সেপ্টেম্বরের মধ্যে ইউএসএইডের বিদেশী কার্যক্রম বন্ধ
Published: 10th, June 2025 GMT
ট্রাম্প প্রশাসন ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মার্কিন দাতব্য সংস্থা ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএইড) সব বিদেশি শাখার কার্যক্রম বাতিল করবে।
মঙ্গলবার গার্ডিয়ান মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একটি নথি বিশ্লেষণ করে জানিয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সংস্থার সম্পূর্ণ আন্তর্জাতিক কর্মীবাহিনী বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছেন, বিদেশী সহায়তা কর্মসূচির নিয়ন্ত্রণ সরাসরি পররাষ্ট্র দপ্তরের কাছে হস্তান্তর করেছেন।
এই নির্দেশিকা বিশ্বব্যাপী ইউএসএইডের হাজার হাজার কর্মীর উপর প্রভাব ফেলবে, যার মধ্যে ১০০টিরও বেশি দেশের বিদেশী পরিষেবা কর্মকর্তা, ঠিকাদার এবং স্থানীয়ভাবে নিযুক্ত কর্মীরাও অন্তর্ভুক্ত। মার্কিন দূতাবাসের মিশন প্রধানদের চার মাসের মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
নথিতে বলা হয়েছে.
রুবিও মার্চ মাসে ঘোষণা দিয়েছিলেন, বিশ্বব্যাপী সংস্থার ৬ হাজার ২০০ কর্মসূচির মধ্যে ৫ হাজার ২০০টি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাকী কর্মসূচিগুলো পররাষ্ট্র দপ্তরে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউসে ফিরে ট্রাম্পের প্রথম দিনেই একটি নির্বাহী আদেশের পর এই বন্ধের ঘটনা ঘটে। পর্যালোচনার জন্য অপেক্ষারত বিদেশী সহায়তা স্থগিত করা হয়েছিল।
পরবর্তীতে মানবিক সহায়তার জন্য মওকুফ ঘোষণা করা হলেও ১ ফেব্রুয়ারি ইউএসএইডের ওয়েবসাইট অদৃশ্য হয়ে যায়। এরপর সংস্থাটির ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এ ঘটনার দুদিন পরে কর্মীরা একটি ইমেল পান যাতে তাদের কর্মস্থলে না আসতে বলা হয়।
ঢাকা/শাহেদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইউএসএইড র পরর ষ ট র র জন য
এছাড়াও পড়ুন:
বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’
আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।
পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’
শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি