‘বলিউড জঘন্য’ মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন বাবিল, যা বললেন
Published: 5th, May 2025 GMT
গতকাল রোববার ইনস্টাগ্রামে এক ভিডিও পোস্ট করে তুমুল আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানের ছেলে বাবিল খান। ভিডিও পোস্ট করে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন বাবিল। নাম বলেন বেশ কয়েকজন বলিউড তারকার। এ সময় তাঁকে অঝোরে কাঁদতে দেখা যায়।
আরও পড়ুন‘বলিউড জঘন্য’, ভিডিওতে কান্নায় ভেঙে পড়লেন ইরফান-পুত্র বাবিল১৯ ঘণ্টা আগেপরে নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টও মুছে দেন। গতকাল বিকেলে বাবিলের ঘটনা নিয়ে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকেও বিবৃতি দেওয়া হয়। এদিকে গতকাল রাতে আবারও ইনস্টাগ্রামে ফিরেছেন বাবিল। দিয়েছেন ঘটনার ব্যাখ্যা। খবর এনডিটিভির
বাবিলের ইনস্টাস্টোরিতে দেখা যায়, কুবরা সেটের ভাগ করে নেওয়া একটি বিবৃতি। সেখানেই অভিনেতা কৃতজ্ঞতা জানান সবাইকে। তিনি লেখেন, ‘আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।
বাবিল খান। অভিনেতার ইনস্টাগ্রাম থেকে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইনস ট গ র ম র ইনস ট
এছাড়াও পড়ুন:
গ্রেপ্তার দেখানো হলো মেজর সাদিকুলের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে
ভাটারা থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে মেজর সাদিকুল হকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে। গ্রেপ্তারের পর তাকে আদালতে পাঠিয়ে রিমান্ড আবেদন করবেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকালে ডিবি পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
পুলিশ জানায়, সুমাইয়া জাফরিনকে মিরপুর ডিওএইচএস এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের ঘটনায় জাফরিনের কী ভূমিকা ছিলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবোদে নতুন নতুন তথ্য সামনে আসছে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
ঢাকার বসুন্ধরায় একটি কনভেনশন সেন্টারে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে গোপন বৈঠক করার অভিযোগে বুধবার সন্ধ্যায় সুমাইয়া জাফরিনকে হেফাজতে নেয় ডিবি পুলিশ।
গত ১০ জুলাই রাজধানীর ভাটারা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ৮ জুলাই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার কেবি কনভেনশন সেন্টারে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ একটি গোপন বৈঠকের আয়োজন করে। সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলা এ বৈঠকে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা মিলে প্রায় ৩০০-৪০০ জন অংশ নেন।
গত ১ আগস্ট আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, ১৭ জুলাই অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাকে উত্তরা এলাকা থেকে আটক করে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। পূর্ণ তদন্ত শেষ হওয়া সাপেক্ষে প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ওই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর প্রচলিত আইন ও বিধি অনুযায়ী যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার সঙ্গে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করা হচ্ছে।
ঢাকা/এমআর/ইভা