ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি নিয়ে আজ সোমবার নতুন আলোচনা শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার পর যুদ্ধবিরতি আলোচনা গতি পেয়েছে। গত ২০ জানুয়ারি তিনি প্রেসিডেন্ট পদে দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নেন। আসুন, তাঁর আসার পর যুদ্ধবিরতির অগ্রগতি সম্পর্কে ঘটনাবলি জেনে নেই—

মস্কোর ওপর ওয়াশিংটনের চাপ

২০ জানুয়ারি শপথ নেওয়ার পরপরই ট্রাম্প বলেন, ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘একটি চুক্তি’ করা দরকার। ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, তিনি (পুতিন) চুক্তি না করে রাশিয়াকে ধ্বংস করছেন।’

এর দুদিন পর, ট্রাম্প হুমকি দেন, ‘এখনই’ চুক্তি না করলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।

নির্বাচনী প্রচারের সময় থেকেই ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধের লাগাম টানার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে’ যুদ্ধ বন্ধ করবেন। যদিও পরে তিনি বলেন, এই প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে কয়েক মাস লেগে যেতে পারে।

গত ২৪ জানুয়ারি পুতিন বলেন, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রস্তুত আছেন।

অন্যদিকে, কিয়েভ ও ইউরোপের দেশগুলোকে এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে সম্পাদিত চুক্তির বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছে ইউক্রেন।

আরও পড়ুনইউক্রেনের পারমাণবিক কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণ নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র২১ মার্চ ২০২৫খনিজ নিয়ে আলোচনা

ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে ট্রাম্প বলেন, তিনি ইউক্রেনের সঙ্গে খনিজ নিয়ে একটি চুক্তি করতে আগ্রহী। এর আওতায় ইউক্রেনের প্রাকৃতিক সম্পদের ৫০ শতাংশের নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রের হাতে আসবে। এটা হবে ইউক্রেনকে দেওয়া মার্কিন অর্থনৈতিক ও সামরিক সহায়তার প্রতিদান।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গত ১৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম একটি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি বলেন, এই চুক্তি ইউক্রেনকে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেবে না।

রাশিয়া–যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কোন্নয়ন

গত ১২ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প বলেন, তিনি আর পুতিন ফোনালাপের সময় ‘অবিলম্বে’ ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের আলোচনা শুরু করতে একমত হয়েছেন।

ওয়াশিংটন বলে, ইউক্রেনের পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোয় যোগদানের অভিপ্রায় এবং ২০১৪ সালে রাশিয়ার ক্রিমিয়া দখলের আগেকার সীমান্ত ফিরে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা কার্যত অবাস্তব।

জেলেনস্কি তাঁর ইউরোপীয় মিত্রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, কিয়েভ ও ইউরোপের দেশগুলোকে ডিঙিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে সম্পাদিত কোনো চুক্তি গ্রহণ না করতে।

১৮ ফেব্রুয়ারি সৌদি আরবের রিয়াদে আলোচনায় বসেন রাশিয়া আর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরুর পর এত উচ্চ পর্যায়ে এটাই প্রথম বৈঠক।

আরও পড়ুনযুদ্ধ বন্ধে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন জেলেনস্কি১৯ মার্চ ২০২৫ট্রাম্প–জেলেনস্কি বিরোধ

সময়টা ১৯–২০ ফেব্রুয়ারি। জেলেনস্কির উদ্দেশে তোপ দাগেন ট্রাম্প। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে, এমনকি ‘একনায়ক’ বলেন তিনি।

মস্কোর বাগাড়ম্বরে সায় দিয়ে যুদ্ধের জন্য ইউক্রেনকে দোষারোপ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট।

এরপর ২৮ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটন সফরে যান জেলেনস্কি। ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক এবং খনিজ চুক্তি সই করা ছিল জেলেনস্কির এ সফরের উদ্দেশ্য।

শেষ পর্যন্ত ওই চুক্তি সই হয়নি। হোয়াইট হাউসের বৈঠকে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিমিয় হয়। এ সময় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্সের সঙ্গেও জেলেনস্কির বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। টিভি ক্যামেরার সামনে ঘটা এসব বিতণ্ডা পুরো বিশ্বের মানুষ দেখেন।

পরে ট্রাম্প অভিযোগ করেন, জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ‘অশ্রদ্ধা’ দেখিয়েছেন। সেই সঙ্গে বলেছেন, জেলেনস্কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে বাজি খেলছেন। তিনি বলেন, জেলেনস্কি রাশিয়ার সঙ্গে মিটমাট না করলে ‘আমরা বেরিয়ে যাব.

..।’

আরও পড়ুনন্যাটোতে যোগ দিতে পারবে না ইউক্রেন, এই শর্তে শান্তিচুক্তি করতে চায় রাশিয়া১৭ মার্চ ২০২৫সামরিক সহায়তা স্থগিত

৩ মার্চ ইউক্রেনকে দেওয়া সামরিক সহায়তা স্থগিত করার ঘোষণা দেন ট্রাম্প। সেই সঙ্গে ইউক্রেনের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করে দেওয়া হয়।

জেলেনস্কি ট্রাম্পকে তুষ্ট করার মতো আচরণ করেন।

৬ মার্চ ২৭ দেশের ইউরোপীয় জোট (ইইউ) একটি পরিকল্পনা অনুমোদন দেয়। ওই পরিকল্পনায় ইউক্রেনকে সহায়তা দেওয়া এবং মহাদেশটির নিরাপত্তার জন্য চার বছরে ৮৭ কোটি ডলারের বেশি অর্থসহায়তা করার কথা বলা হয়েছে।

মার্কিন প্রস্তাবে ইউক্রেনের সম্মতি

১১ মার্চ রাশিয়ার সঙ্গে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরিকল্পনায় সম্মতি দেয় ইউক্রেন। এটা ওয়াশিংটনের প্রস্তাব ছিল, যা মেনে নেন জেলেনস্কি। কেননা, ওই সময় ইউক্রেনের সেনাবাহিনী সম্মুখ সমরে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল।

এর বিপরীতে ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে সামরিক সহায়তা এবং গোয়েন্দা তথ্য আদান–প্রদান স্থগিতের আদেশ তুলে নিতে সম্মতি দেওয়া হয়।

সেই সঙ্গে ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব একটি চুক্তি সইয়ের বিষয়েও রাজি হয় ওয়াশিংটন ও কিয়েভ।

রুশ বাহিনী অভূতপূর্ব দ্রুততার সঙ্গে কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের বাহিনীর দখলে থাকা এলাকাগুলো পুনরুদ্ধার করে।

আরও পড়ুনরাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: কীভাবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা হতে পারে১৪ মার্চ ২০২৫পুতিনের দেওয়া শর্ত

১৮ মার্চ ট্রাম্প ও পুতিনের মধ্যে ফোনালাপ হয়। এ সময় ৩০ দিনের জন্য ইউক্রেনের জ্বালানি স্থাপনায় হামলা না চালানোর বিষয়ে সম্মতি দেন পুতিন। যুদ্ধ বন্ধে শিগগিরই আলোচনায় বসা ও বন্দিবিনিময়ের বিষয়েও তাঁরা একমত হন। কিন্তু যুদ্ধবিরতির বিষয়ে মতৈক্য হয়নি।

ক্রেমলিন বলছে, পুতিন দাবি করেন, ইউক্রেনকে সামরিকভাবে শক্তিশালী করার চেষ্টা বা নতুন করে অস্ত্র সরবরাহ করা পশ্চিমাদের বন্ধ করতে হবে। সেই সঙ্গে বন্ধ করতে হবে অর্থনৈতিক সহায়তা দেওয়াও।

গতকাল রোববার (২৩ মার্চ) সৌদি আরবে ইউক্রেন ও মার্কিন কর্মকর্তারা বৈঠক করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ রুশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের বৈঠক হবে।

ক্রেমলিন সতর্ক করে বলেছে, আলোচনা ‘জটিল’ হতে পারে। শান্তির জন্যও যাত্রা দীর্ঘ করতে হবে।

আরও পড়ুনপুতিন কি ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হবেন১৪ মার্চ ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইউক র ন র প র ইউক র ন র স য দ ধ বন ধ য় ইউক র ন বন ধ ক প রস ত র জন য ইউর প

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকায় জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ আজ, কোথায়, কখন, কোন দল

ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ কয়েক দফা দাবিতে রাজধানী ঢাকায় আজ বৃহস্পতিবার একযোগে বিক্ষোভ মিছিল করবে জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দল।

বিক্ষোভের আগে বায়তুল মোকাররম, জাতীয় প্রেসক্লাবসহ আশপাশের এলাকায় দলগুলো সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করবে। বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এসব কর্মসূচি চলবে।

প্রায় অভিন্ন দাবিতে সাতটি দল তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। আজ প্রথম দিনে রাজধানী ঢাকায়, আগামীকাল শুক্রবার বিভাগীয় শহরে এবং ২৬ সেপ্টেম্বর সব জেলা ও উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি রয়েছে দলগুলোর।

জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) এই কর্মসূচি পালন করবে। সাতটি দলের কেউ ৫ দফা, কেউ ৬ দফা, কেউ ৭ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করলেও সবার মূল দাবি প্রায় অভিন্ন। দাবিগুলো হচ্ছে

জুলাই সনদের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন এবং তার ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান, জাতীয় সংসদের উভয় কক্ষে (কেউ কেউ উচ্চকক্ষে) সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতি চালু করা

অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা

বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

সাড়ে চারটায় জামায়াত

আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে চারটায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ ফটকের সামনে সমাবেশের পর বিক্ষোভ মিছিল করবে জামায়াত। সমাবেশে দলের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতারা বক্তব্য দেবেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।

জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটক থেকে মিছিল বের হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবনের পাশ দিয়ে শাহবাগ পর্যন্ত যেতে পারে।

বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটক থেকে মিছিল বের হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবনের পাশ দিয়ে শাহবাগ পর্যন্ত যেতে পারে।জোহরের পর ইসলামী আন্দোলন

জোহর নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তরে প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল করবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। মিছিলে নেতৃত্ব দেবেন দলের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম। ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করেছে।

জোহর নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তরে প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল করবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।আসরের পর বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস

আসর নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। গতকাল এক বিবৃতিতে দলের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ কর্মসূচিতে সবাইকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

এ ছাড়া খেলাফত মজলিস বেলা তিনটায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে। এতে দলের মহাসচিব আহমদ আবদুল কাদের প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন।

একই সময়ে, একই জায়গায় মিছিল করবে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনও। বিকেল চারটায় একই জায়গায় বিক্ষোভ করবে বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি।

আসর নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) বিকেল সাড়ে চারটায় বিজয়নগর পানির ট্যাংকের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজধানীর মধ্য এলাকায় একযোগে সাতটি দলের বিক্ষোভের কর্মসূচি ঘিরে নেতা-কর্মীদের সমাগমে সড়কে যানজটের সৃষ্টি হতে পারে। এ জন্য নগরবাসী দুর্ভোগের সম্মুখীন হতে পারেন। যদিও আজ ও আগামীকাল সকালে বিসিএস পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের জন্য এই সাত দল কর্মসূচি বিকেলে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) বিকেল সাড়ে চারটায় বিজয়নগর পানির ট্যাংকের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ