দক্ষিণ কোরিয়ার দুর্নীতিবিরোধী কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে কোনো উত্তর দেবেন না দেশটির অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। বৃহস্পতিবার তাঁর আইনজীবীরা এ কথা বলেছেন।

গত ৩ ডিসেম্বর সামরিক আইন জারি করাকে ঘিরে আটক হয়েছেন তিনি। বুধবার নিজ বাড়ি থেকে আটক হন ইউন। পরে তাঁকে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি তদন্ত কার্যালয়ে হেফাজতে নেওয়া হয়।

সেখানে ১০ ঘণ্টার বেশি সময়ের জিজ্ঞাসাবাদে আইনি অধিকার অনুযায়ী পুরো সময় নীরব থাকার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। খুব দ্রুতই তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করবেন তদন্ত কর্মকর্তারা। সামরিক আইন জারি করে দেশদ্রোহের অপরাধ করেছেন কিনা, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত চলছে ইউনের বিরুদ্ধে। বিবিসি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: তদন ত তদন ত

এছাড়াও পড়ুন:

দাউদকান্দিতে বাসের ধাক্কায় ট্রলির দুই আরোহী নিহত

কুমিল্লার দাউদকান্দিতে বাসের ধাক্কায় ইটবাহী ট্রলির দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে তিনটার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে হুগুলিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এতে আহত হয়েছেন ট্রলির দুই আরোহী। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নিহত ব্যক্তিদের একজন হলেন চান্দিনা উপজেলার বকরীকান্দী গ্রামের মৃত ফজলুল হকের ছেলে তাফাজ্জল হোসেন (৪৫)। আরেকজনের নাম–পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাঁর আনুমানিক বয়স ৪০ বছর। হতাহত ব্যক্তিরা নির্মাণশ্রমিক বলে জানা গেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে স্টারলাইন পরিবহনের একটি বাস ফেনীতে যাচ্ছিল। বেলা পৌনে তিনটার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে হুগুলিয়া এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রলিকে ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলে ট্রলির দুই আরোহী নিহত হন। গুরুতর আহত দুজনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

নিহত তাফাজ্জল হোসেনের স্ত্রী জোসনা আক্তার বলেন, তাঁর স্বামী ইট ভাঙার কাজ করতেন। কাজ শেষ করে ফেরার পথে তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন।

দুর্ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন দাউদকান্দির স্বল্পপেন্নাই এলাকা থেকে বাসটি জব্দ করেছে। এ সময় বাসচালক ও তাঁর সহকারী পালিয়ে যান। বাসটি দাউদকান্দি হাইওয়ে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে।

দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাকির হোসেন বলেন, লাশ দুটি দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার হেফাজতে রাখা হয়েছে। নিহত একজনের নাম-পরিচয় জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনা আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ