Samakal:
2025-08-14@19:15:22 GMT

অভিষেকের আগেই বিতর্কে শানায়া

Published: 29th, June 2025 GMT

অভিষেকের আগেই বিতর্কে শানায়া

বলিউডে অভিষেকের আগেই বিতর্কের মুখে পড়েছেন অভিনেত্রী শানায়া কাপুর। সম্প্রতি বলিউড হাঙ্গামাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তারকাখ্যাতি, প্রস্তুতি, সমালোচনা ও নিজের যাত্রা নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেন অভিনেতা সঞ্জয় কাপুর ও অভিনেত্রী মাহিপ কাপুরের কন্যা শানায়া। তবে তার এই মন্তব্যই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র ট্রলের শিকার।

আগামী ১১ জুলাই মুক্তি পেতে চলেছে শানায়ার প্রথম ছবি ‘আঁখো কি গুস্তাখিয়াঁ’, যেখানে তাঁর বিপরীতে রয়েছেন টুয়েলভ ফেল-খ্যাত অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসি।

অভিষেকের আগে এক সাক্ষাৎকারে শানায়া বলেন, ‘খ্যাতির সঙ্গে সমালোচনা আসেই। আমি ওগুলোকে নেতিবাচকভাবে নিইনি; বরং শিখেছি, নিজেকে গড়েছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি যেমন, তা আমার অভিভাবকদের জন্য। বিশেষ করে আমার বাবা আর মায়ের জন্য। আমি যে পরিবেশে বড় হয়েছি, তা নিয়ে গর্বিত। আমি সেটিকে বদলাতে চাই না।’

নিজের যাত্রা প্রসঙ্গে শানায়া বলেন, ‘এই জায়গায় পৌঁছানোর পেছনেও একটা গল্প আছে। সবকিছুই কোনো না কোনো কারণে ঘটে। আমি খুশি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী।’

তবে তার ‘স্ট্রাগল’ বা সংগ্রাম নিয়ে এই মন্তব্যই বিতর্কের জন্ম দেয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক ব্যবহারকারী শানায়ার এই মন্তব্য নিয়ে তির্যকভাবে লেখেন, ‘শানায়ার একমাত্র সংগ্রাম ছিল লিভিং রুম থেকে মেকআপ চেয়ারে যাওয়া।’

আরেকজন লেখেন, ‘বাস্তবতা থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন! কী সংগ্রাম নিয়ে কথা বলছে সে?’ কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন, ‘যে মেয়ে ফিল্মি পরিবারে জন্মে, করণ জোহরের ছায়ায় বড় হয়, তার সংগ্রাম কেমন তা বোঝা দায়।’

তবে বিতর্কের মাঝেও শানায়া নিজের বাস্তবতা স্বীকার করতে পিছপা হননি। তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি স্বীকার করি, আমার যাত্রা অনেকের তুলনায় সহজ। তবে ইন্ডাস্ট্রির প্রতিযোগিতা, অনিশ্চয়তা আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে।’

এর আগে করণ জোহরের প্রযোজনায় ‘বেধড়ক’ নামে একটি প্রজেক্টে শানায়ার নাম ঘোষণা হলেও সেই ছবির কাজ শুরু হয়নি। তাই ‘আঁখো কি গুস্তাখিয়াঁ’ দিয়েই শুরু হচ্ছে তাঁর রুপালি পর্দার যাত্রা। তবে ছবির আগে বিতর্ক সামলানোই এখন তাঁর প্রথম বাস্তব চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব তর ক

এছাড়াও পড়ুন:

আ.লীগ কর্মী সন্দেহে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে তিনজন আটক

রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে তিনজনকে আটক করার কথা জানিয়েছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের আটক করা হয় বলে জানান ধানমন্ডি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আকিব নূর।

এসআই আকিব নূর বলেন, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর এলাকায় জনতা তিনজনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন। তাঁদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে।

পুলিশের একটি সূত্র জানায়, ১৫ আগস্টকে কেন্দ্র করে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এর মধ্যে দুজন ফেসবুকে লাইভ করছিলেন। সেখানে উপস্থিত জনতা এ দুজনকে আওয়ামী লীগের কর্মী–সমর্থক সন্দেহে আটক করেন। অন্য আরেকজনের গতিবিধি সন্দেহজনক হওয়ায় উপস্থিত লোকজন তাঁকেও আটক করে পুলিশে দেন।

এদিকে রাত ১১টায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির সামনের সড়কের উভয় পাশে পুলিশের ব্যারিকেড দেখা গেছে। বাড়ির সামনের সড়কে কোনো যানবাহন চলছে না। পাশাপাশি ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ব্যাপক উপস্থিতি। সেখানে কিছু উৎসুক লোকজনকে ভিড় করতে দেখা গেছে।

ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবার ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল বিপথগামী সেনাসদস্যের হাতে খুন হন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ