খুলনা মহানগর জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (৩ মে) কেন্দ্রীয় সভাপতি আফরোজা আব্বাস ও সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

অতিসত্বর নতুন কমিটি গঠন করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

আরো পড়ুন:

খাল খনন কর্মসূচি বিএনপির রাজনীতির অন্যতম পিলার: খসরু

সাকিব-মাশরাফির মতো ক্রিকেটার তৈরিতে অবদান ছিল কোকোর: টুকু

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (২ মে) বিকেলে খুলনা নগরীর কেডি ঘোষ রোডের বিএনপি কার্যালয়ের সামনে খুলনা মহানগর মহিলা দলের যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দা আরিফা আশরাফি চুমকিকে মারধর করে প্রতিপক্ষ গ্রুপের নারী কর্মীরা। হামলাকারীরা মহিলা দলের খুলনা মহানগর সভানেত্রী আজিজা খানম এলিজার অনুসারী বলে চুমকি অভিযোগ করেন। এ ঘটনায় তিনি খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ মহিলা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে অভিযোগ করেন। 

শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় কমিটি খুলনা মহানগর মহিলা দলের ১০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি বিলুপ্তির কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি। 

খুলনা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন বলেন, “মারপিটের অভিযোগের সত্যতা পেয়েই কেন্দ্রীয় কমিটি খুলনা মহানগর মহিলা দলের কমিটি বিলুপ্ত করেছে।”

ঢাকা/নূরুজ্জামান/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ দল র ক ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা

দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। 

আরো পড়ুন:

চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন

১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা

পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।  

বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”

ঢাকা/ইমরান/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ