নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আওতাধীন সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির অন্তর্গত ১০ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আনিস শিকদারের বিরুদ্ধে বিএনপির হাই কমান্ডে লিখিত অভিযোগ জমা হচ্ছে বলে জানা গেছে। 

স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা যারা গত ১৫ বছর রাজপথে হামলা মামলা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তারা আনিস শিকদারের বহিষ্কারের দাবিতে এই অভিযোগ দাখিল করবেন বলে জানিয়েছেন তারা। বিগত স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের সাথে মিলে ব্যবসা-বাণিজ্য করে এখন বিএনপি'র পরিচয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের শেল্টার দেওয়ার অভিযোগ আনিস শিকদারের বিরুদ্ধে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি গিয়াসউদ্দিনের স্বাক্ষরিত সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এবং ১০ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আনিসুর রহমান সিকদার বিগত নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী হাজী ইফতেখার আলম খোকন ও রুহুল আমিন মোল্লার নির্বাচনী সমন্বয়ক ছিল। 

আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর ইফতেখার আলম খোকন এবং রুহুল আমিন মোল্লার সাথে আনিস শিকদারের ছিল গভীর সুসম্পর্ক। এই সুসম্পর্কের কারণে গরুর হাট, পুকুরের মাছ, গার্মেন্টসের জুটসহ বিভিন্ন ব্যবসা থেকে লাখ লাখ টাকার ভাগ বাটোয়ারা পেতো আনিস শিকদার। 

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হাসিনা সরকার পতন হওয়ার পর সভাপতি আনিস শিকদার গার্মেন্টসের জুট, পুকুরের মাছ, মিরপাড়া ইব্রাহিম মিলের জেটি দিয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের বড় বড় জাহাজ থেকে গম লোড আনলোড করে লাখ লাখ টাকা আনিস শিকদার পকেটে ভরেছে। 

গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক এখনো রয়েছে ১০ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আনিস শিকদারের। তাই তাদেরকে এলাকায় সেলটার দিচ্ছেন তিনি।

বিগত স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশের হামলা মামলা হয়রানি শিকার হয়ে দেশ-বিদেশে পালিয়ে বেরিয়েছে, তখন আনিস শিকদার এসি রুমে বসে আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে আঁতাত করে ব্যবসা-বাণিজ্য করেছে এবং লাখ লাখ টাকার মালিক হয়েছে।

যখন আওয়ামী লীগের বড় মাপের নেতারা এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন তখন আওয়ামী লীগের পরিচালনাধীন চিত্ত রঞ্জন মিলের বড় পুকুর ও খেলার মাঠে বড় পুকুর ও ইব্রাহীম মিলের ইট খোলার বড় পুকুর থেকে প্রায় ৪০-৫০ লাখ টাকার চাষ করা মাছ বিক্রি করেছেন আনিস শিকদার। 

সাবেক ১০ নং কাউন্সিলর ইফতেখার আলম খোকন ও ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রুহুল আমিন মোল্লার নিয়ন্ত্রনে থাকা ইব্রাহীম মিলের বসুন্ধরা গ্রুপের গমের লোড-আনলোডের লাখ লাখ টাকার ব্যবসা দেখাশুনা করছেন এবং তাদের সাথে যোগাযোগ রেখে তাদের নেতাকর্মীদের বিএনপির লোক বানিয়ে এলাকায় শেল্টার দিচ্ছেন। আনিছ সিকদারকে আইনের আওতায় আনলে এই দুই খুনী কাউন্সিলরকে অতি সহজে ধরা যাবে বলে মনে করে তৃণমূল।

ভয়ংকর খুনি আজমেরী ওসমানের অন্যতম সহযোগী কাজী আমিরের ইব্রাহীম মিলের ইট খোলার মাছের পুকুর, চিত্তরঞ্জন মিলের বড় পুকুর ও ফুটবল খেলার মাঠের পুকুরে চাষ করা লাখ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করে কাজী আমিরকে কিছু টাকা পাঠিয়ে বাদবাকী টাকা আনিস শিকদারের পকেটে। 

আনিছ সিকদারের চাচাতো ভাই রাজ্জাক সিকদার আজমেরী ওসমানের উপহার স্বরূপ দেওয়া মটর সাইকেল ব্যবহার করে এখনো এলাকায় ঘুরছে। এই গাড়ি জব্দ করলেই বুঝা যাবে গাড়ীটি কার। 

আওয়ামী লীগের অনেক নেতার সাথে আনিছ সিকদারের যোগাযোগ আছে। তাদের মধ্যে অন্যতম হলো দুর্র্ধষ খুনী আজমেরী ওসমানের সেকেন্ড ইন কমান্ড কাজী আমির, কাজী নাজমুল ইসলাম বাবুল, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানো আওয়ামীলীগ সন্ত্রাসী মহসিন ভূইয়া, সাইফুল ভুইয়া, স্বৈরাচারের দোসর গড়ডফাদার শামীম ওসমানের সহযোগী ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইফতেখার আলম খোকন ও ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রুহুল আমিন মোল্লা। 

আনিছ সিকদারকে গ্রেপ্তার করলে ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রুহুল আমিন মোল্লা, ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইফতেখার আলম খোকন, কাজী নাজমুল ইসলাম বাবুল, কাজী আমিয়, মহসিন ভুইয়া, সাইফুল ভুইয়া-সহ অনেক আওয়ামী লীগের নেতাদের আইনের আওতায় আনা যাবে। 

আওয়ামী লীগের আমলে ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহুল আমিন মোল্লা, ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইফতেখার আলম খোকনের সাথে মিলে লাখ লাখ টাকা কামিয়েছেন আনিস শিকদার। 

বর্তমানে বিএনপি নেতা বলে পূর্বের ন্যায় এখনও হাট বাজার গার্মেন্টেসের জুট, ইব্রাহীম মিলের বসুন্ধরা গ্রুপের গমের বস্তা লোড-আনলোড,  মীরপাড়া খেয়াঘাট, চিত্তরঞ্জনের খেয়াঘাট ও ইব্রাহীম মিলের ইট খোলার মাছের পুকুর আওয়ামী লীগের সময়ের মতই এখনও ব্যবসা বানিজ্যে এককভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। ৮নং ও ১০নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আনিছ সিকদার সাহস জুগিয়ে যাচ্ছে।

আনিস শিকদার আওয়ামীলীগের এজেন্ট হিসেবে কাজ করছেন। তাই তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো তদন্ত করা হোক এবং সত্যতা পেলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হোক। 

এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়া হলে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বরাবর লিখিত অভিযোগ জানানো হবে।

এ বিষয়ে জানতে আনিস শিকদারের মুঠো ফোনে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ব এনপ ন র য়ণগঞ জ আওয় ম ল গ ন র য়ণগঞ জ র ন ত কর ম ব এনপ র স বড় প ক র ওসম ন র ব যবস আওয় ম

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে

বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো যানজট। এ যানজটের কারণে মাত্র ৫ মিনিটের রাস্তা পেরুতে সময় লেগে যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। ফলে প্রতিনিয়ত চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসীকে।

নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক বিভাগ কিংবা সিটি কর্পোরেশন এ যানজট থেকে জেলাবাসীকে পরিত্রাণ দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে দিন যতই বড়ছে ততই বাড়ছে নারায়ণগঞ্জবাসীর দুর্ভোগ।

নারায়ণগঞ্জে এমন কোন সড়ক নাই সেই সড়কে যানজট নাই। মূল সড়ক থেকে শুরু করে অলি-গলি সব জায়গায়ই যানজট আর যানজট। তবে এ যানজটের পেছনে মূল সড়কের যানজটকেই দায়ি করছেন অনেকে।

তারা বলছেন, মূল সড়ক যদি যানজট মুক্ত থাকতো তাহলে এর আশেপাশের সড়কগুলো যানজটের সুষ্টি হতো না। মূল সড়কে তীব্র যানজটের কারণেই এর প্রভাব পড়ছে অন্য সড়কগুলোতেও।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বর্তমানে শহরের চাইতে চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে যানজট ভয়াবহ আকার ধারণে করেছে। এ সড়ক দিয়ে চলাচলের কথা শুনলেই মানুষ আতকে উঠে। কারণ, যানজটের মাত্র পনেরো মিনিটের রাস্তা পাড় হতে সময় লাগে ঘন্টার পর ঘন্টা। 

এ রাস্তায় এ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ীকেও যানজটে আটতে থাকতে দেখা যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। একবার যানজটে আটকা পড়লেই দিন শেষ। কখন বাড়ী কিংবা অফিসে যাবেন তার কোন ঠিক নেই।

অনুসন্ধানে জানাগেছে, এ যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে পঞ্চবটি-মুক্তারপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ। ফ্লাইওভারের কর্মযজ্ঞের ফলে যানবাহনগুলোকে একটু ধীর গতিতে যেতে হয়। ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।

তবে এ যানজটের আরও একটি বড় কারণ চোঁখে পড়ে, আর তা হলো পঞ্চবটি এলাকায় ফ্লাইওভারের নিচে এবং চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কের দু’পাশে ট্রাক ও কভার্ডভ্যানগুলো অবৈধভাবে পাকিং করে রাখা। 

এসব যানবাহনগুলো সড়কের দু’পাশে পার্কিং করে রাখার কারণে মূল সড়ক অনেকটাই সরো হয়ে যায়। ফলে এ সড়ক দিয়ে অন্যসব যানবাহনগুলো ঠিকমত চলাচল করতে পারে না। ফলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।

অথচ, পঞ্চবটির খুব কাছেই রয়েছে ট্রাক ও কভার্ডভ্যান স্ট্যান্ড। যানবাহনের চালকরা ওই স্ট্যান্ডে গাড়ী না রেখে সড়কের পাশে অবৈধভাবে বাঁকাত্যাঁড়া গাড়ীগুলো রাখছেন। এর ফলে যে, ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে এবং যানজটের কবলে পড়ে মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে, এ বিষয়ে যেন তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই। 

তাদের ভাব-নমুনা দেখা মনে হয় যে, তারাই যেন এ সড়কটির মূল মালিক। না পুলিশে তাদের কিছু বলে, না তারা জনগণের কোন কথা শোনে। তারা তাদের ইচ্ছেমত গাড়ীগুলো রেখে যানজটের সৃষ্টি করছেন।

চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে চলাচল করা ভুক্তভোগী পথচারিরা বলছেন, এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করাটা বর্তমানে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এত ভয়াবহ যানজট আমরা কখনোই চোঁখে দেখিনি। পঞ্চবটি ফ্লাইওভারের নিচে যেভাবে ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো রাখা হয় পুরো সড়কটা তারা কিনে নিয়েছে। পুলিশও কিছু বলে না। 

এছাড়া চাষাঢ়া থকে পঞ্চবটি পর্যন্ত পুরো সড়কে দু’পাশেই তারা গাড়ীগুলো রাখছেন। রাস্তাটি পাশে এমনিতেই জায়গা কম, আবার যদি তারা এভাবে গাড়ী রাখেন তাহলে যানজটের সৃষ্টিতো হবেই। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে।

এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের সচেতন মহল বলেন, আসলে নিতাইগঞ্জ এলাকা থেকে ট্রাক স্ট্যান্ডটি সরিয়ে নেয়ার জন্য সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আইভী একটি উদ্যোগ গ্রহণ করে। তিনি শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে পঞ্চবটি এলাকাতে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে একটি ট্রাক স্ট্যান্ড গড়ে তোলেন এবং সেখানে এ স্ট্যান্ডকে স্থানান্তর করেন। কিন্তু কোন লাভ হয়নি। 

এখন তারা কিছু গাড়ী ওই স্ট্যান্ডে রাখে বাকি গাড়ীগুলো সড়ক দখল করে এলোপাথারিভাবে রাখে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলেও যেন কারো কোন কিছু বলার নেই। কারণ, এ সমস্যা নিয়ে বহুবার ডিসি-এসপির সাথে বসা হয়েছে, আলোচনা হয়েছে কিন্তু সুরাহা হয় নাই। 

তবে, ৫ আগস্টে দেশে একটি বড় পরিবর্তনের পর আশা করছিলাম এবার হয়তো এর একটা সুরাহা হবে। কিন্তু না। সড়ক দখল করে রাখা ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত তেমন কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে মানুষকে বাধ্য হয়েই যানজটের মত দুর্ভোগ দুর্দশাময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে পথ চলতে হচ্ছে।

তারা বলেন, আসলে দেশে শান্তি শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য সেদিন ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এতবড় একটা পরিবর্তন নিয়ে এসেছিলো। কিন্তু দেশের মানুষ যদি সেই শান্তি শৃঙ্খলা ভোগই করতে না পারে, তাহলে এত প্রাণ দিয়ে কি লাভ হলো? 

আমরা জানিন না, প্রশাসন আসলে কাদেরকে খুশি করাতে চাচ্ছেন? মুষ্টিম কিছু চালকদের জন্য হাজার হাজার মানুষের এ কষ্ট কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করবো, তারা যেন খুব শীঘ্রই এ সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেয়। নারায়ণগঞ্জবাসীকে যেন কিছুটা স্বস্তি দেয়।

এ বিষয়ে টিআই করিম বলেন, ৫ আগস্টের পর নারায়ণগঞ্জে যানজটের যে ভয়াবহতা সৃষ্টি হয়েছিলো বর্তমানে তা কমে আসছে। আশাকরছি, আগামীতে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। পঞ্চবটি সড়কে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। এজন্য এ রুটে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

 এমতাবস্তায় যদি কোন চালক রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে গাড়ী পার্কিং করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেবো।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • “শিক্ষার্থীদের উপর হামলা, ইন্ধন থাকতে পারে তৃতীয় পক্ষের”
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০ (ভিডিও)
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০
  • ফতুল্লায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে কারখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
  • সোনারগাঁয়ের সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে সিদ্ধিরগঞ্জ বিএনপির চিঠি
  • নারায়ণগঞ্জে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ গ্রেপ্তার ৩
  • সড়ক দুর্ঘটনায় যুবদল নেতা রিয়াদের দুই মেয়ে গুরুতর আহত : দোয়া প্রার্থনা 
  • আড়াইহাজারের সেপটি ট্যাংকির ঝুঁকি ও করণীয় নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
  • বন্দর প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত
  • ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে