১৯৯৯ সালের ১৮ মার্চ বাজারে এসেছিল নকিয়া ৩২১০ ফোন। সে সময় ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়া ফিচার ফোনটি সারা বিশ্বে বিক্রি হয়েছিল প্রায় ১৬ কোটি ইউনিট। পুরোনো সেই মডেল নতুন রূপে আবার বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। সোনালি, নীল ও কালো রঙে বাজারে আসা ফোনটির দাম ৬ হাজার ৫০০ টাকা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে এইচএমডি গ্লোবাল।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কিউভিজিএ রেজল্যুশনের ২ দশমিক ৪ ইঞ্চি পর্দার ফোনটির পেছন এলইডি ফ্ল্যাশসহ দুই মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা রয়েছে। ১ হাজার ৪৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিযুক্ত ফোনটিতে একবার চার্জে প্রায় ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত কথা বলা যায়। ফোনটির ধারণক্ষমতা ১২৮ মেগাবাইট, তবে মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে ধারণক্ষমতা আরও ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব।

৬৪ মেগাবাইট র‍্যামযুক্ত ফোনটিতে এফএম রেডিও, ৩ দশমিক ৫ মিলিমিটার হেডফোন জ্যাক ও ব্লুটুথ ৫.

০ সুবিধা রয়েছে। একসঙ্গে দুটি সিম ব্যবহারের উপযোগী ফোনটিতে ফোরজি ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা যায়। ফোনটির সঙ্গে গ্রামীণফোনের বান্ডিল প্যাকেজ অফার থাকায় বিনা মূল্যে নির্দিষ্ট পরিমাণে ইন্টারনেট ডেটাও পাওয়া যাবে।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বাহরাইনের প্রতি বাংলাদেশিদের জন্যে ভিসা চালুর অনুরোধ 

ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

উপদেষ্টা দু’দেশের জনগণের সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের লক্ষ্যে ভিসা পুনরায় চালুর এ অনুরোধ জানান।

বাহরাইনে ২১তম আইআইএসএস মানামা সংলাপের ফাঁকে শনিবার (১ নভেম্বর) দেশটির উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আদেল বিন খালিফা আল ফাদেলের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নেন তিনি। এ সময়ে ভিসা পুনরায় চালুর অনুরোধটি জানান উপদেষ্টা। 

রবিবার (২ নভেম্বর) ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।

একইসঙ্গে তৌহিদ হোসেন কমিউনিটির কল্যাণ নিশ্চিত এবং সামাজিক সম্পর্ক মজবুতের লক্ষ্যে বাহরাইনে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ‘ফ্যামিলি ভিসা’ প্রদানের বিষয়টি বিবেচনা করারও অনুরোধ জানান। 

বাহরাইনের উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দেশটির অর্থনীতিতে বাংলাদেশের নাগরিকদের অবদানের প্রশংসা করেন। তিনি জানান, তার দেশের সরকার ধাপে ধাপে ভিসা সুবিধা পুনরায় চালুর জন্য কাজ করছে।

বৈঠকে উভয়ে দু’দেশের দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের হস্তান্তরে একটি চুক্তি সম্পাদনের সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করেন।

তৌহিদ হোসেন ২১তম মানামা সংলাপের অধিবেশনের পাশপাশি আরো কিছু অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছেন। এসব আয়োজনে বিশ্ব নেতা, বিভিন্ন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও নীতি নির্ধারকরা আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করবেন।

তথ্যসূত্র: বাসস

ঢাকা/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ