মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নামে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে পাঁচটি রিক্রুটিং এজেন্সি এবং এসব প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান, পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন বলেন, প্রায় ১৮ হাজার ৭৬৭ মানুষের কাছ থেকে অতিরিক্ত প্রায় ৩১৪ কোটি ৩৪ লাখ ৭২ হাজার ৫০০ টাকা আদায়ের অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে। সরকার নির্ধারিত ফি ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার পরিবর্তে গড়ে প্রত্যেকের কাছ থেকে পাঁচ গুণ বেশি টাকা আদায় করা হয়েছে।

দুদক বলছে, মামলায় পাঁচটি প্রতিষ্ঠান ও তাদের চেয়ারম্যান, পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের আসামি করা হয়েছে।

আসামি হওয়া পাঁচটি প্রতিষ্ঠান হলো জিএমজি ট্রেডিং প্রাইভেট লিমিটেড, দ্য জিএমজি অ্যাসোসিয়েট লিমিটেড, কিউকে কুইক এক্সপ্রেস লিমিটেড, এমইএফ গ্লোবাল বাংলাদেশ লিমিটেড ও ধামাসি করপোরেশন লিমিটেড।

আসামিরা হলেন জিএমজি ট্রেডিং প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোছা.

মনিহার (৫১), ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনির হোসেন (৩৪), পরিচালক মো. গোলাম মাওলা (৬৫), মোজাম্মেল হোসেন (৩০), ইসমাইল হোসেন (২৮), তাসফিয়া মাউন (২৬); দ্য জিএমজি অ্যাসোসিয়েট লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. গোলাম মাওলা (৬৫), ওয়ালিদ হোসাইন হারুন (৪৪), পরিচালক আব্দুর রহিম (৪৬), নুরুল আমিন (৫৩), ইসমাইল হোসাইন (২৮), তাসফিয়া মাউন (২৬); কিউকে কুইক এক্সপ্রেস লিমিটেডের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম রবিন (৪৪), ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মত মুনছুর ভুঁইয়া (৪৩), পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল কুদ্দুস ভুঁইয়া (৬৪), রাশেদা আকতার (৩৯), মোছা. নিলুফা কুদ্দুস (৫৮), আওরঙ্গজেব খান (৬৫) ও মোছা. শাহিনা খান (৫২); এমইএফ গ্লোবাল বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. আলতাফ হোসেন (৫৪), ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মকবুল হোসেন (৫৬) ও পরিচালক মো. হাইদার আলী (৫৩) এবং ধামাসি করপোরেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. ওসমান গনি (৬০), ব্যবস্থাপনা পরিচালক নোমান চৌধুরী (৬২) ও পরিচালক এনাম আহমেদ চৌধুরী (৫৮)।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: জ এমজ

এছাড়াও পড়ুন:

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে ৫ রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নামে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে পাঁচটি রিক্রুটিং এজেন্সি এবং এসব প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান, পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন বলেন, প্রায় ১৮ হাজার ৭৬৭ মানুষের কাছ থেকে অতিরিক্ত প্রায় ৩১৪ কোটি ৩৪ লাখ ৭২ হাজার ৫০০ টাকা আদায়ের অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে। সরকার নির্ধারিত ফি ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার পরিবর্তে গড়ে প্রত্যেকের কাছ থেকে পাঁচ গুণ বেশি টাকা আদায় করা হয়েছে।

দুদক বলছে, মামলায় পাঁচটি প্রতিষ্ঠান ও তাদের চেয়ারম্যান, পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের আসামি করা হয়েছে।

আসামি হওয়া পাঁচটি প্রতিষ্ঠান হলো জিএমজি ট্রেডিং প্রাইভেট লিমিটেড, দ্য জিএমজি অ্যাসোসিয়েট লিমিটেড, কিউকে কুইক এক্সপ্রেস লিমিটেড, এমইএফ গ্লোবাল বাংলাদেশ লিমিটেড ও ধামাসি করপোরেশন লিমিটেড।

আসামিরা হলেন জিএমজি ট্রেডিং প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোছা. মনিহার (৫১), ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনির হোসেন (৩৪), পরিচালক মো. গোলাম মাওলা (৬৫), মোজাম্মেল হোসেন (৩০), ইসমাইল হোসেন (২৮), তাসফিয়া মাউন (২৬); দ্য জিএমজি অ্যাসোসিয়েট লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. গোলাম মাওলা (৬৫), ওয়ালিদ হোসাইন হারুন (৪৪), পরিচালক আব্দুর রহিম (৪৬), নুরুল আমিন (৫৩), ইসমাইল হোসাইন (২৮), তাসফিয়া মাউন (২৬); কিউকে কুইক এক্সপ্রেস লিমিটেডের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম রবিন (৪৪), ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মত মুনছুর ভুঁইয়া (৪৩), পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল কুদ্দুস ভুঁইয়া (৬৪), রাশেদা আকতার (৩৯), মোছা. নিলুফা কুদ্দুস (৫৮), আওরঙ্গজেব খান (৬৫) ও মোছা. শাহিনা খান (৫২); এমইএফ গ্লোবাল বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. আলতাফ হোসেন (৫৪), ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মকবুল হোসেন (৫৬) ও পরিচালক মো. হাইদার আলী (৫৩) এবং ধামাসি করপোরেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. ওসমান গনি (৬০), ব্যবস্থাপনা পরিচালক নোমান চৌধুরী (৬২) ও পরিচালক এনাম আহমেদ চৌধুরী (৫৮)।

সম্পর্কিত নিবন্ধ