বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক পদে জনবল নিয়োগের আবেদন শেষ হচ্ছে আগামীকাল সোমবার। এই প্রতিষ্ঠানে সাত ক্যাটাগরির পদে পঞ্চম থেকে ২০তম গ্রেডে ২২ জনকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের নির্ধারিত ফরম পূরণ করে ডাকযোগে বা সরাসরি অফিসে রক্ষিত বাক্সে পাঠাতে হবে।

১.

পদের নাম: উপপরিচালক (ক্রীড়াবিজ্ঞান), ঢাকা বিকেএসপি
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: ক্রীড়াবিজ্ঞান (এমবিবিএস/এমপিএড/সাইকোলজি, পদার্থ/ফলিত পদার্থবিজ্ঞান/বায়োমেকানিকস /স্পোর্টস মেডিসিন) বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রিধারীসহ ক্রীড়াবিজ্ঞানসংশ্লিষ্ট বিষয়ে দ্বিতীয় শ্রেণির ডিপ্লোমা। অথবা ক্রীড়াবিজ্ঞান (এমবিবিএস/ এমপিএড/সাইকোলজি, পদার্থ/ফলিত পদার্থবিজ্ঞান/বায়োমেকানিকস/ স্পোর্টস মেডিসিন) বিষয়ে প্রথম শ্রেণির মাস্টার্স/দ্বিতীয় শ্রেণির সম্মানসহ দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স তৎসহ ন্যূনতম ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বয়স: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে অনূর্ধ্ব ৫০ বছর
বেতন স্কেল: ৪৩,০০০–৬৯,৮৫০ টাকা (গ্রেড–৫)

২. পদের নাম: কোচ
পদসংখ্যা: ১৩ [আর্চারি-১ জন, ব্যাডমিন্টন-১ জন (পুরুষ), বক্সিং-১ জন (পুরুষ), ক্রিকেট-১ জন (পুরুষ), ১ জন (মহিলা), ফুটবল-৩ জন, হকি-১ জন, শ্যুটিং-১ জন (পুরুষ), টেবিল টেনিস-১ জন, টেনিস- ১ (পুরুষ) ও ভলিবল ১ জন (পুরুষ)]
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন স্নাতক ডিগ্রিসহ কোনো স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ডিপ্লোমাধারী। তবে জাতীয় দলের সাবেক বা বর্তমান কোনো খেলোয়াড়; জাতীয় দলের প্রশিক্ষক; স্বীকৃত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে কোচিং বিষয়ে ডিগ্রিপ্রাপ্ত; স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোচ হিসেবে (পাঁচ) বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন; আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পদকপ্রাপ্ত অথবা আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রদত্ত কোনো কোচিং কোর্সে সার্টিফিকেট বা লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রার্থীদের ডিপ্লোমার প্রয়োজন নেই।
বয়স: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে অনূর্ধ্ব ৪০ বছর
বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)

৩. পদের নাম: উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ)
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউট থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে (ইলেকট্রিক্যাল) অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগে ডিপ্লোমা।
বয়স: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩২ বছর
বেতন স্কেল: ১৬,০০০–৩৮,৬৪০ টাকা (গ্রেড–১০)

৪. পদের নাম: ড্রাফটসম্যান
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস। কোনো স্বীকৃত কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা।
বয়স: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩২ বছর
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৫)

৫. পদের নাম: টেনিস মার্কার
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস। টেনিস খেলার অভিজ্ঞতা ও পারদর্শিতা।
বয়স: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩২ বছর
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৬. পদের নাম: গাড়িচালক (হালকা), আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, দিনাজপুর
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস। বৈধ লাইসেন্সসহ হালকা যানবাহন চালনায় বাস্তব কর্ম
বয়স: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩২ বছর
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৫)

৭. পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।
বয়স: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩২ বছর
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের নিজ হস্তে লিখিত নির্ধারিত ফরম পূরণ করে সাম্প্রতিক সময়ের তিন কপি (৫ বাই ৫ সেন্টিমিটার সাইজ) সত্যায়িত ছবি ডাকযোগে অথবা অফিসে রক্ষিত বাক্সে (অফিস চলাকালে) পৌঁছাতে হবে। নির্ধারিত আবেদন ফরম বিকেএসপির ওয়েবসাইটে (https://bksp.gov.bd/) পাওয়া যাবে। খামের ওপর অবশ্যই পদের নাম উল্লেখ করতে হবে।

আরও পড়ুনপানি উন্নয়ন বোর্ডে বড় নিয়োগ, পদ ২৭৭, নারীদের আবেদনে উৎসাহিত করা হয়েছে০৮ মার্চ ২০২৫

আবেদন ফি

আবেদন ফি বাবদ ১ থেকে ৩ নম্বর পদের জন্য ২০০ টাকার; ৪ থেকে ৬ নম্বর পদের জন্য ১০০ টাকার; ৭ নম্বর পদের জন্য ৫০ টাকার এবং সব গ্রেডে (অনগ্রসর নাগরিক) ৫০ টাকার পে-অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট, উত্তরা ব্যাংক লিমিটেডের যেকোনো শাখা থেকে মহাপরিচালক, বিকেএসপির অনুকূলে জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের রসিদ আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি), জিরানী, আশুলিয়া, সাভার, ঢাকা।

আবেদনের শেষ সময়: ৭ এপ্রিল ২০২৫।

আরও পড়ুনশিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, সংশোধিত পদ ১৮৭১৩ মার্চ ২০২৫আরও পড়ুনপল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনে বড় নিয়োগ, পদ ১৩৩০২৫ মার্চ ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ২৮ ফ ব র য় র ২০২৫ ত র খ সমম ন প স পদ র ন ম ব ক এসপ য গ যত পদ র থ

এছাড়াও পড়ুন:

‘লিচুর বাগানে’ যে কারণে ‘পিরিতের বেড়া’ দিতে হয়

‘তাণ্ডব’ সিনেমার গান ‘লিচুর বাগানে’ প্রকাশের পর রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে। কফি শফ থেকে বাস, মেট্রোরেল আশপাশে কান পাতলে গানটা শোনা যাচ্ছে। কেউ না কেউ শুনছেন। সামাজিক মাধ্যমের স্টোরি ও রিলসেও গানটি ভেসে বেড়াচ্ছে। চরকি ও এসভিএফের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত গানটির আজ পর্যন্ত (১২ এপ্রিল ২০২৫) ভিউ হয়েছে যথাক্রমে ১২ মিলিয়ন ও ৩ দশমিক ৬ মিলিয়ন।

উচ্ছ্বসিত অনেক দর্শক গানটি নিয়ে মন্তব্যও করেছেন। তাহসিন নামের এক শ্রোতা লিখেছেন, ‘গানটির প্রতিটি সুর, দৃশ্য ও পরিবেশনায় বাঙালির ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অপূর্ব রূপ ফুটে উঠেছে। যাত্রাপালার ফিল্মের আবহে তৈরি এই গানটি যেন গ্রামীণ বাংলার প্রাণস্পন্দন তুলে ধরেছে। লোকেশন থেকে শুরু করে কস্টিউম, প্রতিটি ডিটেইলে আছে নিখুঁত যত্ন।’

গানটি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বন্ধুদের মধ্যে খুনসুটিও চলছে। বন্ধুকে মেনশন দিয়ে কেউ যেমন প্রশ্ন করছেন, ‘কী রে, বেড়া ডিঙাতে পারলি?’ আবার কেউ জিজ্ঞেস করছেন বল তো, ‘“লিচুর বাগানে” কেন “পিরিতের বেড়া” দিতে হয়?’

প্রশ্নটির উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা যাক। শুরুতেই ‘লিচুর বাগানে’ গানটি দিয়ে আলোচিত, ‘কে এই ছত্তার পাগলা’ শীর্ষক প্রথম আলোর প্রতিবেদন থেকে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক। গবেষক সরোজ মোস্তফার মতে ‘কে দিল পিরিতের বেড়া লিচুরও বাগানে’ পঙ্‌ক্তির রচয়িতা ও সুরকার ছত্তার পাগলা। তবে সংগীতগবেষক গৌতম কে শুভর মত ভিন্ন। তাঁর মতে, ‘এটি মূলত প্রচলিত ঘেটু গান। “কে দিল পিরিতির বেড়া লিচুর বাগানে?” অংশটি মূল গানের অংশ। ছত্তার পাগলা নিজের মতো করে এর সঙ্গে কথা সংযোজন করেছেন। নেত্রকোনায় ছত্তার পাগলার লেখা রূপটিই বিখ্যাত হয়েছে।’ ২০১৪ সালের এপ্রিলে মারা গেছেন ছত্তার পাগলা। জীবদ্দশায় রচনা ও সুরারোপ করেছেন কয়েক শ গান। মৃত্যুর বছর তিনেক আগে তাঁর কাছ থেকে গানটি শুনে হাতে লিখে রেখেছিলেন আল মামুন চৌধুরী।

আল মামুন চৌধুরীর লেখা অনুযায়ী গানটির কথা:
কে দিল পিরিতের বেড়া, লিচুরও বাগানে
লিচুরও বাগানে গো সই…লিচুরও বাগানে …(ঐ)
পাখি খাইছ না লিচু, বন্দে খাইবো
বন্দে লিচু খাইয়া, খুশি হইবো
আমার কাছে আইসা কইবো
কত শান্তি দিবো আমার মনেপ্রাণে (ঐ)
ছোট ছোট লিচুগুলি, বন্দে তুলে আম্বো তুলি
বন্দে দেয় গো আমার মুখে,
আমি দিতে চাই বন্ধুর মুখের পানে…(ঐ)
মিষ্টি লিচু খাইয়া বন্দে, বাঁশি বাজায় মন আনন্দে
আমার মনে লাগে সন্দে বন্ধু সম্ভব জাদু জানে (ঐ)
বাঁশি হাতে পলায় মালা, তারে চায় ছত্তার পাগলা,
করব লইয়া উলামেলা, (২) প্রাণবন্ধুর সনে…(ঐ)

সরল অর্থে ‘বেড়া’ হচ্ছে  প্রতিবন্ধকতা তথা বাধা তৈরির উপকরণ। আর ‘পিরিতের বেড়া’ মানে ভালোবাসায় বাধা। কিন্তু ভালোবাসার এই বাধা তথা প্রতিবন্ধকতা ‘লিচুর বাগানে’ কেন? কবিতা তথা গানে অর্থের তারতম্য অর্থের অনুগত না হয়ে বোধ কিংবা ভাবনার পরবশে প্রস্ফুটিত হয়। ব্যক্তিবিশেষে তা ভিন্ন ভিন্ন অর্থ লাভ করে, ভিন্ন ভিন্ন মূল্য পায়।

আরও পড়ুন‘লিচুর বাগানে’ গানটি দিয়ে আলোচিত, কে এই ছত্তার পাগলা ০৬ জুন ২০২৫

‘কে দিল পিরিতের বেড়া, লিচুরও বাগানে’ একটি ‘ঘাটু গান’ বা ‘ঘেটু গান’। এই গান প্রসঙ্গে জানা যায়, এই গানের অন্যতম অনুষঙ্গ ছিল নৃত্য। অল্প বয়সী একটি ছেলেকে মেয়ে সাজিয়ে তার নৃত্যের মধ্য দিয়ে ঘেটু গান পরিবেশিত হতো। সঙ্গে থাকত ঢোল, হারমোনিয়াম, বাঁশি ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্র। কয়েকটি ‘ঘেটু গানে’র দৃষ্টান্ত দেখা যাক।
(১)
‘তুই আমারে চিনলে নারে
আমি তো রসের কমলা।
বন্ধুর বাড়ি আমার বাড়ি
মধ্যে নলের বেড়া।’
(২)
ঘুমাইলা ঘুমাইলারে বন্ধু
পান খাইলায়না
এক বালিশে দুইটি মাথা
সুন্দর কইরা কওরে কথা।
গানগুলো থেকে উপলব্ধি করতে কষ্ট হয় না যে ‘ঘেটু গানে’ যেমন ভাষার সারল্য আছে, তেমনিভাবে রূপকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে যাপিত জীবনের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে থাকা নানা উপকরণ। আর এ ক্ষেত্রে গান রচনার সময় রচয়িতা তাঁর আশপাশ থেকেই গান নির্মাণের উপকরণগুলো যে নিয়ে থাকবেন, সেই ধারণাও পাওয়া যায়। ‘লিচুর বাগানে’ গানের ক্ষেত্রেও বোধ করি এটা ঘটেছে। তাই এই গানে যেমন ‘লিচু বাগানে’র কথা আছে, একইভাবে আছে ‘পাখি’, ‘বাঁশি’ ও ‘লিচু’র কথাও। পাখিকে লিচু না খাওয়ার অনুরোধ করলেও পাখি যেন খেতে না পারে সে কারণেই যে বেড়া দেওয়া হয়েছে; সেই ব্যথাও গানটিতে ফুটে উঠেছে। সব মিলিয়ে ‘লিচুর বাগান’ শেষ পর্যন্ত ‘লিচুর বাগানে’ সীমাবদ্ধ থাকেনি। হয়ে উঠেছে ভালোবাসার প্রতীক।

কথায় আছে, ভালোবাসা জয় করে নিতে হয়। জিতে নেওয়ার মধ্যেই আছে অপার আনন্দ। ভালোবাসায় প্রতিবন্ধকতা থাকাটা মোটেও দোষের নয়। বরং বাধা না থাকাটাই যেন আশ্চর্যের। একইভাবে ভালোবাসা জিতে নেওয়ার পরও পেয়ে গেছি বলে হাল ছেড়ে দিলে চলে না। ‘লিচুর বাগান’কে এ ক্ষেত্রে ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করলে, ‘লিচুর বাগানে’ ‘পিরিতের বেড়া’ তথা ভালোবাসার বেষ্টনী দেওয়াটাই যুক্তিযুক্ত। কেননা ‘ভালোবাসা’কে ভালোবাসা দিয়েই আগলে রাখতে হয়। প্রবল যত্নে আঁকড়ে রাখতে হয়। যেন কোনো কৌতূহলেই তা দুলে না ওঠে, হারিয়ে না যায়।

আরও পড়ুনসাবিলা তো ‘লিচুর বাগানে’ দিয়ে কী যে আগুন লাগিয়ে দিল...০৫ জুন ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘লিচুর বাগানে’ যে কারণে ‘পিরিতের বেড়া’ দিতে হয়
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১৫ জুন ২০২৫)
  • অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে আরও যাঁরা পেয়েছেন ‘দ্য কিংস ফাউন্ডেশন পুরস্কার ২০২৫’
  • সৌদি আরবের ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ, আবেদনের শেষ তারিখ আজ 
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১৪ জুন ২০২৫)
  • মুহাম্মদ ইলিয়াসের তাবলিগি দর্শন
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে মাস্টার্স, ক্লাস শুক্র ও শনিবার
  • ফুডপ্যান্ডার ডেলিভারি বয় থেকে সফল ফ্রিল্যান্সার আবু সালেহ, মাসে আয় কত জানেন
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১৩ জুন ২০২৫)
  • এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৩ জুলাইয়ের মধ্যে