মসজিদে নববীর প্রধান ইমাম হলেন শেখ আব্দুল রহমান আল হুদাইফি
Published: 16th, February 2025 GMT
মদিনার পবিত্র মসজিদে নববীর প্রধান ইমাম হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন শেখ আব্দুল রহমান আল হুদাইফি। পাশাপাশি, শেখ ইব্রাহিম আল-আকবারকে এই মসজিদের কোরআন তেলাওয়াত প্রোগ্রামের সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
পবিত্র কাবা ও মসজিদে নববীর রক্ষণাবেক্ষণ কর্তৃপক্ষের বরাতে দুই পবিত্র মসজিদবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) এ তথ্য জানিয়েছে।
শেখ আব্দুল রহমান আল হুদাইফি মসজিদে নববীর খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.
আরো পড়ুন:
হজ পালনে সৌদি আরবের নতুন নির্দেশনা
হজে শিশু সঙ্গী নিষিদ্ধ করল সৌদি আরব
মদিনার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক আইনশাস্ত্র ও তাওহীদের লেকচারার হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতাও রয়েছে তার। মদিনায় কোরআন ছাপানোর দায়িত্বে থাকা কমিটির অন্যতম সদস্যও তিনি।
শেখ আব্দুল রহমান ১৯৪৭ সালের ২২ মে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার গ্রামের প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করার পর শেখ মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল-হুদাইফির তত্ত্বাবধানে কোরআন হেফজ (মুখস্ত) করেন। পরবর্তীতে, ১৯৭৫ সালে তিনি ব্যাচেলর ডিগ্রি অর্জন করেন। উচ্চতর শিক্ষার জন্য তিনি মিসরের বিখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
ঢাকা/ফিরোজ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স দ আরব মসজ দ
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানের ৭২০ সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করার দাবি ইসরায়েলের
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তেহরানে অন্তত ৮০টি লক্ষ্যবস্তুতে রাতভর হামলা চালানো হয়েছে। এই হামলায় ডজনখানেক ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান অংশ নেয়। ইরানের রাজধানী তেহরানে টানা তৃতীয় দিনে এ হামলা চালানো হলো। খবর বিবিসির
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের হামলার লক্ষ্যবস্তুগুলোর মধ্যে ছিল ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তর, সামরিক গবেষণা ও উন্নয়ন শাখা বলে দাবি করা হয়েছে।
রয়টার্স এক সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, ইসরায়েলের লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ছিল দুটি ‘দ্বৈত-ব্যবহারের’ জ্বালানি কেন্দ্র। ওই জ্বালানি কেন্দ্র সামরিক ও পারমাণবিক কাজে ব্যবহার করা হতো।
আইডিএফ আরও জানিয়েছে, ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর অংশ হিসেবে তিন দিনের কম সময়ের মধ্যে তারা ইরানের ১৭০টির বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। ইরানের ৭২০টির মতো সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে।