ঢাকা স্টেডিয়াম নতুন রূপে সেজেছে। ঘরের মাঠে হামজা চৌধুরী, সোমিত সোম, ফাহমিদুলদের অভিষেক হবে দেশের ঐতিহ্যবাহী এই স্টেডিয়ামে।

ভুটানের বিপক্ষে বুধবার প্রীতি ম্যাচে হামজার ঘরের মাঠে অভিষেকের পাশাপাশি প্রথমবার লাল-সবুজের জার্সি পরতে দেখা যেতে পারে আক্রমণভাগের ফুটবলার ফাহমিদুলকে।

তবে বাংলাদেশের ফুটবল ভক্তদের মূল আকর্ষণ সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এএফসি চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বের ম্যাচ। র‌্যাঙ্কিংয়ে সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে থাকায় এবং ওই ম্যাচে হামজা, সোমিত, ফাহমিদুলের সমন্বয় হতে যাওয়ায় টিকিটের চাহিদা ছিল তুঙ্গে।

যেখানে বাংলাদেশ জাতীয় দলের ফুটবল ম্যাচে গ্যালারি থাকত শূন্য সেখানে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ঢাকা স্টেডিয়ামে ১৮ হাজার টিকিট অনলাইনে ছেড়েও সব বিক্রি হয়ে গেছে। ভক্তদের টিকিটের হাহাকার তবু থামেনি। বাফুফে তাই ফ্যান জোনে ম্যাচ দেখানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

অনেক দর্শক অনলাইনে টিকিট কাটতে না  পারায় স্টেডিয়ামে ম্যাচ দেখতে পারবেন না। তাদের আক্ষেপ কমাতে আটটি বিভাগে ফ্যান জোনে খেলার দেখার ব্যবস্থা করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ টবল

এছাড়াও পড়ুন:

ভাইয়ের পাশে ভাই, বাংলাদেশের রক্ষণে ভালোবাসার দেয়াল

দুজনই ডিফেন্ডার। দুজনই গতকাল ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশের ২-০ গোলের জয়ের অংশীদার। এবারই প্রথম জাতীয় দলের জার্সিতে দুই ভাই একসঙ্গে খেলেছেন।

সাদ উদ্দিন জাতীয় দলে আছেন অনেক দিন ধরে। রক্ষণের বাঁ পাশে তাঁর জায়গা একরকম পাকা। আর তাজ উদ্দিন রক্ষণে ডান প্রান্তের নতুন যোদ্ধা—এই প্রথম জাতীয় দলের জার্সিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন।

গতকাল জাতীয় স্টেডিয়ামে ভুটানের বিপক্ষে রক্ষণভাগের দুই প্রান্তে খেললেন দুই ভাই, যা নিয়ে সাদের আনন্দের শেষ নেই। গতকালের ভাইয়ের খেলা নিয়ে সাদ আজ প্রথম আলোকে বললেন, ‘আমি তো জাতীয় দলে খেলছি অনেক দিন ধরে। কিন্তু তাজের সঙ্গে একই মাঠে, জাতীয় দলের জার্সি গায়ে খেলব—স্বপ্ন ছিল। সেটা অবশেষে পূরণ হয়েছে। আর এতে আমার পরিবারও খুব খুশি।’

সাদের তিন বছরের ছোট তাজ এর আগে গত বছর ঢাকায় মালদ্বীপের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের ২৩ জনের স্কোয়াডে ছিলেন। কিন্তু খেলার সুযোগ মেলেনি। এ ছাড়া আরও দুবার জাতীয় দলের প্রাথমিক স্কোয়াডে ছিলেন।

ক্লাব ফুটবলে সাদ উদ্দিন (বাঁয়ে) খেলেন বসুন্ধরা কিংসে, তাজ উদ্দিন খেলেন

সম্পর্কিত নিবন্ধ