জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স পরীক্ষায় ৩০ মিনিট বাড়তি সময় পাবেন প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা
Published: 11th, August 2025 GMT
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজ কেন্দ্রে ২০২৪ সালের অনার্স ১ম বর্ষ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিবন্ধী (অটিস্টিক, ডাউন সিনড্রোম, সেরিব্রালপলসি) পরীক্ষার্থী থাকলে নিচের শর্তে ৩০ মিনিট অতিরিক্ত সময় পাবেন। গতকাল রোববার (১০ আগস্ট) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামুল করিম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুনএসএসসিতে ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ: ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেল ২৮৬, ফেল থেকে পাস ২৯৩১০ আগস্ট ২০২৫দরকারি শর্ত জেনে নিন—১.
২. পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ২ (দুই) কর্মদিবস আগে অধ্যক্ষ রা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের তথ্য (প্রবেশপত্রের কপি ও প্রতিবন্ধী সনদের কপি) পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বা সংশ্লিষ্ট অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বরাবর পাঠাতে হবে।
৩. প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র আলাদাভাবে গালাসিল করে ‘মো.আবদুস সামাদ, অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত), অনার্স ১ম বর্ষ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর-১৭০৪’ এই ঠিকানায় পাঠাতে হবে। প্যাকেটের ওপরে ‘প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্র’ লাল কালিতে লিখতে হবে।
* বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট
আরও পড়ুনযুক্তরাজ্যের চেভেনিং বৃত্তি, ১৫০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটিতে পড়তে চাইলে করুন আবেদন১০ আগস্ট ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পর ক ষ র থ
এছাড়াও পড়ুন:
সিলেট বোর্ডে এসএসসিতে নতুন করে জিপিএ-৫ পেল ২২ জন
সিলেট শিক্ষাবোর্ডে চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার খাতা চ্যালেঞ্জের (উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণ) ফলাফলে নতুন করে ২২ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। একইসঙ্গে উওীর্ণ হয়েছেন আরো ৩০ জন।
রবিবার (১০ আগস্ট) সকাল ১০টায় সিলেট শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশ করলে এ তথ্য পাওয়া যায়।
ফলাফলে দেখা গেছে, চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের জন্য সিলেট শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ১৭ হাজার ৬৮২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে নতুন করে উত্তীর্ণ হয়েছেন আরো ৩০ জন। পাশাপাশি জিপিএ-৫ পেয়েছন আরো ২২ জন পরীক্ষার্থী। উত্তরপত্র যাচাই-বাছাইয়ের পর এমন পরিবর্তন এসেছে।
আরো পড়ুন:
শাবিপ্রবিতে বিশ্ব আদিবাসী দিবস উদযাপন
শাবিপ্রবিতে ‘অধিকার সচেতন’ শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন
সিলেট শিক্ষাবোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও অকৃতকার্য মিলিয়ে ১৭ হাজার ৬৮১ জন শিক্ষার্থী ৩৪ হাজার ৯২০ পত্রের জন্য পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছিলেন।
পুনঃনিরীক্ষণে নতুন করে ৩০ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হওয়ায় মোট পাসের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭০ হাজার ১২১ জন।
এর আগে, গত ১০ জুলাই ঘোষিত মূল ফলাফলে সিলেট বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ২ হাজার ২১৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭০ হাজার ৯১ জন পাস করেছিলেন।
সিলেট মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের সচিব অধ্যাপক মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, “পুনঃনিরীক্ষণ মানে একজন শিক্ষার্থীর খাতা নতুন করে মূল্যায়ন নয়। এখানে উত্তরপত্রের চারটি বিষয় খতিয়ে দেখা হয়। এগুলো হলো, সব প্রশ্নের সঠিকভাবে নম্বর দেওয়া হয়েছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর গণনা সঠিক আছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর ওএমআর শিটে সঠিকভাবে উঠেছে কি না এবং প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী ওএমআর শিটের বৃত্ত ঠিকভাবে পূরণ করা হয়েছে কি না। এই চারটি জায়গায় কোনো ভুল পাওয়া গেলে তা সংশোধন করে নতুন করে ফল প্রকাশ করা হয়।”
ঢাকা/নুর/মেহেদী