শ্রমিক মজলিস ফারিহা গার্মেন্টস ইউনিটের দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত
Published: 25th, June 2025 GMT
খেলাফত মজলিসের সহযোগী সংগঠন শ্রমিক মজলিসের ফারিহা গার্মেন্টস ইউনিটের দায়িত্বশীল ও কর্মী সমাবেশ বুধবার (২৫ জুন ) বাদ এশা বাড়ৈভোগ বায়তুল মুসলিম জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ফারিহা গার্মেন্টস শ্রমিক ইউনিটের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দায়িত্বশীল ও কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও নারায়ণগঞ্জ-৫ (সদর-বন্দর) আসনে সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবিএম সিরাজুল মামুন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- মহানগর সাধারণ সম্পাদক ও নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী ইলিয়াস আহমদ, মহানগর সহ-সভাপতি অধ্যাপক শাহ আলম, শ্রমিক মজলিসের জেলা সভাপতি ফারুক আহমদ, প্রমুখ।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ মজল স র
এছাড়াও পড়ুন:
শিক্ষার্থীকে শিকল পরানো সেই শিক্ষক বহিষ্কার
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় পায়ে শিকল পরিয়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পাঠগ্রহণে বাধ্য করার ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষক সাঈদ আহমদ ওরফে রিপনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। রোববার বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।
বহিষ্কৃত সাঈদ আহমদ উপজেলার পাইকুরাটি ইউনিয়নের জামিয়া ইসলামিয়া দেওয়ানগঞ্জ মাদ্রাসার শিক্ষক। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সাঈদ আহমদ মাদ্রাসার নূরানি দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে পাঠগ্রহণে বাধ্য করতে শিকল পরিয়ে তালাবদ্ধ করেন।
ঘটনার দিন বিকেলে মাদ্রাসা ছুটি হলে শিশুটি শিকলের অপর প্রান্ত একটি শপিং ব্যাগে ভরে বাড়ির দিকে রওনা দেয়। পথিমথ্যে গাছতলা বাজারে পৌঁছালে বিষয়টি নজরে আসে সমকাল প্রতিনিধির। পরে সমকাল প্রতিনিধি ও শিশুটির বাবা ওই শিশুকে নিয়ে মাদ্রাসায় ছুটে যান। এ সময় মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আশরাফ আলী বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে উল্টো অভিভাবকদের দোষারোপ করেন।
এ নিয়ে গত শুক্রবার সমকালের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ভিডিও এবং গত শনিবার সমকালের প্রিন্ট ভার্সনে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে ডেকে পাঠান।
শিক্ষক সাঈদ আহমদ বলেন, ‘ওই শিশু মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে যেত। শুধু ভয় দেখানোর জন্য এমনটি করেছিলাম। আমার এমনটি করা উচিত হয়নি। এ ঘটনার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।’
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আশরাফ আলী বলেন, শিক্ষক সাঈদকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিষয়টি ইউএনওকে জানানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনি রায় বলেন, কোনোভাবেই শিক্ষার্থীকে এমন শাস্তি দেওয়া যাবে না। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর ঘটবে না বলে অঙ্গীকারনামা দিয়েছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।