গত বছর ব্যালন ডি’অর পুরস্কার নিয়ে রীতিমতো তোলপাড় হয়ে গিয়েছিল। শুরুতে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের ব্যালন ডি’অর জয় নিশ্চিত মনে হলেও শেষ দিকে বদলে যায় দৃশ্যপট। একেবারে শেষ দিন গিয়ে জানা যায়, ভিনিসিয়ুস নন, ব্যালন ডি’অর জিততে যাচ্ছেন রদ্রি।

এ খবর সামনে আসার পর ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান বয়কট করে রিয়াল মাদ্রিদ। এবার ব্যক্তিগতভাবে ব্যালন ডি’অর বয়কট নিয়ে কথা বলেছেন ভিনি। বলেছেন, রিয়াল মাদ্রিদ মানা করার কারণেই সেদিন প্যারিস যাননি তিনি।  চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোতে আজ রাতে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে খেলবে রিয়াল।

এই ম্যাচ সামনে রেখে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন ভিনিসিয়ুস। সেখানে গত বছর ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠানে না যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ভিনিসিয়ুস বলেছেন, ‘আমাকে আমার ক্লাব যা করতে বলেছিল তা–ই করেছি। তারা আমাকে মাদ্রিদে অবস্থান করতে বলেছে, আমি সেটাই করেছি। কোনো সমস্যা নেই। আমরা এখন পরেরটাই মনোযোগ দিচ্ছি।’

আরও পড়ুনরিয়ালে অন্য লড়াই: এমবাপ্পের চেয়ে বেশি বেতন চান ভিনিসিয়ুস, বেলিংহাম১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

এরপর আলোচনায় থাকার পরও নিজের ব্যালন ডি’অর জিততে না পারার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ভিনিসিয়ুস বলেন, ‘আমি কখনো এটা (ব্যালন ডি’অর) জেতার স্বপ্ন দেখিনি। কিন্তু অবশ্যই আপনি যদি এত কাছে যাবেন, তখন সেটা পেতে চাইবেন। তবে আমার পুরস্কার জেতার অন্য এবং এই ক্লাবের হয়ে ট্রফি জেতার অন্য সুযোগ আছে। এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আমি দুটি ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্বের ট্রফি জিতেছি। আমি আরও জেতার জন্য এখানে আছি।’

ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের স্বপ্নটা এখন আরও বড়.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: বল ছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানের ৭২০ সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করার দাবি ইসরায়েলের

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তেহরানে অন্তত ৮০টি লক্ষ্যবস্তুতে রাতভর হামলা চালানো হয়েছে। এই হামলায় ডজনখানেক ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান অংশ নেয়। ইরানের রাজধানী তেহরানে টানা তৃতীয় দিনে এ হামলা চালানো হলো। খবর বিবিসির

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের হামলার লক্ষ্যবস্তুগুলোর মধ্যে ছিল ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তর, সামরিক গবেষণা ও উন্নয়ন শাখা বলে দাবি করা হয়েছে।

রয়টার্স এক সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, ইসরায়েলের লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ছিল দুটি ‘দ্বৈত-ব্যবহারের’ জ্বালানি কেন্দ্র। ওই জ্বালানি কেন্দ্র সামরিক ও পারমাণবিক কাজে ব্যবহার করা হতো।

আইডিএফ আরও জানিয়েছে, ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর অংশ হিসেবে তিন দিনের কম সময়ের মধ্যে তারা ইরানের ১৭০টির বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। ইরানের ৭২০টির মতো সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ