ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান সেন্ট্রাল শরিয়াহ্ বোর্ড ফর ইসলামিক ব্যাংকস অব বাংলাদেশের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত সেন্ট্রাল শরিয়াহ্ বোর্ডের নির্বাহী কমিটির ৬৯তম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।

মোহাম্মদ আবদুল মান্নান বর্তমানে ইসলামিক ব্যাংক কনসালটেটিভ ফোরামের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি)-এর ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

তিনি ২০১০ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ব্যাংকিং খাতে অসামান্য অবদানের জন্য তিনি ‘সেন্ট্রাল শরিয়াহ্ বোর্ড ইসলামিক ব্যাংকিং অ্যাওয়ার্ড’, ‘এশিয়ান ব্যাংকার সিইও লিডারশিপ অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’, ‘রেমিট্যান্স অ্যাম্বাসেডর অব বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড’, ‘সরদার প্যাটেল অ্যাওয়ার্ডসহ দেশি-বিদেশি বহু সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.

মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন তালুকদার, ভাইস-চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মো. আনোয়ার হোসাইন মোল্লা, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি ও দ্য প্রিমিয়ার ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজারি কমিটির চেয়ারম্যান মুফতী মুহিব্বুল্লাহিল বাকী আন-নাদাবীসহ আরও অনেকে।

সভায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আয়-ব্যয়ের হিসাব, অডিট রিপোর্টসহ বিভিন্ন নীতিনির্ধারণী বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয়।

ঢাকা/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম হ ম মদ কম ট র ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ