বন্দরে ফেসিস্ট সরকারের দোসর হাজী দেলোয়ার হোসেন প্রধান গ্রেপ্তার হলেও রহস্য জনক কারনে তার পেতাত্মারা এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছে বলে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন ওয়ার্ডের একাধিক মেম্বারা জানায়,সম্প্রতি সময়ে  ওসমান পরিবারের আস্থাভাজন দেলোয়ার প্রধান বেশ কয়েকটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে জেল হাজতে থাকলেও তার অনুপস্থিতিতে  অপরাধ সম্রাজ্য টিকিয়ে রাখার জন্য ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জামান প্রধান,ক্যাশিয়ার আসাদ মাষ্টার ও সন্ত্রাসী আশিকগং ফের বেপরোয়া হয়ে  উঠে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা  গণমাধ্যমকে জানান, গ্রেপ্তারকৃত চেয়ারম্যান হাজী দেলোয়ার হোসেন প্রধান একজন চতুর প্রকৃতির লোক। সে ক্ষমতায় থাকা কালিন সময়ে ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন ওয়ার্ডের মেম্বারদের ম্যানেজ করে তার পেতাত্মা জামান মেম্বারকে প্যানেল চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করে।

দেলোয়ার প্রধান জেল হাজতে থাকার কারনে তার বিশ্বস্ত লোক জামান প্রধান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহন করে। তারপর থেকে সাবেক চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন প্রধানের ক্যাশিয়ার আসাদ মাষ্টার ও সন্ত্রাসী আশিক কলাগাছিয়া ইউনিয়ন নিয়ন্ত্রন নিতে মরিয়া হয়ে উঠে।  

আওয়ামীলীগ সরকার শাসন আমলে চেয়ারম্যান দেলোয়ার প্রধানের নেতৃত্বে  ক্যাশিয়ার আসাদ মাষ্টার ও   আশিকগং কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়ে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এলাকাবাসী জানিয়েছে, ওসমান পরিবারের আস্থাভাজন সাবেক চেয়ারম্যান  দেলোয়ার হোসেন প্রধানের অনুসারী  জামান প্রধানের বিরুদ্ধে অনস্তা এনেছে কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাধরন মেম্বাররা। 

ওসমান পরিবারের দোসরদের কবল থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ কল গ ছ য়

এছাড়াও পড়ুন:

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সাক্ষাৎ

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ।

রবিবার (২ নভেম্বর) বিকেলে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আরো পড়ুন:

‘সাংস্কৃতিক জাগরণেই মুক্তি’

‘নো ওয়েজ বোর্ড, নো মিডিয়া’সহ ৩৮ দাবি সংবাদকর্মীদের 

সাক্ষাৎকালে বিএসআরএফের সভাপতি মাসউদুল হক জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিবালয় বিটে কর্মরত অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডধারী সাংবাদিকদের সচিবালয়ের ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ২০২৪ সালের ২২ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে পত্র পাঠানো হলেও এখনো তা বাস্তবায়িত হয়নি। 

তিনি অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডধারী সাংবাদিকদের জন্য সচিবালয়ের ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবা চালুর বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার সহযোগিতা কামনা করেন। এছাড়া সচিবালয়ের ১ নম্বর গেটের পাশাপাশি ৫ নম্বর গেট দিয়েও অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডধারী সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশের  ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান। 

এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বিএসআরএফের সভাপতির প্রস্তাব আন্তরিকভাবে বিবেচনা করার আশ্বাস দেন। 

সাক্ষাৎকালে বিএসআরএফের সহ-সভাপতি মাইনুল হোসেন পিন্নু, সাধারণ সম্পাদক উবায়দুল্লাহ বাদলসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এএএম/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ