প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর সেরা না হলে দেশের অর্থনীতি সেরা হবে না। বুধবার চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় এই বন্দরকে আধুনিক ও শক্তিশালী করা হবে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।

ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিন্ড। এই বন্দর বাদ দিয়ে অর্থনীতির নতুন পথ খোলা সম্ভব নয়।’

এর আগে এদিন সকালে চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধান উপদেষ্টা। এ সময় তাকে স্বাগত জানান চট্টগ্রামের মেয়রসহ অন্য কর্মকর্তারা। তারপর বিমানবন্দর থেকে সরাসরি চলে যান চট্টগ্রাম বন্দরে। সেখানে বন্দর ও জাহাজ চলাচল খাতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি ও বাণিজ্য সংস্থার নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

অন্তবর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবার নিজ জেলা চট্টগ্রাম সফর করছেন প্রধান উপদেষ্টা ড.

মুহাম্মদ ইউনূস।

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’ যে ৫ কারণে সাফল্য পাচ্ছে

ফেরার মতো ফেরা বোধ হয় একেই বলে। তিন বছর বড় পর্দায় ছিলেন না আমির। ২০২২ সালে ‘লাল সিং চাড্ডা’ ডাহা ফ্লপ হওয়ার পর ডুব মেরেছিলেন। নতুন সিনেমা ‘সিতারে জমিন পর’ মুক্তির আগে কম বিতর্ক হয়নি। কেউ বলেছিলেন, আবার রিমেক ছবি! এবার আমিরের ক্যারিয়ারই শেষ হয়ে যাবে। এ ছাড়া নানা ইস্যুতে ছিল নেতিবাচক প্রচারণা। তবে ২০ জুন মুক্তির পর থেকে বক্স অফিসে ভালো করছে সিনেমাটি। কিন্তু অগ্রিম টিকিট বিক্রিতে পিছিয়ে থাকার পরও কেন ছবিটি এতটা সাফল্য পাচ্ছে। হিন্দুস্তান টাইমস, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস অবলম্বনে জেনে নেওয়া যাক সম্ভাব্য পাঁচ কারণ।

আরও পড়ুনআমির-ঝড় চলছেই, ছয় দিনে কত আয় করল ‘সিতারে জমিন পর’২৬ জুন ২০২৫

আমির খানের প্রত্যাবর্তন
ভারতের বড় তারকাদের মধ্যে আমির খানের আলাদা ভক্ত–শ্রেণি আছে। তাঁরা বড় পর্দায় অভিনেতাকে মিস করেছেন। তাই নতুন সিনেমা মুক্তির পর আমিরকে দেখার জন্যই হলে ফিরেছেন। এটা ‘সিতারে জমিন পর’–এর সাফল্যের প্রাথমিক কারণ বলা যায়।

চিত্রনাট্যের জোর আর আমিরের অভিনয়
‘সিতারে জমিন পর’ স্প্যানিশ সিনেমার হিন্দি রিমেক। মূল সিনেমাটি অনেকেই দেখেননি। ফলে আমিরের ছবিটি তাঁরা নতুন সিনেমা হিসেবেই দেখেছেন। ছবির চিত্রনাট্যে আবেগের গাঁথুনি আর আমিরের অভিনয় ভালো লেগেছে দর্শকের।

‘সিতারে জমিন পর’ সিনেমায় আমির খান। এক্স থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ