কড়াইল বস্তিতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে খাবার বিতরণ
Published: 1st, December 2025 GMT
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মধ্যে খাবার বিতরণ করেছে ডা. মোস্তফা হাজেরা ফাউন্ডেশন। সোমবার দুপুরে কড়াইল বস্তির ঈদগাহ মাঠে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত চার হাজার মানুষের মধ্যে এ খাবার বিতরণ করা হয়।
ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও উপদেষ্টা এ কে এম গোলাম কিবরিয়া অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে পুনর্বাসনে সরকারের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। তিনি সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে জরুরি ভিত্তিতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান, যাতে ফাউন্ডেশন ও সরকার সমন্বিতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সাহায্য ও পুনর্বাসনে কাজ করতে পারে।
কড়াইল বস্তিতে গত ২৫ নভেম্বর বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে আগুন লাগার পর ১৬ ঘণ্টার চেষ্টায় পরের দিন সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের দিকে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে।
ডা.
আমেনা বেগম বলেন, ‘আমাদের ফাউন্ডেশনটি সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে চলে। এটির প্রতিষ্ঠাতা এ কে এম গোলাম কিবরিয়া সবকিছুর খরচ বহন করেন। অতীতেও এ ফাউন্ডেশন দেশের বিভিন্ন দুর্যোগ মুহূর্তে মানুষের জন্য কাজ করেছে। এটি এখন কেবল বাংলাদেশে সীমাবদ্ধ নয়, বরং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মানবিক কাজ করছে।’
খাবার বিতরণের সময় ফাউন্ডেশনের সদস্য আয়েশা ফেরদৌস, কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন রাসেল, ফাউন্ডেশনের ম্যানেজার বিল্লাহ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: খ ব র ব তরণ ক জ কর
এছাড়াও পড়ুন:
কড়াইল বস্তিতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে খাবার বিতরণ
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মধ্যে খাবার বিতরণ করেছে ডা. মোস্তফা হাজেরা ফাউন্ডেশন। সোমবার দুপুরে কড়াইল বস্তির ঈদগাহ মাঠে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত চার হাজার মানুষের মধ্যে এ খাবার বিতরণ করা হয়।
ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও উপদেষ্টা এ কে এম গোলাম কিবরিয়া অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে পুনর্বাসনে সরকারের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। তিনি সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে জরুরি ভিত্তিতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান, যাতে ফাউন্ডেশন ও সরকার সমন্বিতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সাহায্য ও পুনর্বাসনে কাজ করতে পারে।
কড়াইল বস্তিতে গত ২৫ নভেম্বর বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে আগুন লাগার পর ১৬ ঘণ্টার চেষ্টায় পরের দিন সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের দিকে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে।
ডা. মোস্তফা হাজেরা ফাউন্ডেশন বিশ্বব্যাপী ‘ফাইভ জিরো ক্যাম্পেইন’-এর মাধ্যমে মানুষের জীবন পরিবর্তনে কাজ করছে বলে জানান ফাউন্ডেশনের সদস্য আমেনা বেগম। বর্তমানে ফাউন্ডেশনটি ১৫টি দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বলেও জানান তিনি।
আমেনা বেগম বলেন, ‘আমাদের ফাউন্ডেশনটি সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে চলে। এটির প্রতিষ্ঠাতা এ কে এম গোলাম কিবরিয়া সবকিছুর খরচ বহন করেন। অতীতেও এ ফাউন্ডেশন দেশের বিভিন্ন দুর্যোগ মুহূর্তে মানুষের জন্য কাজ করেছে। এটি এখন কেবল বাংলাদেশে সীমাবদ্ধ নয়, বরং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মানবিক কাজ করছে।’
খাবার বিতরণের সময় ফাউন্ডেশনের সদস্য আয়েশা ফেরদৌস, কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন রাসেল, ফাউন্ডেশনের ম্যানেজার বিল্লাহ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।