প্রযুক্তি খাতে ২০৩০ সালের মধ্যে অন্তত পাঁচ হাজার দক্ষ পেশাজীবী গড়তে চায় হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট (এইচআরডিআই)। এটি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল প্রফেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (ডিআইপিটিআই) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধীন একটি প্রতিষ্ঠান। যৌথভাবে তারা ‘স্কিলড জেনারেশন’ নামে একটি বিশেষ দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।

আরও পড়ুন‘অনেক চাকরি নিয়ে বসে আছি, কিন্তু লোক পাচ্ছি না’১৯ জানুয়ারি ২০২৫

এ কর্মসূচিতে মূলত তিনটি দিক গুরুত্ব পাবে—সাইবার সিকিউরিটি ও তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো, ডেটা সায়েন্স ও মেশিন লার্নিং এবং ই-কমার্স ও ওয়েবনির্ভর ব্যবসা। এইচআরডিআইয়ের পরিচালক অধ্যাপক রফিকুল কবির এবং ড্যাফোডিল গ্রুপের স্কিলস ও এমপ্লয়মেন্ট ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক কে এম হাসান রিপন গত ২৯ জুলাই একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল গ্রুপের প্রধান নির্বাহী মো.

নুরুজ্জামান। ডিআইপিটিআইয়ের ল্যাব, প্রশিক্ষক ও কোর্সের মাধ্যমে ‘স্কিলড জেনারেশন’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে।

আরও পড়ুন২০৩০ নিয়ে চ্যাটজিপিটির কারিগর স্যাম অল্টম্যানের ভবিষ্যদ্বাণী, শুনলে নড়েচড়ে বসবেন২ ঘণ্টা আগে

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পদ্মার চরে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’, কাকন বাহিনীর ২১ সদস্য গ্রেপ্তার

পদ্মার চরাঞ্চলে দাপিয়ে বেড়ানো ‘কাকন বাহিনী’র ২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ রোববার ভোরে রাজশাহীর বাঘা, পাবনার আমিনপুর ও ঈশ্বরদী এবং কুষ্টিয়া দৌলতপুরের চরাঞ্চলে অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে। এ সময় পাঁচটি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র, মাদক ও মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।

এ সম্পর্কে রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, কাকন বাহিনীর বিরুদ্ধে পুলিশ, র‍্যাব ও এপিবিএন সদস্যদের যৌথ অভিযান শুরু হয়েছে। এ অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে অপারেশন ফাস্ট লাইট। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ টিমের এই অভিযানে ১ হাজার ২০০ সদস্য অংশ নিয়েছেন।

মোহাম্মদ শাহজাহান জানান, অভিযানে পাঁচটি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র, বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র, মাদক ও একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় কাকন বাহিনীর ২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ অভিযান অব্যাহত আছে। আজ বিকেলে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।

গত ২৭ অক্টোবর কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, রাজশাহীর বাঘা ও নাটোরের লালপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী দৌলতপুরের মরিচা ইউনিয়নের চৌদ্দহাজার মৌজার নিচ খানপাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন নিহত হন। এ ঘটনায় বাহিনীপ্রধান হাসিনুজ্জামান কাকনসহ বাহিনীর সদস্যদের নামে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানায় একটি মামলা হয়। এটিসহ তাঁদের বিরুদ্ধে, রাজশাহী, নাটোর, পাবনা ও কুষ্টিয়ায় মোট ছয়টি মামলা হয়েছে।

আরও পড়ুনকথার আগে গুলি চালায় ‘কাকন বাহিনী’, দাপিয়ে বেড়াচ্ছে পদ্মার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল৩১ অক্টোবর ২০২৫

এ ঘটনায় গত ৩১ অক্টোবর প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণে ‘কথার আগে গুলি চালায় “কাকন বাহিনী”, দাপিয়ে বেড়াচ্ছে পদ্মার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

আরও পড়ুনদুজনকে হত্যার ঘটনায় ‘কাকন বাহিনীর’ কাকনকে প্রধান আসামি করে মামলা২৯ অক্টোবর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ