Samakal:
2025-05-01@13:17:17 GMT

আরও বাড়ল স্বর্ণের দাম

Published: 29th, January 2025 GMT

আরও বাড়ল স্বর্ণের দাম

জানুয়ারিতে তৃতীয় বারের মতো স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে এবার সর্বোচ্চ এক হাজার ৩৬৫ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দাম বাড়ানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম হবে এক লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা। যা এত‌দিন ছিল এক লাখ ৪১ হাজার ৪২৬ টাকা।

আজ বুধবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। যা বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।

দাম বাড়ানোর ফলে সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.

৬৬৪ গ্রাম) সোনা এক লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩০৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১৬ হাজার ৮২৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৯৬ হাজার ১৮ টাকায় বিক্রি করা হবে।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী- ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫৮৬ টাকা।

বাজুসের তথ্য অনুযায়ী, সোনা ও রুপার অলংকার কিনতে গেলে ক্রেতাকে নির্ধারিত দামের সঙ্গে ৫ শতাংশ ভ্যাট ও ৬ শতাংশ মজুরি গুণতে হবে। অর্থাৎ এখন ক্রেতা ২২ ক্যারেট মানের এক ভরি স্বর্ণের অংলকার কিনতে গেলে লাগবে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৮৩ টাকা (স্বর্ণের দাম এক লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা, ভ্যাট-৭ হাজার ১৪০ টাকা এবং মজুরি ৮৬৬৭ টাকা)।

এর আগে গত ২২ জানুয়ারি স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছিল বাজুস। যা ২৩ জানুয়ারি কার্যকর হয়, ওই দামে এত‌দিন সোনা কেনাবেচা হয়েছে। সেই হি‌সে‌বে বুধবার ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা এক লাখ ৪১ হাজার ৪২৬ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১৫ হাজার ৭১৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৯৫ হাজার ৬১ টাকায় বিক্রি করা হবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স বর ণ র দ ম স বর ণ ২২ ক য র ট র এক ল খ

এছাড়াও পড়ুন:

‘সময় পাল্টে গেছে, একটা ভিডিও ক্লিপ দিয়েও এখন জাতীয় দলে ডাক পাওয়া যায়’

সব খেলোয়াড়েরই ইচ্ছা থাকে দেশের হয়ে খেলার। বেশি খেলার সুযোগ, বেশি আয়ের সুযোগ কিংবা ব্যাপক পরিচিতি যতই ক্লাব বা লিগের খেলার মধ্য দিয়ে আসুক না কেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার গৌরব সব ক্রীড়াবিদের কাছে বিশেষ কিছু।

আর সেই গৌরবের অংশীদার হতে একজন খেলোয়াড়কে ধারাবাহিক সাফল্য, পরিশ্রম, নিবেদন ও অপেক্ষার বড় পরীক্ষায় পাস করতে হয়। তবে যুগের পর যুগ ধরে চলে আসা এই ধারা এখন বদলে গেছে মনে করেন স্টিভেন ফিন। ইংল্যান্ডের এই সাবেক ক্রিকেটারের মতে, এখন একজন খেলোয়াড়ের একটি দুর্দান্ত পারফরম্যান্স বা একটি বিশেষ মুহূর্তই তাঁকে দলে ঢোকার সুযোগ এনে দিতে পারে। ইংল্যান্ডের ক্রিকেটে জাতীয় দলে ঢোকার ক্ষেত্রে একটা ভিডিও ক্লিপই যথেষ্ট হয়ে ওঠে।

ইংল্যান্ডের হয়ে ২০১০ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ৩৬টি টেস্টসহ ১২৬টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন ফিন। ৩৬ বছর বয়সী এই সাবেক পেসার বিবিসিতে লেখা কলামে বলেছেন ইংল্যান্ড দলে জায়গা পেতে তখন কী পরিমাণ দৃঢ় সংকল্প থাকতে হতো, ‘জেমস অ্যান্ডারসন আর স্টুয়ার্ট ব্রডের জায়গা পাকা ছিল। ফলে টিম ব্রেসনান, গ্রাহাম অনিয়নস, ক্রিস ট্রেমলেট, ক্রিস ওকস, আমি এবং আরও কয়েকজন বাকি একটি জায়গার জন্য লড়ছিলাম। এই প্রতিযোগিতা তৈরি করেছিল ক্ষুধা আর সংকল্প।

কারণ, আমি জানতাম বাকি সবাইও ঠিক একই চেষ্টা করছে। একের পর এক ভালো পারফরম্যান্স করা এবং ঘরোয়া ক্রিকেটে সপ্তাহের পর সপ্তাহ নিজের সামর্থ্য দেখিয়ে প্রমাণ করতে হতো যে আপনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চাপ সামলাতে প্রস্তুত।’

স্টিভেন ফিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ