Samakal:
2025-08-10@22:13:08 GMT

ব্যান্ড অ্যাবা’র গল্প নিয়ে বই

Published: 19th, June 2025 GMT

ব্যান্ড অ্যাবা’র গল্প নিয়ে বই

সুইডেনের স্টকহোমে অ্যাগনেথা ফাল্টস্কগ, বিয়র্ন উলভাউস, বেনি অ্যান্ডারসন এবং অ্যানি-ফ্রিড লিংস্ট্যাড ১৯৭২ সালে  গড়ে তোলেন অনন্য এক সংগীত দল ‘অ্যাবা’। বিশ্বে সর্বকালের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সফল ব্যান্ডগুলোর একটি অ্যাবার অনবদ্য যাত্রার উত্থান, ছন্দপতন, বিশ্বজয় এবং আবার ফিরে আসার গল্প নিয়ে সুইডিশ সংগীত সাংবাদিক গ্র্যাডভাল লিখেছেন ‘দ্য স্টোরি অব অ্যাবা: মেলানকলি আনডিসকভার’।
সংগীত সাংবাদিক গ্র্যাডভাল বইটি সুইডিশ পপ ব্যান্ড অ্যাবার তারকাখ্যাতির উত্থানের ঘটনা অসাধারণভাবে বর্ণনা করেছেন। প্রাথমিকভাবে বিয়র্ন, বেনি জুটি ১৯৬৬ সালে সংগীতজগতে প্রবেশ করেন। পরে অ্যাগনেথা ও অ্যানি-ফ্রিডের সঙ্গে দল বেঁধে ১৯৭২ সালে অ্যাবা গঠন করেন। লেখক ১৯৭৩ সালের ইউরোভিশন গানের প্রতিযোগিতা ‘ওয়াটারলু’র মাধ্যমে ‘মাম্মা মিয়া’ এবং ‘ড্যান্সিং কুইন’-এর মাধ্যমে তাদের বিপর্যস্ত জয় থেকে এই দলের গতিপথের রেখাচিত্র নিপুণভাবে তুলে ধরেছেন। ১৯৭৬ সালের যুগান্তকারী অ্যালবাম ‘অ্যারাইভাল’-এর মাধ্যমে তারা প্রমাণ করেছেন নিজ ভূমিতে দলটি কতটা প্রভাবশালী ছিল। লেখক এই শিল্পীদের সঙ্গে পরিচিত থাকায় বিষয়গুলো নানা গভীর বিশ্লেষণে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন।
গ্র্যাডভাল তুলে ধরেন কীভাবে অ্যাবা এতটা জনপ্রিয়তা পেয়ে বিশ্বসংগীত ইতিহাসে যথাযোগ্য স্থান করে নিতে সক্ষম হয়। ব্যক্তিগত জীবনকে তাদের ক্যারিয়ারের সঙ্গে মিলিয়ে যে চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছিল, তা কখনও কখনও ‘উইনার টেইক অল’-এর মতো গানের মধ্য প্রকাশিত হয়েছে। বিয়র্ন ও অ্যাগনেথার বিবাহ বিচ্ছেদ এবং গানে এর প্রভাব গভীর চেতনায় গ্র্যাডভাল তুলে ধরে দারুণভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। এই দম্পতির সম্পর্কের অবনতির ফলে ১৯৮২ সালে বিশ্বখ্যাত ব্যান্ডটি অন্ধকারে পদার্পণ করে। যদিও তারা কখনও আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘোষণা দেননি। দীর্ঘ সময় পর ২০১৬ সালে আবার একসঙ্গে তারা বাজানো শুরু করেন।
কাঠামোগতভাবে প্রত্যেক সদস্যের জীবনী দিয়ে শুরু করার পরিবর্তে লেখক বইটি ১৯৮২ সালে গ্রুপের পতনের মাধ্যমে শুরু করেন। একক গান ‘দ্য ডে বিফোর ইউ কাম’, তারপর সুইডেনের ড্যান্সব্যান্ডভোকাল সংগীতের অন্বেষণে চলে যান লেখক। এবং মূল সংগীত মুহূর্ত এবং প্রভাবের বর্ণনা করেন। গ্র্যাডভাল অ্যাবার সাফল্যের মূলে বিষণ্ন, সিন্থ-মিশ্রিত সুর এবং আপাতদৃষ্টিতে সাধারণ গানের মধ্যে একটি টান খুঁজে পান বলে বর্ণনা করেন। তিনি দাবি করেন, এটি তখন এমন একটি গভীরতা তৈরি করে, যা তাদের সংগীতকে একই রকম পপ ট্র্যাক থেকে আলাদা করে।’ 

lগ্রন্থনা :: আসাদুজ্জামান

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: বই

এছাড়াও পড়ুন:

বুবলীর যত লুক

লুক নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে ভালোবাসেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। কখনও লেহেঙ্গায়, কখনও স্কার্টে আবার কখন শাড়িতে নিজেকে সাজিয়ে তোলেন বুবলী। চলুন বুবলীর কিছু সাম্প্রতিক লুক দেখে নেওয়া যাক।

কনের সাজে সাদা লেহেঙ্গায় চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। একটি ফটোশুটে এই লুকে ধরা দিয়েছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবিটি শেয়ার করে বুবলী লেখেন, ‘‘হলো সবচেয়ে অসাধারণ রঙ কারণ এর ভেতরে আপনি রংধনুর সব রঙ দেখতে পাবেন।’’

হৃদয় ভর্তি ভালোবাসা আর ভালোবাসায় শুধু তুমি এই ক্যাপশনসহ নিচের ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেছেন বুবলী। একেবারে সিন্ধ ও পরিপাটি রূপে ধরা দিয়েছেন নায়িকা। 

আরো পড়ুন:

যুক্তরাষ্ট্রে শাকিব-বুবলীর অবকাশ যাপন, মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস

দুই স্ত্রীকে খুশি রাখা অসম্ভব, শাকিব প্রসঙ্গে জয়

প্রকৃতিকে ভালোবাসেন বুবলী। প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে চান। নিচের ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে নায়িকা লিখেছেন, ‘‘ভবিষ্যতে পুরো দমে কৃষি কাজ করবো, ফুল, ফল, শাক সবজি চাষ করবো, হাঁস মুরগি, গরু ছাগল পালবো..। কারণ প্রকৃতি একটু বেশীই সুন্দর, তাই প্রকৃতির খুব কাছে থাকতে চাই।’’

শাড়িতেও কম যান না বুবলী। নিজেকে শাড়িতে জড়িয়ে তৈরি করেছেন এলিগেন্ট লুক। খোঁপায় পরা বেলী ফুল তাকে আরও বেশি সিগ্ধ লুক এনে দিয়েছে। 

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বুবলীর যত লুক