ট্রাফিক ব্যবস্থার আধুনিকায়নে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে ডিএমপি
Published: 16th, May 2025 GMT
রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে নগরবাসীর জীবনমান নিরাপদ ও উন্নত করতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।
বৃহস্পতিবার ডিএমপির এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মহানগরের তিনটি স্থান ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের সামনের সড়কে, পুরোনো রমনা থানাসংলগ্ন শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সড়কে ও বাড্ডায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের সড়কে নিরাপদ পথচারী পারাপারের জন্য ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি স্থাপন করা হয়েছে। ওই তিন স্থান ছাড়াও ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন জেব্রা ক্রসিংয়ে পর্যায়ক্রমে পথচারী পারাপারের জন্য সিগন্যাল বাতি স্থাপন করা হবে।
এ ট্রাফিক সিগন্যাল বাতির নিয়ম অনুযায়ী, পথচারীরা পুশ বাটন চাপলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্দিষ্ট সময় পরে পারাপারের জন্য সবুজ বাতির সংকেত দেখা যায়। একই সময়ে উভয় দিক থেকে আসা যানবাহনের জন্য লাল বাতির সংকেত দেখা যায়। এ সময় যানবাহনগুলোকে জেব্রা ক্রসিংয়ের আগে নির্ধারিত স্থানে নিরাপদে পথচারী পারাপারের জন্য থামতে হবে।
ডিএমপি কমিশনারের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লালবাতি জ্বলা অবস্থায় যানবাহনকে অবশ্যই থামতে হবে এবং পথচারীদের নিরাপদে রাস্তা পারাপারের সুযোগ দিতে হবে। লালবাতি জ্বালানো অবস্থায় না থেমে অর্থাৎ ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য করে যানবাহন চালালে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একই সঙ্গে পথচারীদের পুশ বাটনে চাপ দিয়ে সবুজ সংকেতের জন্য অপেক্ষা করতে হবে এবং সবুজ বাতি জ্বললে নিরাপদে রাস্তা পারাপার হতে হবে। এ ক্ষেত্রেও লাল বাতি জ্বালানো অবস্থায় পথচারীরা না থেমে রাস্তা পারাপার হলে অর্থাৎ লাল বাতির সিগন্যাল অমান্য করলে পথচারীদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প র প র র জন য ব যবস থ ন র পদ ড এমপ পথচ র
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে