চার মাস চিকিৎসা শেষে লন্ডন থেকে গুলশানে নিজ বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।
মঙ্গলবার দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় প্রবেশ করেন তিনি। তার সঙ্গে আছেন বড় ছেলে তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান ও ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান।
এর আগে, সকাল সাড়ে ১০টা ৪৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে তাকে বহনকারী কাতারের আমিরের বিশেষ ফ্লাইট।
দীর্ঘদিন পর দলনেত্রীর আগমনে আবেগাপ্লুত বিএনপি নেতাকর্মীসহ সাধারণ জনতা সকাল থেকেই বিমানবন্দরের আশপাশে জড়ো হন। দলীয় প্রধানকে স্বাগত জানাতে হাতে পতাকা নিয়ে আর কণ্ঠের স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে বিমানবন্দর এলাকার সড়কপথ।
বিমানবন্দর সংলগ্ন রাস্তায় বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা দলীয় পতাকা, ব্যানার ও খালেদা জিয়ার ছবি হাতে অবস্থান নেন। নিরাপত্তা ও যানজট মোকাবিলায় ট্রাফিক পুলিশের তৎপরতাও ছিল চোখে পড়ার মতো। অন্যদিকে, তার বাসার সামনেও নেতাকর্মীরা সকাল থেকেই অবস্থান করছেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: রহম ন
এছাড়াও পড়ুন:
টেকনাফে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার সংঘর্ষে তরুণ নিহত, আহত ৩
কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়ার মাথাভাঙ্গা এলাকায় একটি মোটরসাইকেল ও একটি অটোরিকশার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মোটরসাইকেল আরোহী এক তরুণ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অটোরিকশার দুই যাত্রীসহ তিনজন। আজ রোববার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত তরুণের নাম মোহাম্মদ পারভেজ মোশারফ (১৯)। তিনি কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার মগনামার সাইডপাড়ার বাসিন্দা আবুল ফয়েজের ছেলে। আহত ব্যক্তিদের নাম তাৎক্ষণিক জানা সম্ভব হয়নি। তাঁদের টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অটোরিকশায় পাঁচ ও মোটরসাইকেলে দুজন ছিলেন। বৃষ্টিতে পিচ্ছিল হওয়া সড়কে দুটি যানবাহনই দ্রুতগতিতে চলছিল। বাহারছড়ার মাথাভাঙ্গা এলাকায় আসার পর দুটি যানবাহনের সংঘর্ষ হয়। এ সময় ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেল আরোহী তরুণ পারভেজ মারা যান। এ ছাড়া মোটরসাইকেলের আরেক আরোহী ও অটোরিকশার দুই যাত্রী আহত হন।
টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের পরিদর্শক শুভ রঞ্জন সাহা দুর্ঘটনার বিষয়টি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে। দুর্ঘটনাকবলিত মোটরসাইকেল ও অটোরিকশা পুলিশি হেফাজতে রয়েছে।