কুয়ালালামপুরে অধ্যাপক ইউনূস, মঙ্গলবার আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে বৈঠক
Published: 11th, August 2025 GMT
তিন দিনের সরকারি সফরে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। স্থানীয় সময় আজ সোমবার (১১ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে তিনি দেশটিতে পৌঁছান।
আগামীকাল মঙ্গলবার সকালে পুত্রজায়া কমপ্লেক্সে একটি আনুষ্ঠানিক অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন অধ্যাপক ইউনূস। এরপর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে ব্যক্তিগত ও প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
এ বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিভিন্ন খাতে অগ্রগতি পর্যালোচনা ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নেওয়ার পদক্ষেপ নির্ধারণ করা হবে।
এর আগে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম প্রধান উপদেষ্টাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানাবেন। জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে গার্ড অব অনার পরিদর্শন করবেন অধ্যাপক ইউনূস।
ব্যক্তিগত ও প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠকে মালয়েশিয়ায় নতুন বাংলাদেশি কর্মীদের নিয়োগ, আরও পেশাজীবী নিয়োগ, কর্মীদের সুবিধা ও অধিকার নিশ্চিতকরণের বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা হবে বলে জানানো হয়েছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম গতিশীল অর্থনীতি মালয়েশিয়া প্রধান উপদেষ্টাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছে। এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর সফরসঙ্গীরা বাংলাদেশ বিমানের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে আজ বেলা দুইটায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রওনা হন।
কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রধান উপদেষ্টাকে বুংগা রায় ভিভিআইপি কমপ্লেক্সে মালয়েশিয়ার চিফ অব প্রোটোকল স্বাগত জানান। পরে মালয়েশিয়ার গৃহমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসিউশান বিন ইসমাইল তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইউন স
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে