ফতুল্লায় কিশোর মুরাদ হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী মাসুম ওরফে দাদা মাসুমকে গ্রেপ্তার করেছে নারায়ণগঞ্জ আদমজীনগর র‌্যাব-১১।

দীর্ঘ ২১ বছর পর নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লায় কিশোর মুরাদ হত্যা মামলায় মাসুম নামের এক যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদান করেছে অতিরিক্ত জেলা দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো.

মোমিনুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা দেন।

নারায়ণগঞ্জর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মাসুম ফতুল্লা তল্লা ছোট মজিদ মসজিদ এলাকার আব্দুল আহাদের ছেলে এবং নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের এক শীর্ষ নেতার ঘনিষ্ঠ সহযোগী। নিহত কিশোর মুরাদ একই এলাকার পনির হোসেনের ছেলে।

গত ২০০৪ সালের আগস্ট মাসে সাজাপ্রাপ্ত আসামী মো: মাসুম’সহ তার সহযোগিরা মিলে মুরাদকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করে।

এই ঘটনায় মুরাদের মা সাহারা খাতুন বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। সেই মামলার বিচার কার্যক্রম শেষে এই রায় ঘোষণা করেন।

আলোচিত হত্যাকান্ডের দীর্ঘ একুশ বছর পর গত (১০ এপ্রিল) এ রায় ঘোষনা করা হয়। রায় ঘোষনার সময় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী মাসুম পলাতক ছিলেন। পরবর্তীতে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে মোঃ মাসুম (৪৭) পিতা-আব্দুল আহাদ, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা তল্লা ছোট মসজিদ এলাকা থেকে তাকে( ১৫ এপ্রিল)রাত্রে গ্রেফতার করে নারায়ণগঞ্জ আদমজীনগর এর অভিযানিক দল র‌্যাব-১১
নারায়ণগঞ্জ আদমজীনগর র‌্যাব-১১ এর কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লীডার মো. ইশতিয়াক হোসাইন স্বাক্ষরিত প্রেস রিলিজে এসব তথ্য জানানো হয়।

গ্রেফতারকৃতকে পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রমের জন্য নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

একটি সূত্রে জানাগেছে, দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী কিলার মাসুম ওরফে দাদা মাসুম নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের এক শীর্ষ নেতার ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তার বিরুদ্ধে শহরের তল্লা এলাকার পনিরের ছেলে মুরাদ (১) হত্যা, তল্লা গঞ্জে আলী শাহ্ রোড়ের রহিমের ছেলে মুরাদ (২) হত্যা, নগরখানপুরের রনি হত্যা, তল্লা গঞ্জে আলী শাহ্ রোড়ের হাওয়া বেগম হত্যা এবং নারায়ণগঞ্জের ডনচেম্বারের খোকা ও মেজরকে দাউদকান্দি নিয়ে জোড়া হত্যাসহ বেশ কিছু হত্যা মামলার আসামি। পনিরের ছেলে মুরাদ (১) হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি সে। 

এছাড়া তার বিরুদ্ধে খুন, মাদক, চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাইসহ অসংখ্য মামলা রয়েছে। তার কাছে রয়েছে অসংখ্য অবৈধ অস্ত্র যা দিয়ে তিনি এ সকল অপকর্মগুলো করে বেড়ায়। শুধু তাই নয় তার রয়েছে বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী।

তার অন্যতম সহযোগীরা হলেন- তল্লা ছোট মসজিদ এলাকার ভাগিনা পারভেজ, বরফকল শীতালক্ষ্যা হাউজিংয়ের তুষার, গঞ্জেআলী শাহ্ রোড় এলাকার বাবু ও তল্লা রেল লাইন এলাকার মুদি দোকানদার টুকুর ছেলে অন্তু। তারা খুন, মাদক, চাঁদাবাজি,ডাকাতি ও ছিনতাইসহ অসংখ্য মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে একাধিক বা কারাগারভোগ করেছেন। 

মাসুম ওরফে দাদা মাসুম ও তার সহযোগীদের অত্যাচার ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে অতিষ্ঠ ১১নং ওয়ার্ডবাসী। আর সেই খুনসহ ডাকাতি মাদক, চাঁদাবাজি ও ছিনতাই মামলার আসামি মাসুকে শেল্ডার দিচ্ছেন মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের শীর্ষ এক নেতা।

শুধু তাই নয় মাসুমকে ১১নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক করার জন্য চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ এল ক র ক দল র সহয গ

এছাড়াও পড়ুন:

কী হতে পারে ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণাম

গোয়েন্দাদের মূল্যায়নে যখন সতর্ক করা হয়, ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে না হলেও কয়েক মাসের মধ্যে পারামাণবিক অস্ত্র উৎপাদন করতে পারবে, ঠিক তখনই ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংসের উদ্দেশ্যে ইসরায়েল ব্যাপক মাত্রার বিমান হামলা চালায়। ইসরায়েলের বিমান হামলায় আক্রান্ত হয় নাতাঞ্জে; ইরানের প্রধান পারমাণবিক সমৃদ্ধিকরণ কেন্দ্র। ইসরায়েলের হামলায় নিহতদের মধ্যে রয়েছেন ইরানের বিপ্লবী গার্ডের প্রধান হোসেইন সালামি, সামরিক বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাগেরি এবং দু’জন খ্যাতিমান পরমাণু বিজ্ঞানী।  

ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় ‘ব্যাপক শাস্তি’র অঙ্গীকার করেছেন। পারস্য উপসাগর ঘিরে ইসরায়েলের পরমাণু কেন্দ্র ও যুক্তরাষ্ট্রের ঘাঁটিগুলোকে ইরান নিশানা করতে পারে। ইসরায়েল দাবি করেছে, তাদের হামলার কয়েক ঘণ্টার পরই ইরান ১০০ ড্রোন হামলা করেছে। ইসরায়েলের হামলার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্য আবারও এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের সম্মুখীন, যার প্রভাব আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পর্যায়ে পড়তে বাধ্য।

পারমাণবিক আলোচনায় অচলাবস্থা
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার কয়েক দফা অনিষ্পন্ন পারমাণবিক আলোচনার প্রেক্ষাপটে ইসরায়েলি হামলা দেখা গেল। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অনুরোধে মধ্য এপ্রিলে এই আলোচনার শুরু হয়েছিল এবং কয়েক মাসের মধ্যে একটি চুক্তিতে পৌঁছার প্রত্যাশা ছিল। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সেই আলোচনার বিরোধিতা করে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি বন্ধে সামরিক অভিযানকেই প্রধান উপায় হিসেবে গ্রহণের কথা বলেন। 
কয়েক সপ্তাহের পারামাণবিক আলোচনায় অচলাবস্থা তৈরি হয় ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবির কারণে। তিনি দাবি করেন ইরানকে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধে রাজি হতে হবে। এতে দেশটিকে ৬০ শতাংশ বিশুদ্ধ মাত্রায় ৪০০ কেজি ইউরেনিয়ামের মজুত ধ্বংস করতে হবে। কারণ এই ইউরেনিয়ামের মাধ্যমে ইরান তার অস্ত্রের মান পরবর্তী ধাপে উন্নীত করতে পারে। তেহরান ট্রাম্পের এই দাবি মানতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলে, এটি ‘আপসের যোগ্য নয়’।
ইরানীয় ‘অক্টোপাস’ ধ্বংসে নেতানিয়াহুর দীর্ঘদিনের অঙ্গীকার ছিল। অক্টোপাস মানে হলো, ইরানের আঞ্চলিক বড় নেটওয়ার্ক যেখানে যুক্ত– গাজার হামাস, লেবাননের হিজবুল্লাহ, সিরিয়ার সাবেক নেতা বাশার আল আসাদের শাসন এবং ইয়েমেনের হুতিরা। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েল হামলার পর ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী ইরানের এই নেটওয়ার্কের ক্ষমতা একের পর এক হ্রাস করছে। এখন নেতানিয়াহু সেই অক্টোপাসের মাথা কেটে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছেন।

দূরত্ব বজায় রাখছেন ট্রাম্প 
ইরানে সামরিক হামলায় অংশ নিতে নেতানিয়াহু ইতোপূর্বে ওয়াশিংটনকে আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের নেতারা এতে সায় দেননি, বরং তারা মনে করেছেন, এতে যুক্ত হওয়ার মানে হলো মধ্যপ্রাচ্যে আরেকটি যুদ্ধ লাগানো। বিশেষত ইরাক যুদ্ধের ধাক্কা এবং আফগানিস্তানে ব্যর্থতার উপলব্ধি ছিল। ইসরায়েলের নিরাপত্তা ও আঞ্চলিক আধিপত্য 
বজায় রাখার ক্ষেত্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দৃঢ় অঙ্গীকার থাকা সত্ত্বেও তিনি দুটি গুরুত্বপূর্ণ কারণে যুক্তরাষ্ট্রকে দূরে রাখছেন।
প্রথমত, ২০২০ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরাজয়কালে নেতানিয়াহুর জো বাইডেনকে উষ্ণ অভিনন্দন জানানোর বিষয়টি ট্রাম্প ভোলেননি। দ্বিতীয়ত, নেতানিয়াহুর সঙ্গে তিনি এ মুহূর্তে খুব ঘনিষ্ঠ হতে অনাগ্রহী এ জন্য, এতে তেলসমৃদ্ধ আরব রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন হবে। ট্রাম্প সম্প্রতি ইসরায়েলকে উপেক্ষা করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব, কাতার ও আরব আমিরাত সফর করেন।
এই সপ্তাহে ট্রাম্প নিশ্চিতভাবেই সতর্ক করেছেন, নেতানিয়াহু যেন এমন কিছু না করেন, যা ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক কর্মসূচির আলোচনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। তিনি চুক্তিকে এমন পর্যায়ে পৌঁছানোর ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন, যেখানে নিজেকে শান্তির বার্তাবাহক হিসেবে প্রমাণ করতে পারেন, যদিও তিনি এ ক্ষেত্রে তা সেভাবে সম্পন্ন করতে পারেননি। পারমাণবিক আলোচনা যেহেতু এক কানাগলিতে প্রবেশ করেছে, সে জন্য নেতানিয়াহু সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এটাই আক্রমণের মোক্ষম সময়। ট্রাম্প প্রশাসন আক্রমণ থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছে এবং বলেছে, এর সঙ্গে তারা যুক্ত নয়। এখন দেখতে হবে ইরান যদি 
প্রতিশোধ নেয়, তবে ইসরায়েলকে বাঁচাতে যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে আসে কিনা।

বৃহত্তর যুদ্ধের মানে কী
ইসরায়েল দেখিয়েছে, ইরানের পরামাণু কর্মসূচি ও সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করতে তারা সক্ষম। যদিও ইরানের নেতৃত্ব অভ্যন্তরীণভাবেই রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক নানা সংকট মোকাবিলা করছেন; ইরান তার আধুনিক মিসাইল ও ড্রোনের মাধ্যমে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের স্থাপনায় হামলা চালাতে সক্ষম। ইরান চাইলে হরমুজ প্রণালিও বন্ধ করে দিতে পারে, যে পথ দিয়ে বৈশ্বিক তেল ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের ২০-২৫ শতাংশ পরিবহন করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ হলো, রাশিয়া ও চীন উভয়ের সঙ্গেই ইরানের কৌশলগত সম্পর্ক আছে।
ইরান জোরালো প্রতিক্রিয়া দেখালে ইসরায়েলের হামলার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান সংঘাত সহজেই অনিয়ন্ত্রিত আঞ্চলিক যুদ্ধে রূপ নিতে পারে, যদিও কারও তাতে জয়ের সম্ভাবনা নেই। কারণ বড় যুদ্ধ কেবল সংকটে থাকা মধ্যপ্রাচ্যকেই অস্থিতিশীল করে তুলবে না; একই সঙ্গে এটি ভঙ্গুর বৈশ্বিক ভূরাজনীতি ও অর্থনৈতিক দৃশ্যপট বদলে দিতে পারে। মধ্যপ্রাচ্য আরেকটি যুদ্ধের ভার বহন করতে সক্ষম নয়। পারমাণবিক আলোচনার সময় সে জন্যই নেতানিয়াহু সরকারকে সংযত রাখার ব্যাপারে ট্রাম্প সচেষ্ট ছিলেন। তিনি কোনো চুক্তি হয় কিনা, তার অপেক্ষায় ছিলেন। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে সেই চুক্তির ভবিষ্যৎ অস্পষ্ট। পরবর্তী ধাপের আলোচনা সোমবার ওমানে হওয়ার কথা ছিল। ইরান বলেছে, তারা তাতে অংশ নেবে না এবং পরবর্তী নোটিশ পর্যন্ত সব আলোচনা বন্ধ থাকবে। 
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সময়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক একটি চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল, যার নাম ছিল দ্য জয়েন্ট কম্প্রিহেনসিভ প্লাব অব অ্যাকশন। নেতানিয়াহু সেই চুক্তিকে ‘শতাব্দীর সবচেয়ে বাজে চুক্তি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ট্রাম্প ২০১৮ সালে নেতানিয়াহুর প্ররোচনায় একতরফ চুক্তিটি বাতিল করেন।  
এখন সেই নেতানিয়াহু ইরানে পরমাণু কর্মসূচি থামাতে সামরিক পথ বেছে নিয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্য ও বাকি বিশ্বকে অপেক্ষা করতে হবে এটা দেখার জন্য, দেরি হওয়ার আগেই আরেকটি যুদ্ধ বন্ধ করা যায় কীভাবে।

আমিন সাইকাল: ইমেরিটাস অধ্যাপক, মিডল ইস্টার্ন অ্যান্ড সেন্ট্রাল এশিয়ান স্টাডিজ, অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিট এবং অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলরের স্ট্র্যাটেজিক ফেলো; দ্য কনভার্সেশন থেকে ভাষান্তর মাহফুজুর রহমান মানিক 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আড়াইহাজারে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কমিটি গঠন
  • মুক্তিপণ না পেয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশিকে হত্যা
  • ইসলামী আন্দোলনের বাবুরাইল ইউনিট কমিটি গঠন
  • মধ্যপ্রাচ্যকে ‘অতল গহ্বরে’ পতিত হওয়া রোধে ট্রাম্পের পরবর্তী
  • কী হতে পারে ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণাম
  • পরিবার নিয়ে চীন ভ্রমণে নারায়ণগঞ্জ ক্লাবের সদস্যরা
  • নারায়ণগঞ্জে ফ্যাসিবাদদের পুনর্বাসনের চেষ্টা চালানো হচ্ছে : আবদুল্লাহ
  • আড়াইহাজারে শীর্ষ মাদক কারবারি সন্ত্রাসী সোহেল সহযোগীসহ গ্রেপ্তার
  • নারায়ণগঞ্জে করোনা মোকাবিলায় স্বাস্থ্য বিভাগের প্রস্তুতি গ্রহন
  • রূপগঞ্জে সাংবাদিকতায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত