আশি বা নব্বইয়ের দশকে কী এক দলই না ছিল পাকিস্তান! ক্রিকেটে পরাশক্তি দলগুলোর একটি এই পাকিস্তানে সেই সময় খেলেছেন ইমরান খান, জাভেদ মিয়াঁদাদ, ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনিস, শোয়েব আখতার, সাঈদ আনোয়ার, সাকলায়েন মুশতাক, মুশতাক আহমেদের মতো খেলোয়াড়েরা। ইমরান খানের নেতৃত্বে ১৯৯২ বিশ্বকাপ জেতা ছাড়াও সেই সময় প্রতিপক্ষ দলগুলোর ওপর ছড়ি ঘোরাত পাকিস্তান।

সেই পাকিস্তানই এখন ক্রিকেটে কেমন যেন ম্লান এক দল। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ও ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর এবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছে। ঘরের মাঠে বাংলাদেশের কাছে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে। এরপর তো দেশটির সাবেক ক্রিকেটাররা রীতিমতো সমালোচনার তির ছুড়ছেন দলটির খেলোয়াড় ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড কর্তাদের দিকে।

অনেকেই এর জন্য দায়ী করছেন পাকিস্তান ক্রিকেট প্রশাসনের অস্থিরতাকে। কয়েক বছরের মধ্যে পিসিবি দেখেছে ভিন্ন কয়েকজন চেয়ারম্যান। এই যেমন রমিজ রাজা, নাজাম শেঠি, জাকা আশরাফ ও সর্বশেষ মহসিন নাকভি।

পিসিবির সাবেক চেয়ারম্যান এহসান মানি।.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।

মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ