না’গঞ্জ জেলা সরকারী গণগ্রন্থাগারের তালিকাভূক্ত হল কাব্যছন্দ পাঠাগার
Published: 27th, July 2025 GMT
সমাজের সকল বয়সী ও শ্রেণীপেশার মানুষদের মাঝে অবসর সময়ে সুস্থ বিনোদনে বই পাঠের অভ্যাস গড়ে তুলতে সৃজনশীল সাহিত্য চর্চা এবং দেশীয় শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সহ সামাজিক সেবামূলক নানা বিষয়ে নিরলসভাবে কাজ করার প্রত্যাশা নিয়ে ২০২৩ সালে কাব্য ছন্দ সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র নারায়ণগঞ্জ ও কাব্যছন্দ সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা পাঠাগার নারায়ণগঞ্জ নামে এর যাত্রা শুরু হয়।
অরাজনৈতিক সামাজিক ও মানবিক সেবামূলক এ সংগঠনটি কাজের ধারাবাহিকতাকে আরো গতিশীল করতে গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর আওতাধীন পরিচালিত নারায়ণগঞ্জ জেলা গণগ্রন্থাগার কর্তৃক কাব্যছন্দ সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা পাঠাগার (কাসাসচপা) নারায়ণগঞ্জ নামে পাঠাগার তালিকাভূক্তিকরণ সনদপত্র প্রদান করা হয়েছে।
রবিবার (২৭ জুলাই) বেলা ১২ টায় নারায়ণগঞ্জ জেলা সরকারী গণগ্রন্থাগার এর লাইব্রেরীয়ান দেবাশীষ ভদ্র এর হাত থেকে তালিকাভূক্তিকরণ সনদপত্র গ্রহণ করেন কাব্য ছন্দ সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা পাঠাগার, নারায়ণগঞ্জ কমিটির সভাপতি কবি, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী মোঃ শফিকুল ইসলাম আরজু।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, পাঠাগারের সাধারণ সম্পাদক কবি আবুল কালাম আজাদ, সহ-সভাপতি এস.
তালিকাভূক্তিকরণ সনদ প্রদানকালে নারায়ণগঞ্জ জেলা সরকারী গণগ্রন্থাগার এর লাইব্রেরীয়ান দেবাশীষ ভদ্র পাঠাগারের উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করেন।
সনদপত্র গ্রহণ শেষে মোঃ শফিকুল ইসলাম আরজু তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ এই দিগন্ত বই ও কাব্যছন্দ সাহিত্য সাময়িকী সংখ্যাটি লাইব্রেরীয়ান দেবাশীষ ভদ্র এর হাতে শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে সৌজন্য সংখ্যা তুলে দেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
সংস্কৃতিসেবীদের উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেছেন, সংস্কৃতিসেবীদের উন্নয়নে কাজ করার জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো অসচ্ছল সংস্কৃতিসেবীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান।
এছাড়াও, সুস্থ ধারার সংস্কৃতি বিকাশের জন্য সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা এবং সংস্কৃতিসেবীদের উৎসাহ প্রদানের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নারায়ণগঞ্জ জেলার অসচ্ছল সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে মাসিক কল্যাণ ভাতা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা কালচারাল অফিসার শারমিন জাহানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আলমগীর হোসাইনসহ সংস্কৃতি শিল্পীরা।
এ সময় জেলা প্রশাসক আরও বলেন, সরকার স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক উৎসব, মেলা এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে, যা সংস্কৃতিসেবীদের কাজের সুযোগ সৃষ্টি করে এবং তাদের উৎসাহিত করে।
আলোচনা শেষে তিনি ২২ জন সংস্কৃতি সেবীর হাতে ৪ লাখ ৪৮ হাজার টাকার চেক তুলে দেন।