উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর ড্র আজ শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ড্রতে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ পেয়েছে তাদের নগর প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। আর বার্সেলোনা পেয়েছে বেনফিকাকে।

এছাড়া ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষে থাকা লিভারপুল পেয়েছে প্যারিস সেন্ত জার্মেইকে। ২০১৮-১৯ মৌসুমের পর এই প্রথম পিএসজিকে পেল লিভারপুল। সেবার তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।

রিয়ালের মতো বায়ার্ন মিউনিখ শেষ ষোলোতে খেলবে স্বদেশি ক্লাব বায়ার লেভারকুজেনের বিপক্ষে। আরেক জার্মান ক্লাব বরুসিয়া ডর্টমুন্ড খেলবে লিঁলের বিপক্ষে। আর ইন্টার মিলান পেয়েছে নেদারল্যান্ডসের ক্লাব ফেয়েনূর্ডকে। ইংলিশ ক্লাব আর্সেনাল পেয়েছে পিএসভি আইন্দহোভেনকে। আর অ্যাস্টন ভিলা পেয়েছে ক্লাব ব্রুগকে।

আরো পড়ুন:

বিদ্রোহী ১৮ জনকে বাদ দিয়ে নারী ফুটবল দল ঘোষণা

কষ্টের জয়ে শীর্ষে বার্সা

শেষ ষোলোর প্রথম লেগ অনুষ্ঠিত হবে ৪-৫ মার্চ। আর ফিরতি লেগ অনুষ্ঠিত হবে ১১-১২ মার্চ।

শেষ ষোলোর পূর্ণাঙ্গ ড্র:
> প্যারিস সেন্ত জার্মেই বনাম লিভারপুল
> রিয়াল মাদ্রিদ বনাম অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ
> ফেয়েনূর্ড বনাম ইন্টার মিলান
> বরুশিয়া ডর্টমুন্ড বনাম লিঁলে
> ক্লাব ব্রুগ বনাম অ্যাস্টন ভিলা
> পিএসভি আইন্দহোভেন বনাম আর্সেনাল
> বায়ার্ন মিউনিখ বনাম বায়ার লেভারকুজেন
> বেনফিকা বনাম বার্সেলোনা।

ঢাকা/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ টবল চ য ম প য়নস ল গ

এছাড়াও পড়ুন:

শ্রমিকদের আবাসনসহ ৯ দফা দাবিতে মানববন্ধন

শ্রমিকদের আবাসনের ব্যবস্থা করাসহ ৯ দাবিতে মানববন্ধন করেছে হস্তশিল্প, কারচুপি ও হ্যান্ড এমব্রয়ডারি শ্রমিক ফেডারেশন।

বৃহস্পতিবার (১ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. ইব্রাহীম হাসান মিঠু।

তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর লেজুড়বৃত্তিক শ্রমিক সংগঠন, অব্যবহৃত শ্রম আইন এবং অনানুষ্ঠানিক খাতে আটকে থাকা কোটি শ্রমজীবী মানুষের করুণ বাস্তবতায় মহান মে দিবস আজ প্রশ্নবিদ্ধ।

হস্তশিল্প, কারচুপি ও হ্যান্ড এমব্রয়ডারি শ্রমিক ফেডারেশনের ৯ দা‌বি হলো 
১) শ্রমিকদের আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। বয়স্ক শ্রমিকদের ভাতা দিতে হবে।

২) সরকারি উদ্যোগে বিদেশে শ্রমিক পাঠাতে হবে। কর্মস্থলে সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে ইনকোয়েরি সেল গঠন করতে হবে।

৩) যখন তখন শ্রমিককে বহিষ্কার করা যাবে না। বর্তমান বাজার অনুযায়ী বেতন নির্ধারণ ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।

৪) ভারতীয়সহ বিদেশি কমপ্লিট পোশাক আমদানি নিষিদ্ধ করতে হবে।

৫) সময়মতো মজুরি ও ওভার টাইমের টাকা দিতে হবে। 

৬) হস্তশিল্প, কারচুপি ও হ্যান্ড এমব্রয়ডারি শিল্পকে বাঁচাতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।

৭) শ্রম আইন বাস্তবায়নে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনের কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। 

৮) শ্রম আদালতের সংস্কার ও ডিজিটালাইজেশন করতে হবে। দ্রুত বিচার নিশ্চিতে সময়সীমা নির্ধারণ করতে হবে।

৯) রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত ও স্বতন্ত্র শ্রমিক সংগঠন গড়ে তুলতে হবে। নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে। অনানুষ্ঠানিক খাতের শ্রমিকদের জন্য বিশেষ নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে, যেখানে তাদের স্বাস্থ্য, আবাসন ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত হবে। আইএলও কনভেনশন ৮৭ ও ৯৮ বাস্তবায়নে নিরপেক্ষ মনিটরিং সেল গঠন করতে হবে।

ঢাকা/এএএম/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ