Samakal:
2025-09-18@01:50:24 GMT

গরমে স্বস্তির পোশাক

Published: 22nd, April 2025 GMT

গরমে স্বস্তির পোশাক

রোদের তাপ বাড়ছে দিন দিন। গরমের দিনগুলোতে খাবারদাবারের ব্যাপারে যেমন সতর্ক থাকা প্রয়োজন, তেমনি পোশাক বাছাইয়ের ক্ষেত্রেও চাই বিশেষ নজর। সে ক্ষেত্রে সুতি বা এ ধরনের কোনো হালকা পোশাক পরলে ভালো। তবে শুধু ফ‍্যাব্রিক নয়, পোশাকের রঙের ওপরেও নির্ভর করে শারীরিক অস্বস্তির বিষয়টি। বিস্তারিত জানাচ্ছেন আশিকা নিগার

গরমের কারণে হাঁসফাঁস করা দিনগুলোয় আরামদায়ক পোশাক পরা শুধু বিলাসিতা নয়, এটি প্রয়োজন। আরাম মানে স্টাইল থেকে পিছিয়ে পড়া, তা কিন্তু নয়। গরমে আরামদায়ক পোশাক নির্বাচন করার অর্থ নিজের ত্বক ও মনের যত্ন নেওয়া, আবার একই সঙ্গে স্টাইল বজায় রাখা।  
ফ্যাশন বিশেষজ্ঞদের মতে, গরমে প্রাকৃতিক আঁশ থেকে তৈরি কাপড় যেমন সুতি, মসলিন, লিনেন কিংবা রেয়ন আদর্শ। পোশাকে হালকা রং থাকলে সূর্যের তাপ প্রতিফলিত হয়, যা অতিরিক্ত গরম লাগা থেকে ত্বককে রক্ষা করে। ঢিলেঢালা কাটের শার্ট, কামিজ, পালাজ্জো, কুর্তি বা ওভারসাইজ শার্ট এখনকার ট্রেন্ডেও আছে, আবার শরীরকেও রাখে আরামদায়ক।
প্রাকৃতিক কাপড়ের গুণ
এই সময়ে পোশাক পরিধানের ক্ষেত্রে আগে কাপড়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। সুতির কাপড় গরমের জন্য সেরা। 
হালকা ও ঠান্ডা রাখার বৈশিষ্ট্যের কারণে আরও কিছু কাপড়ের জনপ্রিয়তা আছে।  এগুলো সিন্থেটিক কাপড়ের মতো গরম জমিয়ে রাখে না, বরং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গরমে আরামের জন্য হালকা, শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে পারে এমন ফেব্রিক বেছে নেওয়া সবচেয়ে ভালো। 
কটন
এটি সাধারণত হালকা, নরম এবং আরামদায়ক হয়। গরমে ঘাম শোষণ করে, ফলে শরীর ঠান্ডা থাকে। তাছাড়া ত্বকের জন্য উপযোগী, অ্যালার্জি নেই। দামে সাশ্রয়ী। এ ছাড়া ধোয়া ও যত্ন নেওয়া সহজ বলে দৈনন্দিন ব্যবহারের উপযোগী।  
লিনেন
ফ্ল্যাক্স উদ্ভিদের তন্তু থেকে তৈরি এই লিনেন কাপড়; যা খুব হালকা ও বাতাস চলাচলে সহায়ক বলে গরমে শরীর থেকে দ্রুত ঘাম  শুষে নেয়। এ কাপড় তাপ শোষণ কম করে। তাছাড়া ফ্যাশনেবল ও প্রিমিয়াম লুকও দেয়।  
রেয়ন 
এটি সেলুলোজ (গাছের তন্তু) থেকে তৈরি আধা-কৃত্রিম কাপড়, যা দেখতে অনেকটা সিল্কের মতো ঝকঝকে এবং গরমে শীতল অনুভূতি দেয়। এটি নরম, হালকা এবং ঢিলেঢালা হওয়ায় গরমে আরামদায়ক হয়। এই কাপড় গরমের জন্য উপযোগী, অনেক ডিজাইন ও রঙে পাওয়া যায় । 
চামব্রে 
এ কাপড় দেখতে ডেনিমের মতো হলেও পাতলা ও হালকা থাকে; যা সাধারণত কটনের তৈরি। সহজে বায়ু চলাচল করতে পারে বলে  ডেনিম লুক থাকলেও গরমে পরার উপযুক্ত এই কাপড়। তাছাড়া ক্যাজুয়াল ও স্টাইলিশ । 
রং ও কাটিংয়ের গুরুত্ব
গ্রীষ্মে গাঢ় রঙের পোশাক গরম শোষণ করে; ফলে বেশি ঘাম হয়। এর বিপরীতে হালকা রং যেমন সাদা, অফ হোয়াইট, প্যাস্টেল শেড ইত্যাদি সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে এবং আরামদায়ক অনুভব হয়। এ জন্য পোশাক নির্বাচনে রঙের ব্যাপারটাও মাথায় রাখতে হবে। ঢিলেঢালা কাটের শার্ট, কামিজ, কুর্তি, পালাজ্জো, ম্যাক্সি ড্রেস, ওভারসাইজ শার্ট, কাইমোনো ইত্যাদি পোশাক যেমন আরামদায়ক তেমনি ট্রেন্ডি।
নকশায় হোক স্বাচ্ছন্দ্যের ছোঁয়া
গরমে ফ্যাশন মানে শুধুই জাঁকজমক নয়, বরং হালকা এবং প্রাকৃতিক নকশার প্রতিফলন। ফুলেল প্রিন্ট, হ্যান্ড ব্লক বা টাই-ডাই ডিজাইন, মিনিমাল কাট এবং আরামদায়ক ফিট এখনকার ফ্যাশনে আধিপত্য বিস্তার করছে। 
কোথায় পাবেন 
এ সময়টায় দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলোয় পেয়ে যাবেন গরমের বাহারি পোশাক কালেকশন। ফ্যাশন হাউস কে ক্রাফট, দেশাল, সাদা-কালো, রঙ বাংলাদেশ, লা রিভ, বিসর্গ, দেশীদশসহ দেশের সব ফ্যাশন হাউসে রয়েছে সামার কালেকশনের ভরপুর কেনাবেচা। বিভিন্ন অনলাইন পেজ তো রয়েছেই। তাছাড়া যারা একটু স্বল্প দামের মধ্যে কেনাকাটা করতে চান তারা নিউমার্কেট, নুরজাহান মার্কেট, উত্তরার রাজলক্ষ্মীসহ আরও বিভিন্ন মার্কেটেও পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের পোশাক।  
তবে কেনাকাটার সময় শুধু স্টাইলের কথা চিন্তা না করে আরামের কথাও মাথায় রাখা উচিত।
কী ধরনের পোশাক পরবেন
গরমকালে আপনি কী ধরনের পোশাক পরবেন, সেটি নির্ভর করে আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার ওপর। যেমন–বাড়িতে, অফিসে, বাইরে, পার্টিতে অর্থাৎ স্থানভেদে পোশাক নির্বাচন। 
ছেলেদের পোশাক
বাড়িতে বা ক্যাজুয়াল আউটফিটে সুতির হাফহাতা টি-শার্টের সঙ্গে হালকা রঙের স্লিম বা লুজ ফিট প্যান্ট/চিনো, কটন হাফ প্যান্ট পরতে পারেন। ফরমাল পরিবেশে হালকা রঙের কটন শার্ট, কটন বা লিনেন ট্রাউজার, স্লিম ফিট কুর্তা-পায়জামা (সেমি-ফরমাল দিনে) পরা যায়। বাইরে ঘোরাফেরা বা আউটিংয়ের সময় হাফহাতা কটন শার্ট বা পলো টি-শার্ট, লুজ ফিট প্যান্ট, চিনো বা হাফ প্যান্ট পরতে পারেন। 
মেয়েদের পোশাক
বাড়িতে বা ক্যাজুয়াল আউটফিটে কটন সালোয়ার-কামিজ কিংবা লুজ ফিট কুর্তির সঙ্গে নরম-পাতলা কটন টপ ও পায়জামা অথবা পালাজ্জো। হালকা ফ্রক বা ম্যাক্সি ড্রেস পরে স্বস্তি বোধ করতে পারেন। 
অফিস বা ফরমাল পরিবেশে কটন কুর্তি ও পালাজ্জো-সালোয়ার অথবা  হালকা রঙের কটন শাড়িতে আরামদায়ক এবং স্টাইলিশ দুটোই লাগবে। বাইরে ঘোরাফেরা বা আউটিংয়ের ক্ষেত্রে লুজ কটন টপ ও জিনস বা স্কার্ট অথবা ক্যাজুয়াল কুর্তি ও লেগিংস পরতে পারেন; যা আপনাকে দেখতেও স্মার্ট দেখাবে। 
কে ক্রাফট-এর স্বত্বাধিকারী খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘গরমে স্বস্তি দেবে এমন আরামের পোশাক বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কাট/ প্যাটার্ন, রঙের বিন্যাস এবং ফেব্রিকের ব্যবহারটাও  গুরুত্বপূর্ণ। এই গরমে স্বস্তির জন্য প্যাস্টাল শেডে সুদিং কালার কম্বিনেশনে কটন বা ভিসকস মিক্স কাপড়ে কুর্তি, মিডি বা সিঙ্গেল কামিজ বেছে নিতে পারেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘অলংকরণ বা কারুকাজের বাহুল্য এড়িয়ে, কমফোর্টেবল ফিটিং-এর প্যাটার্নবেজড পোশাক এ সময়ের জন্য সবচেয়ে উপযোগী।’
গরমের পোশাক নিয়ে লা রিভের ডিজাইনার মারুফা শিল্পী বলেন, ‘গরমের জন্য একটু ঢিলেঢালা পোশাক, আরামদায়ক কাপড়ে সবাই স্বস্তি খোঁজে। যেমন কুর্তি বা টিউনিক যেগুলোর প্যাটার্ন একটু ঢিলেঢালা ফিটিং, ফ্লেয়ারেড করা, প্লেট সেট করা থাকে। স্লিভের ক্ষেত্রে লুজ প্যাটার্ন বা শর্ট, কোয়ার্টার স্লিভ– এ ধরনের  পোশাকগুলো বেশি মানানসই। ফেব্রিকের ক্ষেত্রে আমরা ভিসকস বা কটনকে বেশি প্রাধান্য দিই, যা পরার জন্য আরামদায়ক হবে। অতিরিক্ত গরমে যাতে অস্বস্তি না হয় ।’
রং নির্বাচনের ক্ষেত্রে মারুফা বলেন, ‘প্যাস্টেল রংগুলো  গরমের জন্য বেশি উপযোগী। যেমন হালকা পিংক, আকাশি, সবুজ, হলুদ– এ রংগুলোকে আমরা রাখছি।’ প্রিন্টের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘কিছু স্টাইপ বা ডটের প্রিন্টগুলো আমরা গরমের জন্য রাখি আর কিছু ফ্লোরাল প্রিন্টও থাকবে।’ 

মডেল: ভাষা জাহাঙ্গীর; মেকওভার: পারসোনা; পোশাক: কে ক্রাফট; ছবি: ফয়সাল সিদ্দিক কাব্য

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ম র জন য প শ ক পর উপয গ ধরন র

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকায় জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ আজ, কোথায়, কখন, কোন দল

ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ কয়েক দফা দাবিতে রাজধানী ঢাকায় আজ বৃহস্পতিবার একযোগে বিক্ষোভ মিছিল করবে জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দল।

বিক্ষোভের আগে বায়তুল মোকাররম, জাতীয় প্রেসক্লাবসহ আশপাশের এলাকায় দলগুলো সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করবে। বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এসব কর্মসূচি চলবে।

প্রায় অভিন্ন দাবিতে সাতটি দল তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। আজ প্রথম দিনে রাজধানী ঢাকায়, আগামীকাল শুক্রবার বিভাগীয় শহরে এবং ২৬ সেপ্টেম্বর সব জেলা ও উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি রয়েছে দলগুলোর।

জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) এই কর্মসূচি পালন করবে। সাতটি দলের কেউ ৫ দফা, কেউ ৬ দফা, কেউ ৭ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করলেও সবার মূল দাবি প্রায় অভিন্ন। দাবিগুলো হচ্ছে

জুলাই সনদের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন এবং তার ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান, জাতীয় সংসদের উভয় কক্ষে (কেউ কেউ উচ্চকক্ষে) সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতি চালু করা

অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা

বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

সাড়ে চারটায় জামায়াত

আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে চারটায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ ফটকের সামনে সমাবেশের পর বিক্ষোভ মিছিল করবে জামায়াত। সমাবেশে দলের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতারা বক্তব্য দেবেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।

জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটক থেকে মিছিল বের হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবনের পাশ দিয়ে শাহবাগ পর্যন্ত যেতে পারে।

বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটক থেকে মিছিল বের হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবনের পাশ দিয়ে শাহবাগ পর্যন্ত যেতে পারে।জোহরের পর ইসলামী আন্দোলন

জোহর নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তরে প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল করবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। মিছিলে নেতৃত্ব দেবেন দলের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম। ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করেছে।

জোহর নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তরে প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল করবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।আসরের পর বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস

আসর নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। গতকাল এক বিবৃতিতে দলের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ কর্মসূচিতে সবাইকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

এ ছাড়া খেলাফত মজলিস বেলা তিনটায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে। এতে দলের মহাসচিব আহমদ আবদুল কাদের প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন।

একই সময়ে, একই জায়গায় মিছিল করবে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনও। বিকেল চারটায় একই জায়গায় বিক্ষোভ করবে বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি।

আসর নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) বিকেল সাড়ে চারটায় বিজয়নগর পানির ট্যাংকের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজধানীর মধ্য এলাকায় একযোগে সাতটি দলের বিক্ষোভের কর্মসূচি ঘিরে নেতা-কর্মীদের সমাগমে সড়কে যানজটের সৃষ্টি হতে পারে। এ জন্য নগরবাসী দুর্ভোগের সম্মুখীন হতে পারেন। যদিও আজ ও আগামীকাল সকালে বিসিএস পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের জন্য এই সাত দল কর্মসূচি বিকেলে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) বিকেল সাড়ে চারটায় বিজয়নগর পানির ট্যাংকের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ