সাতক্ষীরার কালীগঞ্জে অন্য নারীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় স্ত্রীর হাতে ধরা পড়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে ইয়ার আলী (৫০) নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে গা বাঁচাতে উল্টো ক্ষোভ ঝাড়েন তিনি।

ইয়ার আলী অভিযোগ করেন, হালিমা (৩৭) নামের স্থানীয় এক নারী তার স্ত্রীকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন।

ধরা পড়ার পর সেখান থেকে পালানোর সময় ইয়ার আলীর ছোড়া গুলিতে আহত হন হালিমাসহ দুইজন। অপরজন হলেন, হৃদয় তরফদার (২১)।

ইয়ার আলীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়া নারীর ছেলে এই হৃদয় তরফদার।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের সোতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এর মধ্যে হালিমা খাতুনকে প্রথমে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে; হৃদয় স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সোতা গ্রামের ডিভোর্সি এক নারীর সঙ্গে বিবাহিত ইয়ার আলীর অনৈতিক সম্পর্ক ছিল। এর জেরে, সোমবার দুপুরে ওই নারীর বাড়িতে আসেন ইয়ার আলী। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ইয়ার আলীর স্ত্রী সেখানে এলে দুজনকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখতে পান।

বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে গা বাঁচাতে উল্টো মেজাজ হারান ইয়ার আলী। ক্ষেপে গিয়ে হালিমা নামের এক নারীকে দোষারোপ করে তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এতে দুইজন গুলিবিদ্ধ হন। হালিমার মাথায় গুলি লাগে।

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আরএমও সালমান রহমান বলেন, ‘‘হালিমা খাতুনের অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।’’

কালীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো.

আসলাম খান বলেন, ‘‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে, কোনো গুলির আলামত পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’’

ঢাকা/শাহীন/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অবস থ য়

এছাড়াও পড়ুন:

অন্য নারীর ঘরে ধরা, পালানোর সময় ছোড়া গুলিতে আহত ২

সাতক্ষীরার কালীগঞ্জে অন্য নারীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় স্ত্রীর হাতে ধরা পড়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে ইয়ার আলী (৫০) নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে গা বাঁচাতে উল্টো ক্ষোভ ঝাড়েন তিনি।

ইয়ার আলী অভিযোগ করেন, হালিমা (৩৭) নামের স্থানীয় এক নারী তার স্ত্রীকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন।

ধরা পড়ার পর সেখান থেকে পালানোর সময় ইয়ার আলীর ছোড়া গুলিতে আহত হন হালিমাসহ দুইজন। অপরজন হলেন, হৃদয় তরফদার (২১)।

ইয়ার আলীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়া নারীর ছেলে এই হৃদয় তরফদার।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের সোতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এর মধ্যে হালিমা খাতুনকে প্রথমে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে; হৃদয় স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সোতা গ্রামের ডিভোর্সি এক নারীর সঙ্গে বিবাহিত ইয়ার আলীর অনৈতিক সম্পর্ক ছিল। এর জেরে, সোমবার দুপুরে ওই নারীর বাড়িতে আসেন ইয়ার আলী। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ইয়ার আলীর স্ত্রী সেখানে এলে দুজনকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখতে পান।

বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে গা বাঁচাতে উল্টো মেজাজ হারান ইয়ার আলী। ক্ষেপে গিয়ে হালিমা নামের এক নারীকে দোষারোপ করে তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এতে দুইজন গুলিবিদ্ধ হন। হালিমার মাথায় গুলি লাগে।

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আরএমও সালমান রহমান বলেন, ‘‘হালিমা খাতুনের অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।’’

কালীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আসলাম খান বলেন, ‘‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে, কোনো গুলির আলামত পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’’

ঢাকা/শাহীন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ