বার্সেলোনা ৪–১ জিরোনা

লা লিগায় আজ স্বাগতিক হয়ে জিরোনাকে ৪-১ গোলে হারিয়েছে বার্সেলোনা। জোড়া গোল করেন রবার্ট লেভানডফস্কি।

এই জয়ে রিয়াল মাদ্রিদকে ৩ পয়েন্টের ব্যবধানে পেছনে ফেলে তালিকার শীর্ষেই আছে হান্সি ফ্লিকের দল। ২৯ ম্যাচে বার্সার সংগ্রহ ৬৬ পয়েন্ট। সমান ম্যাচে ৬৩ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আছে রিয়াল।

৪৩ মিনিটে জিরোনার লাদিস্লাভের আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় বার্সা। বিরতির পর ৫৩ মিনিটে আরনাউত জুমার গোলে সমতায় ফেরে জিরোনা।

পরের গল্পটি শুধু বার্সার। ৬১ থেকে ৮৬ মিনিটের মধ্যে তিন গোল করে কাতালান ক্লাবটি। ৬১ ও ৭৭ মিনিটে গোল দুটি লেভানডফস্কির। ৮৬ মিনিটে ম্যাচের শেষ গোলটি ফেরান তোরেসের।

চলতি বছর এ নিয়ে ২০ ম্যাচে অপরাজিত রইল বার্সা। ১৭ জয়ের পাশাপাশি ড্র করেছে ৩ ম্যাচ।

চলতি মৌসুমে এ নিয়ে ৪২ ম্যাচে ৩৮ গোল করার পাশাপাশি ৩ গোল করিয়ে দারুণ ফর্মে আছেন বার্সার লেভা। লা লিগার চলতি মৌসুমে ২৮ ম্যাচে ২৫ গোল নিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতাও পোলিশ এ স্ট্রাইকার। মৌসুমে এ নিয়ে ২০তম বার ফ্লিকের দল ম্যাচে ন্যূনতম ৪ গোল করল।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ ল কর

এছাড়াও পড়ুন:

রামগড়ে ভ্যাকসিন দেয়ার পর অর্ধশত গরু-ছাগলের মৃত্যু 

খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার লামকুপাড়া এলাকায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ভ্যাকসিন দেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রোগাক্রান্ত গরু ও ছাগল মারা গেছে। গত ১৫ দিনে চারটি গরু ও প্রায় অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে এলাকা পরিদর্শন করে মৃত পশুর ময়নাতদন্ত ও রোগাক্রান্ত পশুর নমুনা সংগ্রহ করেছেন প্রাণিসম্পদ বিভাগের চট্টগ্রাম থেকে আসা মেডিকেল টিমের সদস্যরা। তারা এলাকায় এসে খামারিদের সঙ্গে কথা বলেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করেন।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালকের পক্ষে ৬ সদস্যের তদন্ত টিমের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা ভেটেনারি কর্মকর্তা ডা. সাহব উদ্দিন।

আরো পড়ুন:

গোপালগঞ্জে মহাজনী সুদের চাপে শ্রমিকের মৃত্যু, দাবি পরিবারের

নোয়াখালীর মাদরাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা 

স্থানীয়রা খামারিরা জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের পশু চিকিৎসকের পরামর্শে সরকারি ভ্যাকসিন দেয়ার পর এ ঘটনা ঘটেছে। খামারিরা মনে করছেন, এ সব ভ্যাকসিনে সমস্যা ছিল অথবা একই সিরিঞ্জে সবগুলো পশুকে ভ্যাকসিন দেয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। 

ভ্যাকসিন দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পশুর অতিরিক্ত জ্বর, চামড়ায় গুটি ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ২৪ ঘণ্টা যেতে না যেতে গরু ও ছাগল মারা যায়। কোনো চিকিৎসায় আর বাঁচানো যাচ্ছে না।

প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত পশু মাটিচাপা দেয়া এবং আক্রান্ত পশুকে অন্য পশু থেকে আলাদা রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।

ঢাকা/রূপায়ন/বকুল 

সম্পর্কিত নিবন্ধ