দক্ষ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা ছাড়া প্রবৃদ্ধি কেন ক্ষয়িষ্ণু হবে
Published: 8th, November 2025 GMT
সামষ্টিক অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার বিপদটি যথাযথভাবে তুলে ধরেছিলেন পল ক্রুগম্যান (১৯৯৪) ও উইলিয়াম ইস্টারলি (২০০১)। তাঁরা সতর্ক করেছিলেন, সম্পদের অদক্ষ বণ্টন বাজার-উন্মুক্ততা ও বিনিয়োগ থেকে অর্জিত সুফলকে নষ্ট করতে পারে, যার ফলে উচ্চ সরকারি ব্যয়ের মধ্যেও অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়ে।
সুষ্ঠু সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা বলতে বোঝায় বিচক্ষণ রাজস্বনীতি, মুদ্রানীতি ও বিনিময় হারের নীতি। একটি দেশ টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবে কি না, তা নির্ভর করে সুষ্ঠু সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ওপর। এই সুষ্ঠু সামষ্টিক সূচকগুলো তাহলে কী?
স্থিতিশীল মূল্যস্তর, নিয়ন্ত্রিত ঋণ এবং মোটামুটি একটি স্থির মুদ্রা। দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের আগে এই স্থিতিশীলতাই খতিয়ে দেখেন। বিপরীতে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি, রাজস্ব শৃঙ্খলার অভাব বা মুদ্রার অস্থিরতা বিনিয়োগকারীদের দূরে ঠেলে দেয়, সঞ্চয় ক্ষয় করে এবং প্রণোদনা নষ্ট করে।
বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে রাজস্বঘাটতিতে ভুগছে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পূরণ করা হচ্ছে—এতে মুদ্রাস্ফীতির চাপ বেড়েছে। ভর্তুকি, করছাড় ও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোয় অকার্যকর ঋণ টিকে থাকার সরকারি নীতি রাজস্ব শৃঙ্খলা দুর্বল করেছে এবং বেসরকারি বিনিয়োগকে সীমিত করেছে।
সুস্থ সামষ্টিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে, সম্পদ দুর্নীতিবাজদের কবলে বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রকল্পে অপচয় না হয়ে উৎপাদনশীল খাতে প্রবাহিত হয়। রাজস্ব নীতির অগ্রাধিকার হওয়া উচিত অবকাঠামো, শিক্ষা ও উদ্ভাবন—জনতুষ্টিবাদী ভর্তুকি বা রাজনৈতিকভাবে প্রণোদিত ব্যয় নয়। মুদ্রানীতি এমন হতে হবে, যা প্রকৃত সুদের হার বজায় রেখে সঞ্চয়কে উৎসাহিত করে এবং ফাটকা কারবারকে নিরুৎসাহিত করে।
সাম্প্রতিক সময়ে শ্রীলঙ্কা সামষ্টিক অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার এক উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে দেখা দিয়েছে। কয়েক দশকে দেশটির সরকারি বেতনভুক্ত কর্মচারীর সংখ্যা নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। তাঁদের অনেক পদ সৃষ্টি হয়েছিল উৎপাদনশীলতার জন্য নয়, বরং রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করার জন্য। এই অন্যায্য সম্পদ বণ্টনের ফলে সরকারি অর্থ ব্যয় হয়েছে অবকাঠামো, প্রযুক্তি ও শিল্পোন্নয়নের মতো মূলধনি বিনিয়োগের পরিবর্তে বেতন, পেনশন ইত্যাদি খাতে।
রাজাপক্ষে পরিবার পরিচালিত সরকারগুলো ব্যাপকভাবে বড় অবকাঠামোগত প্রকল্প—বন্দর, বিমানবন্দর ও স্টেডিয়াম নির্মাণে মনোযোগ দেয়, যেগুলোর অনেকগুলোই চীনা ঋণে অর্থায়িত ছিল। এসব প্রকল্প ছিল মূলত আড়ম্বরপূর্ণ ও জনতুষ্টিবাদী উদ্যোগ, যা ঋণ বাড়ালেও সমানুপাতিক প্রবৃদ্ধি সৃষ্টি করতে পারেনি। ফলস্বরূপ, রপ্তানি বহুমুখীকরণ এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা সৃষ্টির মতো আরও উৎপাদনশীল বিনিয়োগ ক্ষেত্রগুলো উপেক্ষিত হয়। দীর্ঘস্থায়ী রাজস্বঘাটতি ও অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ের ফলে ঋণ পরিষেবার বোঝা বাড়তে বাড়তে ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কা ভয়াবহ ঋণসংকটে পড়ে, যা ব্যাপক গণ–অসন্তোষ সৃষ্টি করে এবং শেষ পর্যন্ত সরকারের পতন ডেকে আনে।
বাংলাদেশের বড় প্রকল্পগুলোর ক্ষেত্রে পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন। বাংলাদেশের বড় অবকাঠামো প্রকল্পগুলো সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয় নয়; বরং এগুলো অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে, যা প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করেছে। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের সরকারি ঋণ তুলনামূলকভাবে মধ্যম স্তরে (জিডিপির প্রায় ৪০ শতাংশ) এবং বহিঃ ঋণ মূলত স্বল্পসুদে বা রেয়াতি শর্তে হওয়ায় ঋণ পরিশোধযোগ্য ছিল। বিপরীতে ২০২২ সালের মধ্যে শ্রীলঙ্কার ঋণ জিডিপির ১২০ শতাংশ ছাড়িয়ে যায় এবং দেশটি সার্বভৌম ঋণখেলাপিতে পড়ে।
গত দুই দশকের অধিকাংশ সময় বাংলাদেশ তুলনামূলকভাবে বিচক্ষণ রাজস্ব নীতি অনুসরণ করেছে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ভর্তুকি বৃদ্ধি, অদক্ষ রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান এবং রাজস্ব প্রবৃদ্ধির স্থবিরতার কারণে রাজস্ব চাপ ক্রমেই বেড়েছে। কোভিড-১৯-এর অভিঘাতের পর শ্রীলঙ্কা বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে পড়ে। কারণ, তার অর্থনীতি অতিরিক্তভাবে পর্যটন ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কোভিডের ধাক্কা তুলনামূলকভাবে সীমিত ছিল। কারণ, পোশাক রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ে গঠিত শক্তিশালী চলতি হিসাব ভারসাম্য খুব বড় আকারে বিঘ্নিত হয়নি।গত দুই দশকের অধিকাংশ সময় বাংলাদেশ তুলনামূলকভাবে বিচক্ষণ রাজস্ব নীতি অনুসরণ করেছে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ভর্তুকি বৃদ্ধি, অদক্ষ রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান এবং রাজস্ব প্রবৃদ্ধির স্থবিরতার কারণে রাজস্ব চাপ ক্রমেই বেড়েছে। কোভিড-১৯-এর অভিঘাতের পর শ্রীলঙ্কা বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে পড়ে। কারণ, তার অর্থনীতি অতিরিক্তভাবে পর্যটন ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কোভিডের ধাক্কা তুলনামূলকভাবে সীমিত ছিল। কারণ, পোশাক রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ে গঠিত শক্তিশালী চলতি হিসাব ভারসাম্য খুব বড় আকারে বিঘ্নিত হয়নি।
শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মুদ্রার অতিমূল্যায়ন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিঃশেষ করেছে এবং রপ্তানি খাতকে বিপর্যস্ত করেছে। অন্যদিকে বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত ভাসমান বিনিময়ব্যবস্থা—যা ২০২২ সাল থেকে বিলম্বিত সমন্বয় ও একাধিক বিনিময় হারের দ্বারা চিহ্নিত—একই অব্যবস্থাপনার অপেক্ষাকৃত কম কিন্তু ক্রমবর্ধমান ঝুঁকিপূর্ণ রূপ প্রতিফলিত করে।
দক্ষ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা বলতে বোঝায় নীতির ধারাবাহিকতা, রাজস্ব স্বচ্ছতা, স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংকিং, নিয়মভিত্তিক শাসন ও প্রাতিষ্ঠানিক শক্তি, যা আস্থা অর্জন, প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ ও আন্তর্জাতিক সহায়তা নিশ্চিত করতে অপরিহার্য। বাংলাদেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হওয়া এবং অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ অর্থনৈতিক প্রশাসনে আস্থার ঘাটতি তৈরি করেছে। সাম্প্রতিক আইএমএফ কর্মসূচি নিজেই দেরিতে সমন্বয়ের ও আত্মতুষ্টির নীতির মূল্য কতটা বড় হতে পারে, তার এক প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
সামষ্টিক স্থিতিশীলতা কেবল প্রবৃদ্ধির হারসংক্রান্ত বিষয় নয়—এটি নির্ধারণ করে প্রবৃদ্ধি কতটা অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই হবে। বাংলাদেশে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি ও রাজস্ব অব্যবস্থাপনা দীর্ঘদিন ধরেই বিদ্যমান। উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি, স্বপ্ল কর-জিডিপি অনুপাত (জিডিপির ৯ শতাংশেরও নিচে), ভর্তুকি ও সামাজিক সুরক্ষা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জলবায়ু সহনশীলতায় ব্যয় হ্রাস—এসবই দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর অপ্রতিসাম্য প্রভাব ফেলেছে, বাস্তব আয় কমিয়েছে এবং বৈষম্য বাড়িয়েছে। রাজস্ব অব্যবস্থাপনা রাষ্ট্রের সামাজিক সুরক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়নে বিনিয়োগের সক্ষমতা সীমিত করেছে। এ পরিস্থিতি পুনর্বণ্টন, সরকারি বিনিয়োগ ও সামাজিক নিরাপত্তাকে বাধাগ্রস্ত করেছে, যার ফলে প্রকৃত দারিদ্র্য ও বৈষম্য বেড়েছে।
আমাদের মনে রাখতে হবে, সুশৃঙ্খল সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা কেবল বাজেট ভারসাম্য রক্ষা বা প্রযুক্তিগত কোনো বিষয় নয়; এটি গভীরভাবে রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক। এটি প্রতিফলিত করে সরকার কতটা দীর্ঘমেয়াদি জাতীয় স্বার্থকে স্বল্পমেয়াদি রাজনৈতিক লাভের ঊর্ধ্বে স্থান দিতে সক্ষম। সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনা রাজনীতি, প্রতিষ্ঠান ও প্রণোদনার মধ্যে ভারসাম্য সৃষ্টি করে, যা উদ্যোক্তা সৃষ্টি, উদ্ভাবন এবং সামগ্রিক উন্নয়নকে বিকশিত হওয়ার পরিবেশ প্রদান করে।
দক্ষিণ কোরিয়া ও ভিয়েতনামের মতো দেশগুলো টেকসই ও দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে মূলত তাদের রাজস্ব শৃঙ্খলা, রপ্তানি প্রতিযোগিতা ও নীতিগত বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখার মাধ্যমে; এমনকি রাজনৈতিক পরিবর্তনের সময়ও তারা এ ধারাবাহিকতা রক্ষা করেছে।
বিশ্বব্যাংক তার ২০২৪ ও ২০২৫ সালের বাংলাদেশ–সংক্রান্ত আপডেটে জরুরি ভিত্তিতে মুদ্রানীতি সংস্কার এবং একক বিনিময় হারের ব্যবস্থা প্রবর্তনের পরামর্শ পুনর্ব্যক্ত করেছে, যাতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ শক্তিশালী করা ও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়। তারা রাজস্ব আয় (দেশীয় সম্পদ আহরণ) বৃদ্ধি করার পরামর্শ দিয়েছে, যাতে অবকাঠামো ও মানবসম্পদ উন্নয়নে বিনিয়োগের জন্য অর্থ জোগান সম্ভব হয়। পাশাপাশি তারা বিশেষ করে আর্থিক খাতে সাহসী ও দ্রুত সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্ব দিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের রাজস্বঘাটতি জিডিপির প্রায় ৪ দশমিক ৫ শতাংশের সমান। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, রাজস্ব বৃদ্ধির দক্ষতা, মুদ্রানীতির শৃঙ্খলা এবং কাঠামোগত সংস্কার না হলে এই চাপ অব্যাহত থাকবে।
নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ রবার্ট সলো (১৯৫৬) তাঁর প্রবৃদ্ধি মডেলে দেখিয়েছিলেন, দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি শুধু মূলধন ও শ্রমের ওপর নয়, বরং সম্পদ কতটা দক্ষভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, তার ওপর নির্ভর করে, যা সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি আলোচনায় দক্ষতার বিষয়টি খুব কমই গুরুত্ব পায়।
কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতি তৈরি পোশাক রপ্তানি, প্রবাসী আয় ও জনমিতিক সুবিধার ওপর ভিত্তি করে সমৃদ্ধ হয়েছে। কিন্তু এই কম মূল্যের শ্রমনির্ভর ও রপ্তানিমুখী প্রবৃদ্ধির মডেল অনন্তকাল টিকে থাকবে না। পরবর্তী ধাপে প্রবৃদ্ধিকে টেকসই করতে হবে উদ্ভাবননির্ভর উন্নয়নের মাধ্যমে, যা নির্ভর করবে শৃঙ্খলাপূর্ণ সামষ্টিক ব্যবস্থাপনার ওপর।
দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন বিশ্বাসযোগ্য প্রতিষ্ঠান, রাজস্ব শৃঙ্খলা এবং এমন প্রণোদনা, যা সম্পদকে উৎপাদনশীল খাতে প্রবাহিত করে—উন্নত সরকারি অর্থব্যবস্থা ও ব্যাংকিং শৃঙ্খলা, দুর্নীতি ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা হ্রাস এবং দক্ষতা ও উদ্ভাবনে অধিক বিনিয়োগের মাধ্যমে।
এন এন তরুণ অর্থনীতির অধ্যাপক, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ। সাউথ এশিয়া জার্নালের এডিটর অ্যাট লার্জ। [email protected]
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: উৎপ দনশ ল প রব দ ধ র ন শ চ ত কর ভ রস ম য র জন ত ক অবক ঠ ম র ওপর ন প রকল প ত কর ছ ভর ত ক র জন য ন র ভর সরক র ট কসই ন নয়ন
এছাড়াও পড়ুন:
ব্র্যাকে জাপানিজ ভাষা প্রশিক্ষক নিয়োগ
বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকে ট্রেইনার/সিনিয়র ট্রেইনার (জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ) পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। ব্র্যাক স্কিলস ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে এ নিয়োগ দেওয়া হবে।
চাকরির বিবরণ–
পদের নাম: ট্রেইনার/সিনিয়র ট্রেইনার (জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ)
দায়িত্বসমূহ: জাপানিজ ভাষায় (N4 ও N5) প্রশিক্ষণ প্রদান, জাপানের সংস্কৃতি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রশিক্ষণের জন্য সেশন প্ল্যান।
আরও পড়ুনশিক্ষার্থীদের পড়াশোনা সহজ করতে গুগলের ৯ ফিচার১ ঘণ্টা আগেশিক্ষাগত যোগ্যতা: জাপানিজ ভাষায় N4 সনদপ্রাপ্ত প্রার্থীদের ন্যূনতম ৫ বছরের প্রশিক্ষণ প্রদানের অভিজ্ঞতা। N3 সনদপ্রাপ্ত প্রার্থীদের ন্যূনতম ৩ বছরের প্রশিক্ষণ প্রদানের অভিজ্ঞতা।
কর্মস্থল: বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে।
বেতন: ব্র্যাকের নীতিমালা অনুযায়ী।
আবেদনের নিয়ম
[email protected] এর মাধ্যমে পদের নাম উল্লেখ করে জীবনবৃত্তান্তসহ আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ
২০ নভেম্বর, ২০২৫
আরও পড়ুনসহকারী শিক্ষক ১০,২১৯ পদে আবেদন শুরু, দেখুন নির্দেশনা, পদ্ধতি ও শর্তগুলো৬ ঘণ্টা আগে