সেঞ্চুরিতে রূপগঞ্জ টাইগার্সকে সম্মানজনক পুঁজি এনে দিয়েছিলেন আল-আমিন জুনিয়র। কিন্তু তার সেঞ্চুরি পাওয়ার দিনটি রাঙাতে পারেননি বোলাররা। আবাহনী অনায়েসে লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলে। তাতে বৃথা যায় আল-আমিনের সেঞ্চুরি। দল হারলেও ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।

বিকেএসপিতে আগে ব্যাটিং করতে নেমে রূপগঞ্জ টাইগার্স ২৬০ রান তুলতে পারে। দলটির অধিনায়ক আল-আমিন জুনিয়র ৮৯ বলে ১০ চার ও ২ ছক্কায় ১০৪ রান করেন। এছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৯ রান করে অপরাজিত থাকেন ফয়সাল। মাহমুদুল হাসানের ব্যাট থেকে আসে ২৫ রান। বাকিরা কেউ বিশের ঘর পেরোতে পারেননি।

আবাহনীর হয়ে বল হাতে ৩ উইকেট নেন স্পিনার রাকিবুল হাসান। ২টি করে উইকেট পেয়েছেন নাহিদ রানা ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।

আরো পড়ুন:

নাঈম শেখের ১৭৬, দলের জয়ের ব্যবধান ১৭৩

দুই বছর পর ঢাকা লিগে তামিমের সেঞ্চুরি

বোলাররা লক্ষ্য নাগালে রাখায় ব্যাটসম্যানদের কাজটা সহজ হয়েছে। উদ্বোধনী জুটিতে জিসান ও পারভেজ হোসেন ইমন ৬২ রান যোগ করেন। জিসান ৩২ রান করে ফেরেন সাজঘরে। ইমন আউট হন হাফ সেঞ্চুরি থেকে ৩ রান দূরে থাকতে। সেখান থেকে শান্তর ৩৭, মোহাম্মদ মিঠুনের ৫৬ রানে আবাহনীর জয়ের পথ সহজ হয়ে যায়। রূপগঞ্জ টাইগার্সের হয়ে বল হাতে ফয়সাল নেন ২ উইকেট।

প্রথম ম্যাচে পরাজয়ের পর টানা দুই ম্যাচ জিতে ভালো অবস্থানে আবাহনী। রূপগঞ্জ টাইগার্স তিন ম্যাচে জয় পায়নি একটিতেও।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বাবা পটুয়া কামরুল হাসান স্মরণে মেয়ে শুমোনা হাসানের গান

ভালোবাসা, স্মৃতি ও উত্তরাধিকারকে কেন্দ্র করে এক আবেগঘন পরিবেশে পটুয়া কামরুল হাসানের কন্যা শুমোনা হাসান তার বাবাকে উৎসর্গ করে একটি হৃদয়স্পর্শী গান প্রকাশ করেছেন।

বাবা দিবস উপলক্ষে আজ দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে একটি অনুষ্ঠানে ‘কত দূর বাবা তোমার বাড়ি’ শিরোনামে গানটি প্রকাশ করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শুমোনার পরিবার, ঘনিষ্ঠজন, এবং সম্মানিত গণমাধ্যমকর্মীরা।

গানটি শুমোনার নিজস্ব রচনা, সুর এবং কণ্ঠে পরিবেশিত। এতে ফুটে উঠেছে একজন কন্যার তার বাবার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো, তাদের ভালবাসা, সংগ্রাম এবং অনন্য সম্পর্কের গল্প। গানের প্রতিটি কথা ও সুর যেন এক আবেগের যাত্রাপথ।

অনুষ্ঠানে শুমোনা বলেন, ‘এই মুহূর্তটি আমার এবং আমার পরিবারের জন্য এক বিজয়ী এবং আবেগময় সময়। বাবার আত্মা সবসময় আমাকে পথ দেখিয়েছে। এই গানটি তার প্রতি আমার ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার ছোট্ট বহিঃপ্রকাশ।’

শুমোনা জানান, ভবিষ্যতেও তিনি এই ধারা অব্যাহত রেখে তাঁর বাবার স্মৃতিকে সম্মান জানাতে চান সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ