আফাজ উদ্দিনের মৃত্যুতে মামুন মাহমুদের শোক
Published: 26th, May 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জ ৮নং ওয়ার্ড কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি আফাজ উদ্দিন সাউদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জেলা বিএনপির আহবায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ। সোমবার (২৬ মে) গণমাধ্যমেক পাঠানো এক বার্তায় এ শোক প্রকাশ করেন তিনি।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির অন্যতম নেতা এবং ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি আফাজ উদ্দিন সাউদ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আদর্শের একনিষ্ঠ এবং আস্থাশীল সৈনিক ছিলেন। ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহন করে ভূমিকা পালন করেছেন।
ব্যক্তি ও সামাজিক জীবনে আফাজ উদ্দিন ছিলেন অত্যন্ত ভদ্র এবং মার্জিত স্বভাবের, রাজনৈতিক সহকর্মী এবং সমাজের সর্বস্তরের প্রতিবেশীদের সাথে খুবই সু-সম্পর্ক ছিলো। আমরা তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
মরহুম এর শোকসন্তপ্ত পরিবার পরিজন, আত্মীয় স্বজনের প্রতি সহমর্মিতা জানাচ্ছি। আফাজ উদ্দিন সাউদ এর রুহের মাগফেরাত কামনা করছি, মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন, আমীন।
প্রসঙ্গত, একইদিন ভোর ৫টায় নগরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরন করেন বিএনপি নেতা আফাজ উদ্দিন সাউদ। তিনি সিদ্ধিরগঞ্জ থানার গোদনাইল বাড়িপাড়া নিবাসী। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৬৫ বছর।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ব এনপ
এছাড়াও পড়ুন:
‘ফিরিয়ে দাও’ থেকে ‘ধূসর সময়’: সিডনিতে একই মঞ্চে মাইলস ও আর্টসেল
সিডনির বসন্তের সন্ধ্যা। লিভারপুলের হুইটল্যাম লেজার সেন্টারের বাইরে তখন লম্বা লাইন—হাতে পতাকা, কাঁধে ব্যাগ, চোখে প্রত্যাশা। সাউন্ডচেকের শব্দ ভেসে আসছে বাইরে। ভেতরে যেন উন্মুখ এক ‘সাগর’, যেখানে মিশে আছে দুই প্রজন্মের মুখ, কণ্ঠ আর স্মৃতি। শনিবার রাতটি হয়ে উঠেছিল প্রবাসী বাঙালিদের জন্য এক ব্যতিক্রমী উৎসব—বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের দুই যুগের দুই প্রতীক, মাইলস ও আর্টসেল; প্রথমবারের মতো একই মঞ্চে গান করল সিডনিতে।
‘গ্রিনফিল্ড এন্টারটেইনমেন্ট’ আয়োজিত এই ‘মিউজিক ফেস্ট’ ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছিল, তা যেন উপচে পড়ল সেই রাতে। টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পরপরই সব শেষ। অনুষ্ঠান শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে থেকেই সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিম উপশহর লিভারপুলের রাস্তাগুলো ভরে গেল গানের ভক্তে।
আয়োজনের আগে ভিডিও বার্তায় মাইলস জানায় তাদের উচ্ছ্বাস। ব্যান্ডের অন্যতম সদস্য হামিন আহমেদ বলেন, ‘সিডনি বরাবরই আমাদের কাছে বিশেষ কিছু। সম্ভবত ১৯৯৬ সালে আমরাই প্রথম বাংলাদেশি ব্যান্ড হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় পারফর্ম করি। এরপর এ নিয়ে অন্তত পঞ্চমবারের মতো সিডনিতে এলাম। এখানকার দর্শকদের ভালোবাসা সব সময়ই অবিশ্বাস্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জানতাম এটি স্মরণীয় একটি আয়োজন হতে যাচ্ছে। আমরা চেয়েছি সবাই একসঙ্গে গাইবে, চিৎকার করবে—ভক্তরা সেটাই করেছেন।’ গিটারিস্ট তুজো যোগ করেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার পাঁচটি শহরে ট্যুর করছি, কিন্তু সিডনির আবহ একেবারেই আলাদা। দর্শকেরা আমাদের রাতটিকে স্মরণীয় করে দিয়েছেন।’
মঞ্চে আর্টসেল