কালীগঞ্জে প্রণোদনা পেলেন ১৪৪০ কৃষক
Published: 20th, November 2025 GMT
গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলায় বোরো ধানের উৎপাদন বাড়াতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়েছে। ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের রবি মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ১ হাজার ৪৪০ জন কৃষক এ সহায়তা পেয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে প্রণোদনা সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ টি এম কামরুল ইসলাম। সভাপতিত্ব করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফারজানা তাসলিম।
কালীগঞ্জ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এ উপজেলার ৮৪০ জন কৃষক প্রত্যেকে উফশী বোরো জাতের ৫ কেজি ধানবীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার এবং ১০ কেজি এমওপি সার পেয়েছেন। একইসঙ্গে ৬০০ জন কৃষক পেয়েছেন হাইব্রিড জাতের ধানের বীজ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন—অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা নাহিন সুলতানা, সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হাসান আলী, উপজেলার বিভিন্ন ব্লকের উপ-সহকারী কৃষিকর্মী ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানসহ শতাধিক কৃষক ও কৃষাণি।
প্রণোদনা সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বোরো মৌসুমে সার ও বীজের বাড়তি ব্যয় বিপর্যস্ত করে ছোট কৃষকদের। সরকারি এই সহায়তা তাদের উৎপাদন ব্যয় কমানো এবং ফলন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ঢাকা/রফিক সরকার/রফিক
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর মকর ত উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
কালীগঞ্জে প্রণোদনা পেলেন ১৪৪০ কৃষক
গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলায় বোরো ধানের উৎপাদন বাড়াতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়েছে। ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের রবি মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ১ হাজার ৪৪০ জন কৃষক এ সহায়তা পেয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে প্রণোদনা সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ টি এম কামরুল ইসলাম। সভাপতিত্ব করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফারজানা তাসলিম।
কালীগঞ্জ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এ উপজেলার ৮৪০ জন কৃষক প্রত্যেকে উফশী বোরো জাতের ৫ কেজি ধানবীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার এবং ১০ কেজি এমওপি সার পেয়েছেন। একইসঙ্গে ৬০০ জন কৃষক পেয়েছেন হাইব্রিড জাতের ধানের বীজ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন—অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা নাহিন সুলতানা, সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হাসান আলী, উপজেলার বিভিন্ন ব্লকের উপ-সহকারী কৃষিকর্মী ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানসহ শতাধিক কৃষক ও কৃষাণি।
প্রণোদনা সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বোরো মৌসুমে সার ও বীজের বাড়তি ব্যয় বিপর্যস্ত করে ছোট কৃষকদের। সরকারি এই সহায়তা তাদের উৎপাদন ব্যয় কমানো এবং ফলন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ঢাকা/রফিক সরকার/রফিক