Risingbd:
2025-06-15@20:28:17 GMT

অস্ট্রেলিয়ার জয়জয়কার

Published: 16th, February 2025 GMT

অস্ট্রেলিয়ার জয়জয়কার

২০০৯ সালের আসরটি আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ষষ্ঠ আসর। ২০০৮ সালে এই আসর হওয়ার কথা ছিল। আয়োজক ছিল পাকিস্তান। কিন্তু নিরাপত্তার কারণে পাকিস্তান যেতে আগ্রহী হয়নি অস্ট্রেলিয়া, ইংল‌্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউ জিল‌্যান্ডের মতো দলগুলো। প্রতিযোগী দলগুলোর অনীহার কারণে আইসিসি পাকিস্তানের জন্য প্রতিযোগীতাটি স্থগিত ঘোষণা করে।

পরের বছর বিকল্প স্বাগতিক দেশ হিসেবে শ্রীলঙ্কাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। তবে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে শ্রীলঙ্কার আবহাওয়া প্রতিকূলে থাকবে না বলে বিকল্প চিন্তা করা হয়। এসব কিছু বিবেচনার পর ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর, ২০০৯ তারিখ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা প্রতিযোগিতার স্বাগতিক দেশ হিসেবে মনোনীত হয়। ওই আসরের সবগুলো ম্যাচ জোহানেসবার্গের ওয়ান্ডারার্স স্টেডিয়াম ও সেঞ্চুরিয়ন পার্কে আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়।

এই আসরে মোট ৮টি দল অংশ নেয়। দুই গ্রুপে বিভক্ত হয়ে প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় চার দল সেমি-ফাইনালে উপনীত হয়। ৫ অক্টোবর সেঞ্চুরিয়নে ফাইনাল ম‌্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। অস্ট্রেলিয়া ৬ উইকেটে নিউ জিল্যান্ডকে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা নিজেদের কাছেই রাখে।

চ্যাম্পিয়নস লিগের ২০০৯ সালের আসরে প্রথম সেমিফাইনালে সেঞ্চুরিয়নে ইংল্যান্ডকে ৯ উইকেটে হারায় অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে জোহানেসবার্গে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গী হয় নিউজিল্যান্ড।

দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ওই আসরে ব্যাট হাতে সর্বোচ্চ রান আসে রিকি পন্টিংয়ের উইলো থেকে। পুরো টুর্নামেন্টে জুড়ে ২৮৮ রান করেন তিনি। ফলে টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন অসি অধিনায়ক। বল হাতে সর্বোচ্চ ১১টি উইকেট নেন প্রোটিয়া বোলার ওয়াইন পার্নেল।


এক নজরে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি- ২০০৯:

তারিখ: ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর ২০০৯

আয়োজক: দক্ষিণ আফ্রিকা

ফরম্যাট: ওয়ানডে ইন্টারন্যাশনাল

টুর্নামেন্ট: রাউন্ড-রবিন

অংশগ্রহণকারী দেশ: ৮টি

মোট ম্যাচ: ১৫

চ্যাম্পিয়ন: অস্ট্রেলিয়া

সবচেয়ে বেশি রান:  রিকি পন্টিং (২৮৮)

সবচেয়ে বেশি উইকেট:  ওয়াইন পার্নেল (১১)।

ঢাকা/ইয়াসিন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ ইন ল উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

মালয়ালম থ্রিলার সিনেমার জয়জয়কার কেন

২০২৫ সালে এসে মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রি বেশ কিছু হিট থ্রিলার সিনেমা দর্শকদের উপহার দিয়েছে। ‘রেখাচিত্রম’ ও ‘অফিসার অন ডিউটি’ সিনেমার অসাধারণ গল্প বলা আর মনকাড়া অভিনয় দর্শকের মনে দাগ কেটেছে। বছরের শুরুর মাসের মালয়ালম হিট সিনেমা ‘রেখাচিত্রম’-এর পরিচালক জোফিন টি চাকো। অভিনেতা আসিফ আলী সিনেমাটি দিয়ে প্রশংসায় ভাসছেন এবং তাঁর ক্যারিয়ারের পুনরুত্থান ঘটেছে বলা যেতে পারে। অন্যদিকে ‘অফিসার অন ডিউটি’র সম্পাদনা দর্শকদের আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করেছে।

প্রশ্ন হলো, কেন মালয়ালম ক্রাইম থ্রিলার সিনেমা অনন্য হয়ে উঠছে? কীভাবে বক্স অফিসে দাপট দেখাতে সক্ষম হচ্ছে? এর উত্তর হতে পারে, বাস্তবতা আর আবেগের গভীরতা।

সম্প্রতি একটি প্রচারণামূলক অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে মালয়ালম থ্রিলার সিনেমা নিয়ে কথা বলেছেন ‘আইডেনটিটি’র মতো ২০২৫-এর আরেকটি হিট থ্রিলার সিনেমার অভিনেতা টোভিনো থমাস। তিনি বলেন, ‘সিনেমার শেষ পর্যন্ত আপনাকে অপেক্ষা করতে বাধ্য করবে একটি ভালো থ্রিলার সিনেমা। ২০২৫-এ এসে মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রি সেটা ভালোভাবে প্রদর্শন করতে পারছে। গল্পের বাঁকে বাঁকে আপনাকে আটকে রাখার মতো দারুণ সব গল্প বলছে।’

‘অফিসার অন ডিউটি’ সিনেমার দৃশ্য। আইএমডিবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বেসরকারি খাত পিপিপিতে আকৃষ্ট নয়, বরাদ্দ ৫ হাজার কোটি টাকা
  • মালয়ালম থ্রিলার সিনেমার জয়জয়কার কেন