Risingbd:
2025-06-06@16:43:23 GMT

কারাগারে সুব্রত বাইন

Published: 5th, June 2025 GMT

কারাগারে সুব্রত বাইন

রাজধানীর হাতিরঝিল থানার অস্ত্র আইনের মামলায় সুব্রত বাইনকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৫ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তার শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হাতিরঝিল থানার এসআই রিয়াদ আহমেদ ৮ দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। সুব্রত বাইনের পক্ষে তার আইনজীবী বাদল মিয়া জামিন চেয়ে আবেদন শুনানি।

শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

গত ২৮ মে তার ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। ওইদিন আবু রাসেল মাসুদ ওরফে মোল্লা মাসুদ, আরাফাত ইবনে নাসির ওরফে শ্যুটার আরাফাত ও এম এ এস শরীফের ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়। মঙ্গলবার রিমান্ড শেষে এ তিন জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গত ২৭ মে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ অভিযানে কুষ্টিয়া জেলা থেকে সুব্রত বাইন ওরফে ফতেহ আলী ও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদকে গ্রেপ্তার করা হয়।পরবর্তী সময়ে তাদের তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সুব্রত বাইনের দুই সহযোগী শ্যুটার আরাফাত ও শরীফকে।

অভিযানের সময় তাদের কাছ থেকে পাঁচটি বিদেশি পিস্তল, ১০টি ম্যাগাজিন, ৫৩টি গুলি এবং একটি স্যাটেলাইট ফোন উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ২৮ মে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা করা হয়। 

ঢাকা/এম/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জ র কর

এছাড়াও পড়ুন:

অপপ্রচার বলে 'প্রতিহত' করার আহ্বান কাম্য নয়: গণসংহতি আন্দোলন

বন্দর বিদেশিদের দেওয়ার ব্যাপারে নানা মহলের প্রশ্ন ও সমালোচনাকে অপপ্রচার বলে তা 'প্রতিহত' করতে প্রধান উপদেষ্টা যে আহ্বান জানিয়েছেন তা কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছে গণসংহতি আন্দোলন।

শুক্রবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এ মন্তব্য করেন তারা। 

এক বিবৃতিতে গণসংহতি আন্দোলন জানায়, অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে দেওয়া আজকের ভাষণ আমরা মনোযোগের সাথে শুনেছি। গণঅভ্যুত্থানের জনগণের আকাঙ্খাকে ধারণ করার জন্য আমরা শুরু থেকেই বলে এসেছি, বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে সরকারের সুস্পষ্ট পরিকল্পনা ঘোষণা করা দরকার। এই তিনটি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের প্রয়োজনীয়তার কথা সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে বারবার বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার আজকের ভাষণে এর প্রতিফলন ছিল সেটা ইতিবাচক। 

বিবৃতিতে বলা হয়, অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচন দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছিল। আমরা এটাও বলেছিলাম, ডিসেম্বরে নির্বাচন দিতে না পারলে তার কারণ সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট হওয়া দরকার। প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সময় হিসেবে এপ্রিলের প্রথমার্ধের কথা উল্লেখ করেছেন, যে সময়টি, প্রতিকূল আবহাওয়া, পাবলিক পরীক্ষা, এবং এর আগে রোজার কারণে, সবমিলিয়ে নির্বাচনের জন্য কতটা অনুকূল ও বাস্তবসম্মত হবে- সে ব্যাপারে আশঙ্কা রয়েছে। এ বিষয়ে অংশীজনদের সাথে আরো আলোচনা ইতিবাচক হবে বলে আমরা মনে করি।

এতে আরও বলা হয়, ‘পাশাপাশি, সংবিধান সংস্কারে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য ও এই সংস্কারকে সুরক্ষিত করার জন্য আমরা আগামী নির্বাচনকে 'সংবিধান সংস্কার পরিষদ'-এর নির্বাচন হিসেবে সম্পন্ন করার আহবান জানিয়েছিলাম। প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে এ বিষয়ে কোনো দিকনির্দেশনা আসেনি।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ