছেন না নির্বাচকেরা।

তাহলে কি শামি আবারও চোটে ভুগছেন? না, সেটাও না। শামি এরপর আইপিএল খেলেছেন। আগস্টে দুলীপ ট্রফিতে চার দিনের ম্যাচে খেলেছেন। এখন খেলছেন রঞ্জি ট্রফিতেও।

দলে সুযোগ পাচ্ছেন না ভারতীয় পেসার মোহাম্মদ শামি

সম্পর্কিত নিবন্ধ