দক্ষিণ কোরিয়ার দুর্নীতিবিরোধী কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে কোনো উত্তর দেবেন না দেশটির অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। বৃহস্পতিবার তাঁর আইনজীবীরা এ কথা বলেছেন।

গত ৩ ডিসেম্বর সামরিক আইন জারি করাকে ঘিরে আটক হয়েছেন তিনি। বুধবার নিজ বাড়ি থেকে আটক হন ইউন। পরে তাঁকে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি তদন্ত কার্যালয়ে হেফাজতে নেওয়া হয়।

সেখানে ১০ ঘণ্টার বেশি সময়ের জিজ্ঞাসাবাদে আইনি অধিকার অনুযায়ী পুরো সময় নীরব থাকার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। খুব দ্রুতই তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করবেন তদন্ত কর্মকর্তারা। সামরিক আইন জারি করে দেশদ্রোহের অপরাধ করেছেন কিনা, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত চলছে ইউনের বিরুদ্ধে। বিবিসি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: তদন ত তদন ত

এছাড়াও পড়ুন:

রাজধানীতে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে লোডশেডিং পরিস্থিতি

গ্রিডের ত্রুটি মেরামত শেষে প্রায় দুই ঘণ্টা পর স্বাভাবিক হতে শুরু করে লোডশেডিং পরিস্থিতি। 

রাজধানীর রামপুরায় অবস্থিত পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির (পিজিবিপি) একটি সাবস্টেশনে বৈদ্যুতিক গোলযোগের ফলে বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়ে রাজধানীর একাংশ। রাত ১০টার দিকে এ গোলযোগের ঘটনা ঘটে।

রাত ১২টার দিকে পিজিবিপি কর্তৃপক্ষ এক বার্তায় জানিয়েছে, রামপুরা ২৩০/১৩২ কেভি গ্রিড সাবস্টেশনে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে সৃষ্ট ত্রুটি মেরামত করে রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ। বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলো ধাপে ধাপে সকল এলাকায় সংযোগ পুনঃস্থাপন করবে।

বিপিডিপির মুখপাত্র শামীম হাসান বলেন, রামপুরায় অবস্থিত পিজিসিবির একটি সাবস্টেশনে বৈদ্যুতিক গোলযোগ হয়েছে। এর ফলে মূলত ডিপিডিসির আওতাধীন যেসব এলাকা রয়েছে, সেসব এফেক্টেড হয়েছে। ডেসকো খুব একটা এফেক্টেড হয়নি।

গ্রিডে ত্রুটির বিষয়ে এক বার্তায় পিজিসিবি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রামপুরা ২৩০/১৩২ কেভি গ্রিড সাবস্টেশনে রাত ৯টা ৫০ মিনিটে আকষ্মিক কারিগরি ত্রুটির কারণে ঢাকার একাংশে বিদ্যুৎ সরবরাহে অনাকাঙ্ক্ষিত বিচ্যুতি হয়েছে। পাওয়ার গ্রিডের প্রকৌশলীরা দ্রুত সমস্যা সমাধানে কাজ করছেন। সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে এ সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ