হাইকোর্টে ডা. জুবাইদা রহমানের করা আপিলের শুনানি শুরু
Published: 22nd, May 2025 GMT
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস চেয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের হাইকোর্টে করা আপিলের শুনানি শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে বৃহস্পতিবার আপিল শুনানি শুরু করেছেন ডা. জুবাইদা রহমানের পক্ষের আইনজীবীরা।
এই মামলার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে ১৪ মে বিচারপতি মো.
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জুবাইদা রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলাটি করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরের বছর তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। ২০২৩ সালের ২ আগস্ট এই মামলায় রায় দেন ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. আছাদুজ্জামান। রায়ে তারেক রহমানকে ৯ বছর কারাদণ্ড এবং তাঁর স্ত্রী জুবাইদা রহমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে এই মামলায় জুবাইদা রহমানের কারাদণ্ড ১ বছরের জন্য স্থগিত করে গত ২২ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব এনপ রহম ন র আইনজ ব
এছাড়াও পড়ুন:
রাজনৈতিক দল হিসেবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে নিবন্ধন দিতে নির্দেশ কেন নয়
রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেতে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের আবেদন ও রিভিউ আবেদন খারিজের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিদ্ধান্ত কেন আইনগত কর্তৃত্ব–বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে নিবন্ধন দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা–ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার এ রুল দেন। নিবন্ধন পেতে আবেদন খারিজ করে ইসির সিদ্ধান্তের বৈধতা নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হাসনাত কাইয়ূম রিটটি করেন।
এর আগে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য রাষ্ট্র সংস্কার ইসিতে আবেদন করে, যা ২০২৩ সালের ২৯ মার্চ নামঞ্জুর হয়। এ নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ইসিতে রিভিউ আবেদন করে। এ আবেদন চলতি বছরের ৫ ফেব্রুয়ারি খারিজ হয়। এই দুই সিদ্ধান্তের বৈধতা নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম গত মাসে রিটটি করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী হাসনাত কাইয়ূম শুনানি করেন, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী আবেদা গুলরুখ। পরে আইনজীবী আবেদা গুলরুখ প্রথম আলোকে বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিবসহ বিবাদীদের দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।