পাকিস্তানের গণ্ডি পেরিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের শ্রোতাদের কাছেও পরিচিতি ‘বাচপান’, ‘তেরে পেয়ার মে’-এর গানের পাকিস্তানি ব্যান্ড কাবিশ। প্রথমবারের মতো ঢাকায় গাইতে আসছে এই ব্যান্ডটি। 
কাবিশকে নিয়ে রাজধানীর সেনা প্রাঙ্গণে ১০ ও ১১ জানুয়ারি ‘ঢাকা ড্রিমস: কাবিশ লাইভ ইন কনসার্ট’-এর আয়োজনের কথা ছিল। তবে শেষ মুহূর্তে তারিখ পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে আয়োজক প্রতিষ্ঠান ব্লু ব্রিক কমিউনিকেশনস।

প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, দুই দিনব্যাপী এই কনসার্ট একই ভেন্যুতে ২৪ ও ২৫ জানুয়ারি হবে। যদিও পেছানোর কোনো কারণ তারা উল্লেখ করেনি। ব্যতিক্রম সুর ও কাব্যিক কথার গানের জন্য পরিচিত কাবিশ। ‘নিন্দিয়া রে’সহ তাদের জনপ্রিয় গানগুলো দক্ষিণ এশিয়ার সংগীতাঙ্গনকে এক অন্যরকম উচ্চতা দিয়েছে।

‘ঢাকা ড্রিমস: কাবিশ লাইভ ইন কনসার্ট’-এ কাবিশ দুই দিনই পারফরম করবে। এ ছাড়া প্রথম দিনে [২৪ জানুয়ারি] দেশ থেকে গাইবে ব্যান্ড ‘লেভেল ফাইভ’ ও ‘শূন্য’। দ্বিতীয় দিন [২৫ জানুয়ারি] প্রথমে গাইবেন আরমিন মুসা ও তাঁর কয়্যার দল। দুই দিনব্যাপী এই কনসার্টের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে ‘টিকিট ভাই’ প্ল্যাটফর্মে।
 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ