রূপগঞ্জ উপজেলার গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত ৪ কোটি ৭ লাখ ৪১ হাজার ৩০০ টাকার উম্মুক্ত বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে।

বুধবার (২৮ মে) দুপুরে গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত উম্মুক্ত বাজেট অনুষ্ঠানে ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নাছির মিয়া এ বাজেট ঘোষণা করেন।

এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ কোটি ৯৮ লাখ ৫৬ হাজার ৪০০ টাকা। উদ্বৃত্ত ধরা হয়েছে ৮ লাখ ৮৪ হাজার ৯০০ টাকা।

গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদের সচিব খোরশেদ আলম অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন- ইউপি সদস্য তপন কুমার ঘোষ, জামাল উদ্দিন মিয়া, রফিকুল ইসলাম ভুঁইয়া, বাচ্চু ভুঁইয়া, মোফাজ্জল হোসেন খোকন, আক্তার হোসেন, নুরুল ইসলাম, নাঈমভুঁইয়া, সাংবাদিক মো.

হানিফ মোল্লা,নুর জাহান বেগম, শিল্পী আক্তার, গোলাকান্দাইল উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তাক মোল্লা সহ আরো অনেকে।

বাজেটে যোগযোগ খাত, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পয়:নিষ্কাশন ও বজ্র ব্যবস্থাপনায় বেশি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তবে দেশের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে এ বছর ইউনিয়ন পরিষদের কোনো ধরণের কর বৃদ্ধি করা হয়নি। 
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

নন্দকুঁজা নদীকে দখল-দূষণমুক্ত করার দাবি

দখল-দূষণ থেকে নন্দকুঁজা নদী রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করা হয়। বৃহস্পতিবার গুরুদাসপুর উপজেলা সদর চাঁচকৈড় গরুর হাট এলাকায় এ কর্মসূচি পালিত হয়।
নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটি ও স্থানীয় এলাকাবাসীর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচিতে কৃষক, মৎস্যজীবী, শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী, বেসরকারি সংগঠনের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। হাতে প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন, ব্যানার নিয়ে তারা নদী রক্ষার দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন। 
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটির উপজেলা শাখার সভাপতি মজিবর রহমান মজনু, সমাজসেবক রাশিদুল ইসলাম, চিকিৎসক মোহাম্মদ আলী, সাংবাদিক আলী আক্কাস প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার উপজেলা সহসভাপতি কে.এম. রাকিবুল ইসলাম। 
বক্তারা বলেন, ‘নন্দকুঁজা নদী শুধু একটি জলপ্রবাহ নয়, এটি আমাদের এলাকার জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। নদীর দুই পাশে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা নদীর স্বাভাবিক গতিপথ ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করছে। অবিলম্বে প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে নদী দখলমুক্ত করতে হবে।’ 
ইউএনও ফাহমিদা আফরোজ জানান, নদী ঘিরে থাকা অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করেছে। শিগগিরই উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হবে। পৌরসভার বর্জ্য অন্যত্র ফেলা এবং অপরিচ্ছন্ন স্থানগুলো পরিষ্কার করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ