ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষে জিতল কি চীন
Published: 20th, May 2025 GMT
ভারত–পাকিস্তান সংঘর্ষে জিতল কি চীন
সেকশন: য়া/বিশ্ব
ট্যাগ: ভারত, পাকিস্তান,
মেটা:
একসার্পট:
ছবি-০১: shahbaz-chin ping নামে ইন্টারন্যাশনালে
ক্যাপশন-০১:
ছবি-০২: j-10c fighter নামে ইন্টারন্যাশনালে
ক্যাপশন-০২:
ছবি-০৩: pahalgam নামে ইন্টারন্যাশনালে
ক্যাপশন-০৩:
চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে এই মাসে চার দিনের সংঘর্ষ যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে শেষ হয়েছে এবং উভয় পক্ষই বিজয় দাবি করেছে। তবে দেখা যাচ্ছে, চীনের প্রতিরক্ষা শিল্পও এ সংঘর্ষে থেকে অপ্রত্যাশিতভাবে বিজয়ী বা লাভবান হতে পারে।
সাম্প্রতিকতম এ সংঘর্ষের শুরু ৭ মে। ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র পেহেলগামে গত ২২ এপ্রিল বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হন, যাঁদের অধিকাংশই ছিলেন পর্যটক। এ ঘটনার জেরে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে তথাকথিত ‘সন্ত্রাসী অবকাঠামো’ লক্ষ্য করে হামলা চালায় ভারত।
পেহেলগামের ঘটনায় ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের অনেকে তাঁদের স্ত্রী ও পরিবারের অন্য স্বজনদের সামনে নিহত হন। নয়াদিল্লি এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহভাজন গোষ্ঠীগুলোর পৃষ্ঠপোষকতার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে, যা পাকিস্তান অস্বীকার করে।
‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে ভারতের চালানো এ হামলার পরপরই উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি সামরিক অভিযান শুরু করে। এসব অভিযানে ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও যুদ্ধবিমান ব্যবহৃত হয়। পাকিস্তান তার পাল্টা অভিযানের নাম দেয় ‘অপারেশন বুনইয়ান-উন-মারসুস’।
গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সংঘর্ষে ভারত ফরাসি ও রুশনির্মিত যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে। অন্যদিকে, পাকিস্তান ব্যবহার করে চীনের সঙ্গে তাদের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত জে-১০ ও জে-১৭ যুদ্ধবিমান। ভারত ও পাকিস্তান উভয়ের দাবি, তাদের যুদ্ধবিমান সীমান্ত অতিক্রম করেনি ও দূরত্ব বজায় রেখে একে অপরের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে।
ইসলামাবাদ দাবি করে, তাদের যুদ্ধবিমান অন্তত ছয়টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছে, যার মধ্যে নতুন করে কেনা ফরাসি রাফালও রয়েছে। দিল্লি এ দাবির কোনো জবাব দেয়নি।
‘ক্ষতি যুদ্ধের অংশ’—ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) এয়ার মার্শাল এ কে ভারতি ওই দাবি প্রসঙ্গে গত সপ্তাহে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। তবে পাকিস্তান ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করেছে, নির্দিষ্ট এ দাবি নিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
সংঘর্ষে ভারত ফরাসি ও রুশনির্মিত যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে। অন্যদিকে, পাকিস্তান ব্যবহার করে চীনের সঙ্গে তাদের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত জে-১০ ও জে-১৭ যুদ্ধবিমান। ভারত ও পাকিস্তান উভয়ের দাবি, তাদের যুদ্ধবিমান সীমান্ত অতিক্রম করেনি ও দূরত্ব বজায় রেখে একে অপরের উদ্দেশে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে।‘আমরা আমাদের নির্ধারিত লক্ষ্যগুলো অর্জন করেছি এবং আমাদের সব পাইলট ঘরে ফিরে এসেছেন’, যোগ করেন এ কে ভারতি।
ভারত দাবি করে যে তারা পাকিস্তানভিত্তিক নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন লস্কর-ই-তাইয়েবা ও জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে অন্তত ১০০ ‘সন্ত্রাসী’ হত্যা করেছে।
এ আকাশযুদ্ধের প্রকৃত অবস্থা এখনো স্পষ্ট নয়। কিছু সংবাদমাধ্যম পাঞ্জাব ও ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার খবর দিয়েছে। তবে ভারত সরকার এসবের কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
আরও পড়ুনভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির মেয়াদ সম্পর্কে কী বলছেন দুই দেশের কর্মকর্তারা১৮ ঘণ্টা আগেরয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে মার্কিন কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, পাকিস্তান সম্ভবত চীনা-নির্মিত জে-১০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে ভারতীয় যুদ্ধবিমানের বিরুদ্ধে আকাশ থেকে আকাশে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। এ সক্রিয় যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ব্যাপকভাবে চীনা অস্ত্র ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করে পাকিস্তানের বিজয় দাবি করাকে কিছু বিশেষজ্ঞ বেইজিংয়ের প্রতিরক্ষা শিল্পের জন্য বড় অর্জন হিসেবে দেখছেন, যদিও অনেকে এ দাবির সঙ্গে একমত নন।
কিছু বিশেষজ্ঞ এটিকে চীনের অস্ত্রশিল্পের জন্য একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত’ বলে অভিহিত করেন। এ বক্তব্যের মাধ্যমে চলতি বছরের জানুয়ারিতে একটি চীনা এআই স্টার্টআপ তাদের সাশ্রয়ী প্রযুক্তি দিয়ে মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টদের চমকে দেওয়ার ঘটনার দিকে ইঙ্গিত করে।
এ আকাশযুদ্ধের ফলাফল এটিই দেখিয়েছে, চীনের এমন কিছু ব্যবস্থা রয়েছে, যেগুলো তুলনাহীন।ঝৌ বো, বেইজিংভিত্তিক বিশ্লেষক‘এ আকাশযুদ্ধ ছিল চীনা অস্ত্রশিল্পের জন্য এক বিশাল বিজ্ঞাপন। এখন পর্যন্ত যুদ্ধ পরিস্থিতিতে নিজের প্ল্যাটফর্মগুলোর কার্যকারিতা পরীক্ষার কোনো সুযোগ চীনের হয়নি’, চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মির অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র কর্নেল ঝৌ বো বলেন বিবিসিকে।
কর্নেল ঝৌ বো বলেন, এ আকাশযুদ্ধের ফলাফল এটিই দেখিয়েছে, ‘চীনের এমন কিছু ব্যবস্থা রয়েছে, যেগুলো তুলনাহীন।’ ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে জে-১০ যুদ্ধবিমানের কার্যকারিতা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পর গত সপ্তাহে এ বিমান নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান অ্যাভিক চেংদু এয়ারক্রাফট নামের প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়ে যায়।
তবে অন্য কয়েকজন বিশেষজ্ঞ মনে করেন, চীনা অস্ত্র ব্যবস্থার শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করার সময় এখনো আসেনি।
লন্ডনের কিংস কলেজের অধ্যাপক ওয়াল্টার ল্যাডউইগ বলেন, চীনা যুদ্ধবিমানগুলো প্রকৃতপক্ষে ভারতীয় বিমানবাহিনীর বিমানগুলো, বিশেষ করে রাফালকে কৌশলে হার মানিয়েছে কি না, তা এখনো নির্ধারণ করা যায়নি।
আরও পড়ুনকীভাবে ভারত–পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণরেখা বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক সীমান্ত হয়ে উঠল১৯ মে ২০২৫ভারতের সঙ্গে সাম্প্রতিকতম সংঘর্ষে চীনের তৈরি ‘জে-১০সি যুদ্ধবিমান’ ব্যবহার করে পাকিস্তান.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ন ব যবহ র কর ব যবস থ স ঘর ষ র জন য
এছাড়াও পড়ুন:
মালিকের সম্পদ বিক্রি করে পাওনা পরিশোধের সিদ্ধান্ত
বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে আন্দোলনরত গাজীপুরের টিএনজেড গ্রুপের আটটি পোশাক কারখানার শ্রমিকদের সব দাবি মেনে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে শ্রম মন্ত্রণালয়। গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে সন্ধ্যায় আন্দোলনরত শ্রমিকদের একটি প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় গিয়ে সরকারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, টিএনজেড শ্রমিকদের বকেয়া বেতন ও সার্ভিস বেনিফিট বিষয়ে শ্রম এবং কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। টিএনজেড গ্রুপের ওয়াশিং প্লান্ট ও মহাখালীর ডিওএইচএসে মালিকের বাড়ি বিক্রি করে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন ও অন্যান্য পাওনা আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে। পাওনা পরিশোধের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবার মধ্যে ঐকমত্য হওয়ায় শ্রম ভবন ঘেরাও কর্মসূচি শ্রমিক নেতারা প্রত্যাহার করবেন। টিএনজেড গ্রুপের মালিক বিদেশে থাকায় ইতোমধ্যে তাঁকে দেশে আনতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড অ্যালার্ট জারির কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া টিএনজেডের পরিচালক বা ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িতদের বিদেশ গমনেও দেওয়া হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। টিএনজেডের ডিরেক্টর ফিন্যান্স শ্রমিকদের বকেয়া পরিশোধ না করা পর্যন্ত সরকারের হেফাজতে থাকবেন।
এর আগে বকেয়া বেতনসহ নানা দাবিতে গতকাল দুপুর আড়াইটার দিকে বিজয়নগরে শ্রম ভবন থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে ‘মার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি শুরু করেন টিএনজেড গ্রুপের শ্রমিকরা। কাকরাইল মসজিদসংলগ্ন মোড়ে তাদের আটকে দেয় পুলিশ। শ্রমিকরা পরে রাস্তাতেই বসে পড়েন। এর পর দিনভর কাকরাইল মসজিদের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন তারা।
টিএনজেড গ্রুপের কয়েকশ শ্রমিক বকেয়া বেতন-ভাতা ও ঈদ বোনাসের দাবিতে ১১ দিন ধরে শ্রম ভবন অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করছিলেন। পরে তাদের সঙ্গে যুক্ত হন আশুলিয়ার চেইন অ্যাপারেলস গার্মেন্টস লিমিটেডের শ্রমিকরা।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শ্রমিকদের আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় প্রবেশ করে। রাত পৌনে ৮টায় শ্রমিক অবস্থানে আসেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক ওমর ইমরুল মহসিন এবং শিল্প পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশন অ্যান্ড ক্রাইম) আবুল কালাম সিদ্দিক। সরকারের পক্ষ থেকে বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের জন্য দু-এক দিন সময় চান তারা। এ সময় শ্রমিকদের মধ্য থেকে ‘না না’ ধ্বনি আসে।
এজাজকে অপসারণের আলটিমেটাম
নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ ও গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। দাবি বাস্তবায়িত না হলে আগামী শনিবার প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ঘেরাওর হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি। গতকাল বিকেলে গুলশানে ডিএনসিসি নগর ভবনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ ঘোষণা দেন গণঅধিকার পরিষদের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ফারুক হাসান। প্রাথমিক শিক্ষকদের অর্ধদিবস কর্মবিরতির ডাক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা তিন দফা দাবি আদায়ে টানা কর্মবিরতি পালন করছেন। আজ বুধবার থেকে তারা অর্ধদিবস কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন। এতে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। পরিস্থিতি বিবেচনায় ছয়টি সংগঠনের মোর্চা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদ নেতাদের সঙ্গে গতকাল বৈঠকে বসেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজি আবু নূর মো. শামসুজ্জামান। রাজধানীর মিরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠকে শিক্ষকরা তাদের দাবি তুলে ধরেন। তবে সরকারের তরফে দাবি পূরণের কোনো প্রতিশ্রুতি না মেলায় শিক্ষকরা অসন্তুষ্ট।
শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান ও বিক্ষোভ
শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে চতুর্থ দিনের মতো লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। গতকাল সকাল ৮টা থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির ব্যানারে এ অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। দুপুর ১২টায় বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা।
রাজউক ভবন ঘেরাও করে বিক্ষোভ
ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান ও ইমারত নির্মাণ বিধিমালা সংশোধনের দাবিতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) প্রধান কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছে ঢাকা সিটি ল্যান্ড ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন। গতকাল সকালে এ সংগঠনের ব্যানারে কয়েকশ মানুষ রাজউক ভবনের সামনে ব্যানার নিয়ে দাঁড়ান। তারা রাজউকের ‘স্বেচ্ছাচারিতা ও দুর্নীতির’ প্রতিবাদ এবং ড্যাপ ও ইমারত নির্মাণ বিধিমালা সংশোধনের দাবিতে নানা স্লোগান দেন। দাবি না মানলে চেয়ারম্যানকে পদত্যাগ করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তারা।
২৫ ক্যাডার কর্মকর্তাদের মানববন্ধন
প্রশাসন ক্যাডার কর্তৃক বৈষম্যমূলকভাবে বিভিন্ন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সাময়িক বরখাস্ত, বিভাগীয় মামলার প্রতিবাদসহ নানা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন সিভিল সার্ভিসের ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তারা। এ সময় তারা কৃত্য পেশাভিত্তিক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা, ডিএস পুলের কোটা বাতিল ও সব ক্যাডারের সমতা বিধানেরও দাবি জানান। গতকাল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।