বেরোবির জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক হস্তান্তর
Published: 15th, April 2025 GMT
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের মাঝে সম্মাননা সনদ ও চেক হস্তান্তর করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল, ২০২৫) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সিন্ডিকেট সভা কক্ষে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বেরোবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী। এ সময় ২৫ জন আহত শিক্ষার্থীকে সনদ ও চেক প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপাচার্য বলেন, “২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারাদেশের শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অবদান রেখেছেন। শিক্ষার্থীদের এই ঋণ পরিশোধ করার মতো নয়।”
তিনি জুলাই বিপ্লবের আহত শিক্ষার্থীদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে বলেন, “বেরোবির আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা সেবায় এগিয়ে আসার জন্য জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এছাড়াও আহত শিক্ষার্থীদের সুচিকিৎসার ব্যাপারে দিকনির্দেশনা প্রদান করায় রংপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষসহ মেডিকেল বোর্ডকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।”
ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক মো.
ঢাকা/সাজ্জাদ/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আহত শ ক ষ র থ দ র
এছাড়াও পড়ুন:
লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠককে স্বাগত জানাল জেএসডি
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের আলোচনা ও ঐকমত্যের সূচনাকে স্বাগত জানিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)। দলটি বলেছে, আমরা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, জনগণ শুধু কথায় নয়, বাস্তবে সংস্কার ও বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতির পদক্ষেপ দেখতে চায়।
শুক্রবার জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন।
তারা বলেন, এই উচ্চপর্যায়ের সংলাপ দেশে রাজনৈতিক সমঝোতা ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের কাঙ্ক্ষিত অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্র সংস্কার, শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর এবং গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠার পথে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, অধ্যাপক ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক ও বিবৃতিতে আগামী বছরের পবিত্র রমজানের আগেই একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ এবং তার পূর্বশর্ত হিসেবে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার ও ফ্যাসিস্ট সরকারের বিচারের প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অগ্রগতি অর্জনের ঘোষিত প্রত্যয়ে রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গণমানুষের রক্তস্নাত গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম দাবি- গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য কাঠামোগত মৌলিক সংস্কার এবং গণহত্যাকারী ফ্যাসিবাদী শক্তির বিচারের ব্যবস্থা। এই বিষয় দুটির দৃশ্যমান অগ্রগতিই কেবল একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ভিত্তি রচনা করতে পারে।
রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি সমাজের শ্রমজীবী, কর্মজীবী ও পেশাজীবীদের মতামত, আকাঙ্ক্ষা ও অংশগ্রহণে রাষ্ট্রীয় রাজনীতির মৌলিক সংস্কারের লক্ষ্যে দ্রুত ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়নের আহ্বান জানায় জেএসডি।